#rajasheikh

image
raja sheikh changed his profile picture
6 yrs

image
raja sheikh changed his profile picture
6 yrs

image

...বাবা..আমার টাকা লাগবে।
.
বাবা: কত?
.
বল্টু: 500...
.
বাবা: নে..ধর..
.
বল্টু: বাবা..আমি যত টাকা চাই তুমি
দাও...কিছু বলো না কেন?
.
বাবা: কারন..একটু পরেই
এইটাকাগুলো আমার কাছে আসবে..
.
বল্ট: মানে?
.
বাবাঃ
.
.
.
.
.
.
.
তুমি FACEBOOK এ শিলা নামের
যে মেয়টিকে প্রতিদিন টাকা বিকাশ
করো..সেটি আমার ফেইক আইডি..আর
টাকাগুলো আমিই পাই
#পেত্নির_বর??

আমি- দোস্ত, তোর ঘড়িটা তো জোস। কত কিনলি?
.
বন্ধু- জানিনা রে।
.
আমি- ক্যান? কেনার সময় তুই ছিলি না? :\
.
বন্ধু- আমি তো ছিলাম.. কিন্তু
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
দোকানদার ছিলো না। ???

ভালবাসা........

আমার নাম নিল, বাবা মা কেউ নেই
একটি এতিম খানায় বড় হয়েছি।
অনেক কষ্ট করে বি এ পাস করেছি
কিন্তু চাকরি পাচ্চি না।কয়েকটা
টিউশনি করে বাসা বাড়া টি দিয়ে
কোন রকমে খেয়ে পরে বেচে আছি।
একদিন সকালে টিউশনে যাওয়ার
পথে দেখি একজন বৃদ্দ
মহিলা ৭০ বছর বয়স হবে রাস্তার
পাশে বসে শীতে কাঁপছেন।
দেখে আমার খুব কষ্ট লাগলো
কারন নিজে ত মায়ের মুখ দেখিনি
তাই। আমি উনার কাছে গিয়ে
বললাম আপনি একা কেন আর
এখানে কি করছেন, উনি বললেন
উনার একটি ছেলে ছিল বড় লোকের
মেয়েকে বিয়ে করে বউয়ের হাত
ধরে চলে গেছে এখন আমি ভিক্ষে
করে খাই। আর এই রাস্তার পাশে
একটা ছোট ঘরে পড়ে থাকি।শুনে
আমার চোখের পানি এসে গেল।সেদিন
থেকে বড় লোকের মেয়ে দের আমি
দেখতেই পারি না।তখন ইচ্চা হচ্ছিল
বুড়া মা টি কে সাথে করে নিয়ে যাই
কিন্তু কই যাব আমার ই থাকার জায়গা
নাই।কিন্তু মনে মনে সপৎ করেছি যদি
কোন দিন আমার নিজের থাকার জায়হা
হবে উনাকে আমি আমার কাছে নেব।
তার পর আমি আমার নিজের গায়ের
সুইটার টা খুলে উনার গায়ে লাগিয়ে
দিলাম।তখন দেখলাম একটি মেয়ে
আমার দিকে খুব মায়া ভরা দৃশটি তে
তাকিয়ে আছে।আমি চলে গেলাম
সেইদিন থেকে আমি রোজ টিউশনে জাওয়ার
সময় উনার জন্য কিছু খাবার নিয়ে যেতাম।
আর ঠীক একি জায়গায় সেই মেয়েটি দাড়িয়ে
আমার দিকে তাকিয়ে থাকতো, ত মেয়েটি দেখতে খুব সুন্দর ছিল আমার ও কিছুটা ভাল
লেগে ছিল মেয়েটি কে।পরের দিন মেয়েটি
দেখলাম আমার দিকে এগিয়ে আসছে। কাছে
এসে বলল হাই আমি নিলা আপনার নাম
কি আমি বললাম আমার নাম নিল।
নিলা বললো বাহ নামেই ভিষন মিল।
আমাকে বলল আমি কি করি আমি
আমার সব বললাম, এখন নিলা কে
বললাম তুমি কি কর নিলা বললো
কিছুই করেনা পড়া লেখা করে আর তার
বাবা না কি রিক্সা চালান শোনে আমি অনেক
খুশি হলাম ভাবলাম আমার সাধ্যের ভিতরে
আছে।যাই হউক মেয়েটি বলল আমি আপনার
মানুষের প্রতি মায়া দেখে আপনার
প্রেমে পড়ে গেছি আমাকে কি বিয়ে করবেন।
আমি বললাম করবনা কেন কিন্তু আমার
যে বাড়ি গাড়ি টাকা পয়সা কিছুই নাই।
নিলা বলল আমি শুধু আপনাকে চাই
আর কিছুই লাগবে না।সেই দিন থেকেই
আমাদের প্রেমের শুরু, কয়েকদিন পর
আমাকে বললো নিল চল তোমায় আমার
বাড়ি নিয়ে যাব বাবা মার সাথে পরিচয়
করাবো। আমিও বললাম চল যেতে লাগলাম
এখন কিছু দুর যাওয়ার পর তাদের বাড়ির
সামনে এসে গেলাম। নিলা বলল এটা আমাদের বাড়ি। বাড়ি দেখেই আমার মন
ভেজ্ঞে গেছে বিশাল বাড়ি কোটিপতি
ছাড়া এরকম বাড়ি বানাতে পারবেনা।
আমি বুঝেনিলাম নিলা একটা বড় লোকের
মেয়ে। তখন আমি বললাম নিলা তোমার
এই বড়িতে ডুকার যোগ্যতা আমার নেই
আমি চললাম আর যদি সত্যি আমায় ভালবেসে থাকো তাহলে এক কাপরে এই
মুহুর্তে আমার সাথে চল আমরা বিয়ে করে
সংসার করবো নিলা কিছুক্ষণ ভাবলো।
আমি ভাবলাম হয়তো আসবে আমি চলে
আসছি তখন নিলা বলল দাড়াও ভালবেসেছি
খেলা করিনি বাচতে হলে এক সাথে বাঁচবো
আর মরলে এক সাথে মরবো। আমরা কাজি
অফিসে বিয়ে করে নিলাম। কিছু দিন বেশ
আনন্দে কাটিয়েছি আমরা পরে আমার
দুইটা টিউশনি চলে গেল আর কোথাও যোগাড় ও করতে পারছি না সংসার নেমে আসল অভাব। ঘরে চাউল ডাইল কিছুই নেই
চাকরি খোজছি চাকরিও পাচ্ছি না।
সারাদিন ছোটাছুটির পর ক্লান্ত হয়ে
বাসায় গেলাম নিলা কে বললাম ঘরে
কিছু আছে নাকি ও বলল যা ছিল রান্না
করে ফেলেছি এখন হয়ে যাবে তুমি
হাত মুখ ধুয়ে এস আমি খাবার দিচ্ছি
আমি হাত মুখ ধুয়ে এলাম ও ভাত আনল
আমি বললাম তুমি খেয়েছো ও বলল হা
আমি খেয়ে নিয়েছি। আমি বুঝেনিলাম
যে ও খায়নি কারন যে আজ পর্যন্ত এক বেলা
আমায় ছেড়ে খায়নি সে আজ কি করে
খেয়ে নিবে নিশ্চয় খাবার কম তাই আমায়
খাইয়ে নিজে উপাস সুয়ে যাবে।আমার চোখে
জ্বল এসে গেল। এই কাজ টা শুধু বাংগালি
মেয়েরাই পারে।আমি নিলাকে বললাম
নিলা তুমি এত ভাল কেন আজ মনে হচ্ছে
পৃথিবীতে আমিই এক মাত্র ভাগ্যবান স্বামী
যে কিনা তোমার মত একটা বউ পাইছি।
এদিকে আসো যা আছে আমরা দুইজনে ভাগ্য
করে খাবো। তারপর আমি নিলার মুখে
নিলা আমার মুখে তুলে খাইয়ে দিল।
পরের দিন সকালে আমি আবার চাকরির
জন্য বের হলাম। পাইনি রাস্তার এক পাশে
বসে ভাবছি কি করবো ঠিক সেই সময়
রাস্তার মাঝ খান দিয়ে একটা লোক মদ
খেয়ে মদের বোতল হাতে নিয়ে হাটছে
ওদিক থেকে একটা ট্রাক আসছে আমি উনাকে
দৌড়ে গিয়ে বাচালাম উনাকে উনার বাড়ি
পৌছে দিলাম।তারপর উনাকে বললাম
এত বড় বাড়ি আর লোক জন কই উনি
বললেন কেউ নেই আমার আমি একা।
উনি বললেন তোমার কে কে আছে আমি বললাম আমিও এতিম আমারও কেউ নেই
এক বউ ছাড়া। উনি বললেন তুমি কি
কর আমি বললাম বি এ পাস করে বেকার
চাকরি পাচ্ছিনা। উনি একটা কার্ড দিয়ে
বললেন কাল এই ঠিকানায় এসো। পরের দিন
আমি গেলাম গিয়ে দেখি বিশাল অফিস উনি
সবাইকে এক জায়গায় এনে বললেন আজ থেকে ও আমার ছেলে আমার সমস্ত বিজনেস
ও দেখবে। আমারতো বিশ্বাস হচ্ছিল না
মনে হয়েছিল স্বপ্ন দেখছিলাম।এখন আমি
উনার সব কিছু দেখাশোনা করি আর আমার
নিজের একটা বড় বাড়িও বানিয়ে এখন আমার
টাকার কোন অভাব নেই সেই বূড়া মা কেও
আমাদের কাছে এনেছি এখন আমি আর এতিম না আমার বাবা ও আছেন মা ও আছে
আমি অনেক সুখি.......

image

বাংলাদেশ !!!

# এখানে বিলগেটস তৈরী হয় না কারণ এখানে ৫০ হাজার ছাত্রছাত্রীকে ভর্তি পরীক্ষার সুযোগ দিয়ে ৪৯ হাজার কে লাথি মেরে বের করে দেয়া হয়।

# এখানে আইনস্টাইন তৈরী হয় না কারণ এখানে নির্বাচনী সাফল্যের জন্য A+ এর বন্যায় ভাসিয়ে হাজারও ছাত্র- ছাত্রীকে মিথ্যে কিছু স্বপ্ন দেখানো হয়।

# এখানে স্টিফেন হকিং তৈরী হয় না কারণ, এখানে JSC পরীক্ষার আগের রাতে পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস হয়।

# এখানে নীল আর্মস্ট্রং তৈরী হয়না কারন এখানে ছাত্র- ছাত্রীরা টাকার জন্য ইঞ্জিনিয়ারিং বা ডাক্তারি পড়ে।

# এখানে আব্রাহাম লিঙ্কন তৈরী হয় না কারন, এখানকার সমাজ একবার ব্যার্থদের নতুন করে ভাবতে শেখায় না।

# এখানে মাইকেল ফেলপস তৈরী হয় না কারণ,এখানে বাবা -মা রা তাদের অপূর্ণ স্বপ্ন গুলোকে তাদের সন্তানদের ঘাড়ে চাপিয়ে দেয়।

# এখানে চার্লস ব্যাবেজ তৈরী হয়না কারণ,এখানে বিসিএস এর ন্যায্য ফলাফলের জন্য ছাত্রদের রাস্তায় নামতে হয়।

# এখানে আহমেদিনেযাদ তৈরী হয় না কারণ,এখানে নেতা হতে হলে ভার্সিটি ক্যাম্পাসে পিস্তল দিয়ে গুলি করতে হয়।

# এখানে মার্ক জাকারবার্গ তৈরি হয়না, কারণ এখানে ভিন্ন কিছু করতে গেলেই বন্ধু-বান্ধব সহ সবাই হাসিঠাট্টা করে নিরুৎসাহিত করে।

# এখানে শাহরুখ খান তৈরী হয়না, কারণ এখানে কেউ নিজের স্বপ্নকে সত্যি করতে চাইলেই তার অতীত নিয়ে সবাই কথা বলে তাকে দমাতে চায়।

দরকার মানসিকতার পরিবর্তন, বাকি সম্ভাবনা এদেশের আছেই।

#LetsChange

image

All friend friends ???
?চোখে পানি চলে আসার মত, পড়ে দেখুন......??

"কিছুদিন আগে নখ কাটছিলাম। ?

নখগুলো টেবিলের উপর ছিল। ?

নখ কাটা শেষ হতে না হতেই দেখি তিন-চারটা পিঁপড়া এসে একটা নখ নিয়ে যাবার জন্য টানা হেঁচড়া করছে।

তখন হঠৎ।

করে মনে এ ভাবনার উদয় হলো- যতক্ষন এ
নখগুলো আমার দেহের সাথে সংযুক্ত ছিল ?

তখন
কোন পিঁপড়ে এসে তা নিয়ে যাওয়ার জন্য
চেষ্টা করেনি, ?

কিন্তু যেই না তা আমার দেহ
থেকে বিচ্ছিন্ন হলো তখনি তা পিঁপড়ের
খাবারে পরিণত হলো।?

ঠিক তেমনি যখন আমার দেহ থেকে আমার প্রাণ
বের হয়ে যাবে, ?

আমার শত যত্নে গড়া এ সাঁধের দেহ মাটির ঘরে রেখে আসা হবে ??

তখন এ দেহের কোন দাম থাকবে না, ?

হোক না তা যতই সুন্দর কিংবা কুৎসিত, সাদা কিংবা কালো, চিকন কিংবা মোটা, ঢিলে-ঢালা শরীর?

কিংবা ব্যায়ামের মাধ্যমে গড়া শরীর;?

অবশেষে তা হবে পোকা-মাকড়ের আর পিঁপড়ের
খাবার, ?পরিণত হবে তাদের বসত বাড়ীতে।

মাটির
দেহ অবশেষে মাটির সাথেই মিশে যাবে?

শুধু
বেঁচে থাকবে আমার আমল আর আমার কর্ম।

হে আল্লাহ্! আমি তো মাটি দিয়ে গড়া এক আদম
সন্তান, যার দেহ পঁচে যাবে আর পরিণত
হবে পোকা-মাকড়ের খাবারে; তবুও

এই
অস্থায়ী দেহ দ্বারা তোমার যে ইবাদত করা হয়
তুমি তা কবুল করে নাও?

এবং আরো বেশী নেক আমল করার তৌফিক দান করো।??

image

~~~~~~~~♦কালো মেয়ে♦~~~~~~~~

{গল্পটা কাল্পনিক}

♠আমি সেই অপদার্থ, যে ক্লাস নাইনে একটা প্রেম কইরা ছ্যাকা খাই ছিলাম, তারপর এবার এইচ. এস. সি.পাস করে অনার্স ১ম বর্ষে ভর্তি হলাম। But আজ অবদি কোন মেয়ের সাথে আর রিলেশন করি নাই।

So আমার মনের এখন একটা ইচ্ছা অনার্স এ বইসা একটা প্রেম করমো, তাও ক্লাসের সব চেয়ে কালো চেহারার একটা মেয়ের সাথে।

জানি আপনারা এখন ভাবতেছেন সবাই সুন্দর সুন্দর মেয়ে খুজে প্রেম করে, আর সেখানে আমি এইরকম কালো মেয়ে খুজি কেন।

Please wait.... একটু পরেই বলি কেন এইসব এর কাররন.....

প্রথম দিন ক্লাস এ গিয়ে, ক্লাসের সব চেয়ে কালো মেয়ে খুঁজতে লাগলাম। খুঁজতে খুঁজতে অবশেষে একটা মেয়ে দেখলাম, যার চেহারা রং কলমের কালির মতই কালো।
মনে মনে ভাবলাম আমার সপ্নের রাণী পেয়ে গেছি।

ক্লাসে অনেক সুন্দর সুন্দর মেয়ে আসছে, আর সব ছেলেরা দেখি ঐ মেয়েদের সাথে বন্ধুত্ব করার জন্য একপ্রকারে ভিড় জমে গেছে। কিন্তু ঐ কালো মেয়ে টার সাথে কেউ মিশে না, এবং কথাও বলেনা, আর মেয়েটি ক্লাসের এক কর্নারে চুপচাপ মন খারাপ করে বসে আছে। আমি মেয়েটির দিকে এগিয়ে গেলাম,,,

তারপর বললাম হাই...আমি {শুভ}
মেয়েটি তখন বলল আমি {সকাল।}

আমি মেয়ে টিকে বললাম ভালই মিলে গেলো
{শুভ সকাল} আচ্ছা আমি কী তোমার ফ্রেন্ড হতে পারি? সকাল বলল অবস্যই।

আমি সকাল এর চোখে মুখে অবিশ্বাসের ছাপ দেখতে পেলাম, যেনো ও নিজেকে বিশ্বাস ই করতে পারতেছে
না যে আমি ওর ফ্রেন্ড হতে চাইছি, কারন কেউ সকাল এর সাথে ভালো করে কথাই বলে না।

আমি বললাম চল সকাল আমরা ঐ দিকে মাঠে গিয়ে বসি, সকাল বলল চলেন। আমরা মাঠে গিয়ে বসলাম,
তারপর আমি সকাল কে বললাম তুমি আগে কোন কলেজে ছিলা, সকাল বলল তিতুমীর কলেজে, ও খুব ভালো। এভাবেই আমাদের দুজনের বন্ধুত্ব হল,, কলেজে আসলে প্রথমে আমি সকাল কে খুজি আর সকাল ও আমাকে খুজে,,,,

এরকম দেখতে দেখতে ৩/৪ মাস কেটে গেল, আমি এখন সকাল কে ছাড়া এক মুহূর্ত ও থাকতে পারি
না, আর সকাল ও আমাকে ছাড়া থাকতে পারে না।
এবার আমি সকাল কে প্রপোজ করব ভাবছি।

তারপর ১৪ফেব্রুয়ারি কলেজে এসে সবার সামনে সকাল কে বললাম তোমার সাথে আমার কিছু কথা আছে, সকাল জি বলেন কি কথা বলবেন, তারপর আমি সকাল কে লাল টুকটুকে একটা গোলাপ ফুল দিয়ে সবার সামনে প্রপোজ করলাম..

বললাম.....{আই♥ইউ} সকাল

সকালের চোখ দিয়ে পানি জড়তে লাগল, এবং বলতে লাগল এ হয়না না শুভ, আমি বললাম কেনো হয় না?
সকাল বলল আমি কালো, আর আমার চেহারা খারাপ তাই, তারপর আমি বললাম তুমি কালো তো কি হয়েছে, তোমার ও তো ভালোবাসার অধিকার আছে তাই না। সকাল তখন বলল কিন্তু তোমার পরিবার, তোমার বন্ধু বান্ধব, কেউ আমাকে মেনে নিবে না শুভ।

আমি সকাল কে বললাম, সেটা তোমাকে ভাবতে হবে না। আমি সব সামলে নিব। আম্তে আস্তে সকাল এর কাছে গেলাম, আর ওর চোখের পানি মুছে দিলাম।

তারপর সকাল আমাকে জরিয়ে ধরে বলল তুমি আমাকে কোনদিন ভূলে যাবে নাতো শুভ। আমি বললাম কোনদিন ও ভুলব না তোমায়। তারপর আমার আর সকাল এর প্রেম হয়ে গেল।

এরপর থেকে আমার বন্ধুরা আর আমার সাথে ভালো করে মিশে না, এবং কথাও বলেনা, কারন আমি সকাল এর সাথে প্রেম করি তাই।

একদিন আমার বন্ধু সাব্বির আর রাছেল বলল, তোর রুচিটা এত খারাপ শুভ, তুই সকাল এর মতো একটা কালো মেযের সাথে প্রেম করস। তুই আমাদের সাথে আর মিশবি না.. তারপর থেকে আমি একা একা থাকি।

তারপর আমি লেখা পড়া ছেড়ে দিলাম, আর এখন একটা কম্পানিতে Job করি, তাই ভাবলাম বাবা মাকে সকাল এর কথা জানাবো। যেই ভাবা সেই কাজ বাবা-মাকে জানালাম।

But বাবা মা কিছুতেই ঐ কালো মেয়েকে আমাকে বিয়ে করাবে না। তাই আমি মাকে বললাম আচ্ছা মা তুমি আর সকাল দুজন ই মেয়ে, তাহলে সকাল এর সমস্যা কি? তোমার দুটা হাত আছে ওর ও দুটা হাত আছে?তোমার নাক, কান, মুখ আছে সকাল এর সাথে ও আছে, আর সবচেয়ে বড় কথা হল ও একটা মানুষ।

আর আমরা যদি সবাই সুন্দরি মেয়ে খুজি, তাহলে এসব কলো মেয়েদের কে বিয়ে করবে এইরকম একটা মেয়ে যদি তোমারও থাকত, তাহলে তুমি কি করতে মা। তারপর মা- চুপ হয়ে গেল।

এইবার বাবা আমাকে বলল, আমি সমাজের সবাইকে কি বলবো? তারপর আমি বাবাকে বললাম রাখও তোমার সমাজ। সমাজের আট দশটা মানুষের মতো সকাল ও একটা মানুষ। তারপর মা আর বাবা দুজনে চুপ হয়ে গেল।

তারপর মা আর বাবা রাজী হয়ে গেল ধুমধাম করে আমাদের বিয়ে হলো। আমাদের এখন দুই বছর একটা মেয়ে আছে, আর তাকে নিয়ে আমরা খুব সুখে আছি।

{আসলে কালো বা ফর্সা কোনো বিষয় না, আসল বিষয় হলো সুখে থাকাটা, আপনি যদি একটা কালো মেয়েকে বিয়ে করে সুখে থাকেন আর সেটাই হল প্রকৃত সুখ।}

এইরকম হাজারও সকাল আছে আমাদের দেশে, যাদের কষ্টের কোন শেষ নেই। রাস্তাঘাটে চলার পথে তাদের শুনতে হয় হাজারও বাঝে কমেন্ট, আর বন্ধু বান্ধেবের কাছ থেকে অপমান আর কষ্ট, আর সমাজের কাছে তাদের তো কোন মূল্য নেই।

বন্ধুরা একটা কথা চিন্তা করে দেখ, আল্লাহতালা আমাদের যদি এমন কালো করে বানাতেন তাহলে সমাজের লোক আমাদের ও এমন চোখে দেখতো।

So কালো আর সুন্দর সব আল্লাহর তৈরি, কলো বলে মানুষ কে ঘিনা করা যাবেনা, এতে আল্লাহতালা বেরাজ হন।

{এখন বলি কেনো আমি কালো মেয়ে খুজছিলাম কারন কালো মেয়েরা খুব ভালোবাসতে জানে, কারন এদের কাছে সব সময় হারানোর ভয় থাকে, এরা একটু ভালোবাসার জন্য সব করতে পারে নিজের জীবন পর্যন্ত আপনার জন্য দিয়ে দিতে পারে, কারন এরা ভালোবাসা খুব কম লোকের কাছ থেকেই পায়, তাই ভালোবাসে যেন কষ্ট পেতে না হয়, তাই কলো মেয়ে খুজছিলাম।

image