আপনি যদি একটি বানরের সামনে একটি 100$ নোট এবং একটি কলা ফেলে দেন, তাহলে বানরটি কলাটিকেই বেছে নিবে কারন বানর জানে না যে টাকা দিয়ে আরও অনেক বেশী কলা কেনা যায়।
ঠিক তেমনি ভাবে আমাদের যুব সমাজের সামনে যদি চাকরি আর ব্যবসা কে বেছে নিতে বলা হয়, তারা চাকরি কে বেছে নেয় কারন তারা এটা বুঝতে পারে না যে ব্যবসার মাধ্যমে আরো অনেক চাকরি দেওয়া যায়।

- Zack Ma
(Founder of Alibaba Group)

image

এক গলির রাস্তার মোড় দিয়ে যাওয়ার সময় হঠাৎ করে তাকিয়ে দেখি ইলেকট্রিক পোষ্টের সাথে একটি কাগজ ঝুলছে। উৎসাহ নিয়ে সামনে এগিয়ে দেখি কাগজের গায়ে লেখা,
''আমার ৫০ টাকার একটা নোট এখানে হারিয়ে গেছে। আপনারা যদি কেউ খুঁজে পান তবে আমাকে সেটি পৌছে দিলে বাধিত হব, আমি বয়স্ক মহিলা চোখে খুব কম দেখি"। তারপরে নিচে একটি ঠিকানা।

আমি এরপর খুঁজে খুঁজে ঐ ঠিকানায় গেলাম। হাঁটা পথে মিনিট পাঁচেক। গিয়ে দেখি একটি জরাজীর্ণ বাড়ির উঠোনে এক বয়স্ক বিধবা মহিলা বসে আছেন। আমার পায়ের আওয়াজ পেয়ে জিজ্ঞাসা করলেন "কে এসেছ?"
আমি বললাম, "মা, আমি রাস্তায় আপনার ৫০ টাকা খুঁজে পেয়েছি আর তাই সেটা ফেরত দিতে এসেছি।"
এটা শুনে মহিলা ঝরঝর করে কেঁদে দিয়ে বললেন, ' বাবা, এই পর্যন্ত অন্তত ৩০-৪০ জন আমার কাছে এসেছে এবং ৫০ টাকা করে দিয়ে বলেছে যে তারা এটি রাস্তায় খুঁজে পেয়েছে। বাবা, আমি কোন টাকা হারাই নাই, ঐ লেখাগুলোও লিখিনি। আমি খুব একটা পড়ালেখা জানিও না।
আমি বললাম, সে যাইহোক সন্তান মনে করে আপনি টাকাটা রেখে দিন। আমার কথা শোনার পর টাকাটা নিয়ে বললেন 'বাবা আমি খুব গরীব কি যে তোমায় খেতে দি! একটু বসো। একটু পানি অন্তত খাও।' বলে ঘরে গিয়ে এক গ্লাস পানি নিয়ে এলেন।
ফেরার সময় তিনি বললেন, "'বাবা, একটা অনুরোধ তুমি যাওয়ার সময় ঐ কাগজটা ছিঁড়ে ফেলো সত্যি আমি লিখিনি।"

আমি ওনার বাড়ি থেকে বের হওয়ার সময় মনে মনে ভাবছিলাম, সবাইকে উনি বলার পরেও কেউ ঐ কাগজটি ছেড়েনি!

আর ভাবছিলাম ঐ মানুষটির কথা যিনি ঐ নোটটি লিখেছেন। ঐ সহায়সম্বলহীন বয়স্ক মানুষটাকে সাহায্য করার জন্য এত সুন্দর উপায় বের করার জন্য তাকে মনে মনে ধন্যবাদ দিচ্ছিলাম।

হঠাৎ ভাবনায় ছেদ পড়লো একজনের কথায়। তিনি এসে বললেন, 'ভাই, এই ঠিকানাটা কোথায় বলতে পারেন, আমি একটি ৫০ টাকার নোট পেয়েছি , এটা ওনাকে ফেরত দিতে চাই।'

ঠিকানাটা দেখিয়ে দিয়ে হঠাৎ করে দেখি চোখে জল চলে আসল, আর আকাশের দিকে তাকিয়ে বিড়বিড় করে বললাম, দুনিয়া থেকে মানবতা শেষ হয়ে যায়নি!

এই ভাবেই বেঁচে থাকুক আমাদের মধ্যে মানবতা।
-সংগ্রহীত

কালো করে একটা মেয়ে ছোট একটা জবের জন্য বিভিন্ন রেস্টুরেন্টে ঘুরে বেড়াচ্ছে। সব রেস্টুরেন্টের মালিক সোজা বলে দিচ্ছে, দেখো, আমাদের এখানে কোনো লোক লাগবে না। অন্য কোথাও যাও। কালো মেয়েটা হতাশ হয়ে অন্য রেস্টুেরেন্টে যায়।

এভাবে একদিন জব পেয়ে গেলো এক রেস্টুরেন্টে। মালিক প্রথম দিনই তাকে বলে দিলো, কখনও দেরি করে আসা চলবে না। তাহলে চাকরি বাতিল। সবকিছু মাথায় রেখেই মেয়েটা কাজ করে যাচ্ছে রেস্টুরেন্টে। খাবারের অর্ডার নিচ্ছে, তারপর খাবার পৌঁছে দিচ্ছে টেবিলে টেবিলে। খাওয়া শেষ হওয়ার পর টেবিল পরিস্কার করছে। কাজের কিছু অদক্ষতায় বকাও খাচ্ছে প্রায় প্রতিদিন।
কখনও হয়তো কোনো কাস্টমারের সামনে থেকে কফির মগ নিতে গিয়ে গায়ে একটু কফি ফেলে দিয়েছে। কাস্টমার প্রচণ্ড রেগে নালিশ করেছে মালিকের কাছে। মেয়েটি হয়তো কাঁদো কাঁদো গলায় মালিককে সরি বলে কোনোভাবে পার পেয়ে গেছে।

গায়ের রঙ কালো বলে সম্ভবত রেস্টুরেন্টের অন্য ছেলেরা তাকে খুব একটা পাত্তাও দেয়নি কিংবা কোনোদিন তার সহকর্মীর জন্মদিনে তার বাসায় গেলো। কেক কাটার পর যে খাবার দেয়া হলো, সহকর্মী লক্ষ্য করে দেখলো কালো মেয়েটি সেটি একদমই খেতে পারছে না। অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো, খাবারে সমস্যা কিনা। কালো মেয়েটি বললো, -না, পেট ভরা, তাই খেতে পারছে না।

কোনোদিন হয়তো রেস্টুরেন্টের অন্যান্য সহকর্মীদের সাথে কম দামি গাড়িতে করে কোথাও ঘুরতেও গিয়েছিলো কালো মেয়েটি। কম দামি গাড়িতে বেশ কষ্টও হয়েছে তার। মুখ খুলে কিছু বলেনি কাউকে। সবকিছু চেপে গেছে আর ভেবে নিয়েছে, আমি অন্য দশটি মানুষের মতোই মানুষ। তারা পারলে আমি পারবো না কেনো।

দিন হয়তো এভাবেই যাচ্ছিলো। একদিন তার সহকর্মীর কেউ একজন দেখলো যে, কালো মেয়েটি রেস্টুরেন্ট থেকে বের হওয়ার পর আড়াল থেকে ছয়জন বিশালদেহি মানুষ তাকে ঘিরে রাখে। রেস্টুরেন্টে শুরু হলো গুঞ্জন, কানাকানি। এভাবে ঘটনা চলে যায় সাংবাদিকদের কাছে। বেরিয়ে আসে কালো মেয়েটির পরিচয়। সবাই জানতে পারে, কালো মেয়েটি প্রেসিডেন্টের মেয়ে। তারপর দেশে দেশে আলোচনা উঠে, নিউজ হয়।

বিশ্ব জেনে যায়, মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার ছোট মেয়ে সাশা ওবামা নিজের পরিচয় লুকিয়ে একটা রেস্টুরেন্টে কাজ করছেন । গ্রীষ্মকালীন ছুটির ফাঁকে ম্যাসাচুসেটসের মার্থাস ভিনিয়ার্ড নামের একটি দ্বীপের ওই রেস্টুরেন্টে কাজ নিয়েছেন তিনি। অনেকদিন পর্যন্ত সাশার সহকর্মীরাও তাকে চিনতে পারেনি। পরে রেস্টুরেন্ট ঘিরে সার্বক্ষণিক ছয়জন গোয়েন্দার অবস্থান বিষয়টিকে স্পষ্ট করে তোলে।

এদিকে বারাক ওবামার স্ত্রী মিশেল ওবামা বলেন, -"সন্তানদেরকে একটা বয়সের পরে রাজকীয় বিলাসিতা ছাড়তে বাধ্য করেছি। কারণ তাদের সাধারণ মানুষের সাথে মিশতে হবে। অন্য দশটা মানুষের মতোই বাঁচতে শিখতে হবে তাদের।"

এবার আপনি আমাদের দেশের রাজনীতিক এবং তাদের সন্তানদের কথা একবার ভাবুন!

(চিন্তাভাবনা বদলান সমাজ বদলাবে)

image

স্বামীর বাধ্যগত স্ত্রী স্বামী বিদেশ যাওয়ার
আগে স্ত্রীকে বলে গেলো আমি বাড়ি না
আসা পর্যন্ত আমার বাড়ি থেকে বের
হবে না।
.
কয়েকদিন পর স্ত্রীর কাছে খবর আসলো
তার বাবা অনেক অসুস্থ্য, কিন্তু তিনি
দেখতে যাননি। আবার খবর আসলো
তার বাবা মারা গেলো, তার পর.ও তিনি
বাবাকে শেষ দেখা দেখতে যাননি।
.
বাবা মারা যাওয়ার কিছু দিন পর স্বামী
বাড়ি আসলো। তখন স্ত্রী স্বামীকে সব
বললো। এবং স্বামীকে নিয়ে বাবার বাড়ি
গেলো। একদিন রাতে স্ত্রী স্বপ্নে দেখেন,
তার বাবা এসে বলতেছেন, মা তোমার
জন্য আজ আমি বেহেস্তের অনাবিল
সুখে আছি।
.
তুমি যদি তোমার স্বামীর নিষেধ অমান্য
করে আমাকে দেখতে আসতে তাহলে
আমিও সেই পাপের অংশিদ্বার হতাম।
ইসলামে এমন ও বিধান আছে যে স্বামীর
অনুমিত ছাড়া ফকির কে ১টাকা ভিক্ষা
দিতে পারবে না।
.
অথচ বর্তমানে স্ত্রীরা স্বামীকে না জানিয়ে
স্বামী সম্পদ ভোগ বিলাসীতায় নষ্ট করেন।
আবার স্বামীর অবাধ্য হয়ে যখন যা ইচ্ছে
তাই করে বেড়ায়, যখন যেখানে ইচ্ছে
সেখানেই ঘুরে বেড়ায়।
.
হে আল্লাহ, আপনি সকলকে সহীহ্
বোঝ দান করুন।

........... (আমিন)

#Golam Rabbani

image

কোটিবার চিন্তা কর কোনো সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে কিন্তু সিদ্ধান্ত নেয়ার পর কখনও পিছনে ফিরিও না যদি কোটি টা সমস্যা আসে।
—হিটলার

আচ্ছা কয়জন ছেলে বুকে হাত রেখে বলতে পারবে, আজ তার গার্লফ্রেন্ড ধর্ষণের শিকার হলেও সে তার গার্লফ্রেন্ডকে বিয়ে করতে রাজি? ?
..
..
কয়জন মেয়ে বুকে হাত রেখে বলতে পারবে, তার বয়ফ্রেন্ড আজ সড়ক দুর্ঘটনায় একটা হাত বা একটা পা হারালেও তাকে বিয়ে করতে রাজি? .. ?
...
এই দুটি প্রশ্নের উত্তর বের করতে পারলেই ভালবাসা আর রিলেশনের মধ্যকার তফাৎগুলো বের হয়ে যায়। ?
glasses emoticon
..
..
খারাপ কিছু ঘটে গেলে সেই মানুষটাকে নিয়ে যদি আপনার লড়াই করে টিকে থাকার মানসিকতা না থাকে, তবে তা আপনার ভালবাসা নয়, সেটা শুধুই
রিলেশন মাত্র।?
..
..
রিলেশন হচ্ছে, দশজনকে দেখে আপনি একজনকে বেছে নিয়েছেন তার গ্রহণযোগ্যতা বিবেচনা করে। .. ..
আর যখন দুর্ভাগ্যবশত
তার গ্রহণযোগ্যতা কমে গেল আপনিও হারিয়ে গেলেন।?
..
..
ভালবাসায় গ্রহণযোগ্যতা ও অগ্রহণযোগ্যতায় কিছু আসে যায় না।?
..
ছেলেটি এখনো বেকার। এদিকে মেয়েটির বিয়ের সম্বন্ধ আসছেই। মেয়েটি বারবার বিয়ে ভেঙে দিচ্ছে। রাত জেগে চিন্তার চোখে কালশিটে দাগ হয়ে মেয়েটি এখন রাতজাগা ক্লাউন।
এটা ভালবাসা..?
..
..
বারবার সুন্দরী মেয়েদের প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়ে
ছেলেটি তার কালো বেঁটে প্রেমিকার মাঝেই সুখ খুঁজে পায়। এটা ভালবাসা.. . স্বামীর পাঁচবছর জেল হয়েছে। প্রতিদিন সাক্ষাৎ করতে দেবে না জেনেও স্ত্রী সকাল থেকে জেলখানা গেইটে বসে থাকে। এটা ভালবাসা.. ..❤
..
এসিড সন্ত্রাসের শিকার বউয়ের মুখটা চেনা যায় না।
তারপর তার স্বামীর কাছে মেয়েটি রূপকথার রাজকন্যা। এটাই ভালবাসা..?
..
..
শেষকথা, রিলেশনে জড়ানোটা অনেক সস্তা ও সহজ ব্যাপার। আজ রিলেশন, কাল রিলেশনশিপ স্ট্যাটাস দেওয়া, পড়শু ঘুরতে যাওয়া, যুগল ছবি আপলোড দিয়ে রোমান্টিক ক্যাপশন দেওয়া,কথায় কথা love u বলা এগুলো সবাই পারে...☺
..
..
সবাই। কিন্তু ভালবাসতে সবাই পারে না।
যেখানে ভালবাসা আছে,সেখানে নিজের কাছে একটা
honest কমিটমেন্ট
আছে।?
..
- আর তা হলো..
"যা-ই হোক না কেন, মানুষটাকে নিয়ে লড়াই করে অন্তত শেষটুকু দেখা। ?

??

চার্জ ছাড়া যেমন মোবাইল বন্ধ,
ঠিক তেমনি নামাজ ছাড়া জান্নাতের দরজ বন্ধ ।

Rashedul islam shihab created a new article
6 yrs

Find out the Windows Seven Setup method | #Rashedul islam

Find out the Windows Seven Setup method

Find out the Windows Seven Setup method

জেনে নিন উইন্ডোজ সেভেন সেটাপ পদ্ধতি