Discover postsExplore captivating content and diverse perspectives on our Discover page. Uncover fresh ideas and engage in meaningful conversations
ছাত্র: স্যার, আমি কি একটা প্রশ্ন করতেপারি?
শিক্ষক: কর!
ছাত্র: একটা আস্ত হাতিকে কিভাবে
ফ্রিজে রাখবেন?
শিক্ষক: জানি না তো!
ছাত্র: খুব সহজ, আগে ফ্রিজটা খুলবেন
তারপর হাতিটাকে সাবধানেঢুকাবেন, ব্যস।
আরেকটা প্রশ্ন!
শিক্ষক: কি?
ছাত্র: একটা গাধাকে কিভাবে
ফ্রিজের ভিতর রাখবেন?
শিক্ষক: খুব সহজ, ফ্রিজটা খুলবো তারপর
গাধাটাকে রেখে দিব, ব্যস।
ছাত্র: হয় নাই স্যার, আগে
হাতিটাকে বের করতে হবে তারপর.. !!
শিক্ষক: ওহহ...ওকে!!
ছাত্র: স্যার আরেকটা প্রশ্ন।
বনের সমস্ত পশুপাখি সিংহমামার জন্মদিন অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করতে পারে কিন্তু একজন ছাড়া। সেটা কে?
শিক্ষক: মনে হয় বাঘ! কারন একজন আরেকজন কে দেখতে পারে না।
ছাত্র: হয় নাই স্যার, এটা হবে গাধা কারন সে এখনো ফ্রিজের ভিতর।
শিক্ষক: আমার সাথে মজা কর...না!
ছাত্র: না স্যার, আরেকটা শেষ প্রশ্ন...
প্লীজ স্যার।
শিক্ষক: ওকে।
ছাত্র: অসংখ্য কুমীর ভর্তি নদী আপনাকে পার হতে হবে, কিন্তু কিভাবে?
শিক্ষক: কোন অবস্থাতেই সম্ভব না তবে
একটি বড় নৌকা দিয়ে পার হওয়া যাবে।
ছাত্র: হয় নাই স্যার, আপনি সাঁতরে
সহজেই নদী পার হতে পারবেন,
কারন
কুমীর গুলোও সিংহের জন্মদিনে গিয়েছে।
(কালেক্টেড)
অনার্স পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষা বৃত্তি দিচ্ছে প্রাইম ব্যাংক ফাউন্ডেশন ।
বিস্তারিত দেখুন ও এখনই আবেদন করুন...
আবেদনের জন্য বিস্তারিত সকল তথ্য দেওয়া আছে এই লিংকেঃhttps://bit.ly/2UDAd5U
আবেদন করা যাবে - ১৬ মে ২০১৯ পর্যন্ত
এই যে মানুষটাকে দেখছেন উনি একজন মন্ত্রী। বলছিলাম মালয়েশিয়ার সবচেয়ে কম বয়সি মন্ত্রী সাঈদ সিদ্দিকের কথা।
লক্ষ্য করে দেখুন কি মজা করে মনের শান্তিতে নিজ হাতেই খেয়ে তৃপ্তি নিচ্ছেন। নেই কোন কাটা চামুছের স্পর্শ এবং ক্ষমতার দম্ভ। নরমাল একটা খাবার হোটেলে সেরে নিয়েছেন দুপুরের খাবার। নেই কোন বডিগার্ড বা প্রটোকল।
ঠিক তার জায়গাই যদি বাংলাদেশের কোন মন্ত্রী বা এম্পি হইতো, তাইলে এতক্ষণে এখানে ফাইভ স্টার হোটেল বসাইয়া দিত। আর সিকিউরিটি বা প্রটোকলের কথা না বাদই দিলাম।
এ জন্যই মালয়েশিয়াতে ডঃ মাহাথির মোহাম্মদ এর মত লিজেন্ডদের জন্ম হয়। আর বাংলাদেশে জন্ম হয় চেতনার ফেরিওয়ালাদের মত চেতনাবাজদের।
এই ছবি থেকে অনেক কিছুই শিক্ষার আছে। ক্ষমতা ভোগের বিষয় না তা আবার ও প্রমাণ করলেন।
সংগৃহীত ছবি।
যার কিছু নেই, তাকে নিয়ে মানুষ আলোচনা করে না... যার কিছু থাকে, তাকে নিয়েই আলোচনা করে... যদু মধুর মত সাধারণ লোকদের নিয়ে কেউ কখনো কথা বলে না।
নিজেকে কখনো অন্যের সাথে তুলনা করতে হয় না... অন্যের সাথে তুলনা করে মানে নিজেকে অসম্মান করা... যারা নিজেকে ছোট ভাবে, inferiority complex এ ভুগে, তারাই অন্যদের সাথে নিজেকে তুলনা করে।
যেখানেই যান, যার সাথেই মিশেন, মনে রাখবেন তাকে যেই সৃষ্টিকর্তা সৃষ্টি করেছেন, আপনাকেও একই সৃষ্টিকর্তা সৃষ্টি করেছেন... তাই নিজেকে কখনোই ছোট ভাবতে হয় না... নিজেকে ছোট ভাবা মানে সৃষ্টিকর্তার সৃষ্টির ক্ষমতাকে ছোট ভাবা।
প্রত্যেক মানুষের নিজস্বতা বলতে কিছু থাকে... মানুষকে তার সেই নিজস্বতা অনুযায়ীই চলা উচিত... এতে কে কি ভাবল, বা কে কি চিন্তা করল সেদিকে ভ্রুক্ষেপ করা উচিত না।
অন্যরা কি চাচ্ছে সেটাকে গুরুত্ব না দিয়ে নিজের ইচ্ছাকে গুরুত্ব দেওয়া দরকার সব সময়।
এতে দেখা যাবে হয়তো আপনি গতানুগতিক অন্য সবার মত করে চলছেন না... এতে হয়তো অনেকে ঠাট্টা করবে, বিদ্রুপ করবে কিংবা আপনাকে বোকা ভাববে।
কিন্তু এটা আপনার নিজের জীবন। কিসে আপনার ভাল হবে বা খারাপ হবে, সেটা নিজের চেয়ে অন্যরা কখনোই ভাল বুঝবেনা।
আপনি না খেয়ে থাকলে একদিন-দুদিন হয়তো কেউ কেউ এসে খাওয়াবে, কিন্তু এভাবে সারাজীবন আপনাকে খাওয়াবেনা। এমনকি নিজের ভাইয়েরাও না।
জীবনে নিজের লক্ষ্য ঠিক করে নিতে হবে সবার আগে... সিদ্ধান্তে আসতে হবে আপনি আসলে কি চান। সেই অনুযায়ী নিজেই নিজেকে তৈরি করে নিতে হবে। নিজেকে যদি তৈরি না করতে পারেন এটা আপনার নিজেরই ব্যর্থতা।
এরপর থাকবে প্ল্যানিং... দীর্ঘমেয়াদি একটা প্ল্যানিং।
আর মনের ভেতর থাকবে একটা ম্যাপ। সেখানে আঁকানো থাকবে মূল গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য একটি মূল রাস্তা, আর কিছু বিকল্প রাস্তা... যেন যাওয়ার পথে একটি রাস্তা ব্লক হয়ে গেলে বিকল্প রাস্তা দিয়ে লক্ষ্যে পৌছাতে পারেন।
কিন্তু পৌছাতেই হবে। গাড়িতে, পায়ে হেঁটে কিংবা হামাগুড়ি দিয়ে- যেভাবেই হোক নির্দিষ্ট লক্ষ্যে যেতেই হবে।
এতে অন্যরা কে কি ভাবল সেটাতে যায় আসেনা।
সব মানুষই যেমন এক না, সবার সফলতার স্টাইলও এক রকম না... তবে, লক্ষ্য স্থির করে লক্ষ্য পূরণ হওয়াই হল জীবনের সফলতা।
নোটঃ " লোকে কি বলবে... মানুষ কি ভাববে? এই একটি চিন্তাই মানুষের জীবনকে পিছিয়ে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট।"
আপনি ব্যর্থ হোন, মানুষ আপনাকে নিয়ে টিটকারি মারবে... সফল হোন, হিংসে করবে... বেশিরভাগ মানুষের এই দুটোর বাহিরে আর কোন কাজ নেই।
সব সময় মনে রাখা উচিত, একসাথে দুনিয়ার সকল মানুষকে আপনি সন্তুষ্ট করতে পারবেন না... সেটা কখনো সম্ভব হবেও না।