Discover postsExplore captivating content and diverse perspectives on our Discover page. Uncover fresh ideas and engage in meaningful conversations
কিরিন ৯৭০,সম্ভাব্য প্রথম আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স সাপোর্টেড প্রসেসর।এই প্রসেসরটা হুয়াওয়ে প্রথম তাদের ফ্ল্যাগশিপ ফোন মেট১০ প্রোতে ব্যবহার করে।মেট১০ প্রো বাজারে আসার পরই এই খবরটা বের হয়।তখন পেপার কাটিংটা রেখে দিয়েছিলাম।সেদিন হঠাৎ চোখে পড়ল।যারা বলেন স্ন্যাপড্রাগন বেস্ট,কিরিন ফালতু।তারা কিরিনের ক্ষমতা সম্পর্কেও একটু ধারণা নিয়ে নেন।তবে আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স বাদেই,কিরিনের ফ্ল্যাগশিপ প্রসেসরগুলো কিন্তু একেকটা আগুনের গোলা।
বি.দ্রঃভিডিওটা ইউটিউবে আছে। বিশ্বাস না হলে দেখে নিতে পারেন।
দেহের সব ক'টা সেল এ মাইটোকন্ড্রিয়া দেয়া হয়েছে। দেয়া হলোনা শুধু আরবিসিতে(Red blood cell)! কারণ, আরবিসি যদি একটা মাইটোকন্ড্রিয়ার মালিক হয়ে যেতো, তাহলে ফুসফুস থেকে যে অক্সিজেন বহন করে নিয়ে যাওয়ার দায়িত্ব দেয়া হয়েছে তাঁকে প্রতিটি টিস্যুতে, গন্তব্যে যাবার আগেই সে নিজে এটা খরচ করে ফেলতো (কারণ, কারো কাছে যদি একটা মাইটোকন্ড্রিয়া থাকে, তবে সে এটার সাহায্যে অক্সিজেন পুড়িয়ে এটিপি অর্থাৎ শক্তি তৈরি করে ফেলতে পারবে। এটা হচ্ছে একধরণের ইঞ্জিনের মতো)। আমাদের টিস্যুগুলো তখন আর অক্সিজেন পেতোনা।
?তুমি কেমন ডিজাইনার? এত নির্ভূল আর যৌক্তিক তোমার ডিজাইনগুলো।
সেন্ট্রিয়োল দেয়া হল সবখানে। শুধু দেয়া হলোনা নিউরন আর গ্লিয়াল সেল এ। যদি আমাদের ব্রেইনের সেল গুলোতে সেন্ট্রিওল থাকতো, তাহলে এই সেন্ট্রিওল প্রতিটি কোষকে বিভাজিত করে নতুন কোষ তৈরী করে ফেলতো। ফলস্বরূপ, আমরা যা তথ্য সঞ্চয় করে রেখেছি আমাদের মেমোরিতে, সব এক প্রেসে কেল্লাফতে!! পাওনাদারের টাকা পাওনাদারও ভূলে যেতো দেওনাদারও ভূলে যেতো!
?তুমি কেমন ডিজাইনার? এতো যৌক্তিক তোমার ডিজাইন।
আমি যখন পোস্টেরিওর থোরাসিক ওয়ালের (বক্ষপিঞ্জরের পিঠের দিকের দিকের অংশ) ব্লাড সাপ্লাই ধরলাম, আমি জানতে পারলাম- এখানে ডিসেন্ডিং থোরাসিক এওর্টা মোটাদাগে সবাইকে সাপ্লাই দিচ্ছে। কিন্তু ২ মিনিটের একটা খটকা আমার লাগলো। কারণ আমি জানি, লেফট হার্ট থেকে এওর্টা বের হয়ে কার্ভ করে শেষে যখন ডিসেন্ড করতে শুরু করেছে, ততক্ষণে উপরের দু'টি রিবস (পাঁজর) মিস হয়ে গেছে। আবার এটাও ভাবলাম যে, কেউ তো দিয়েছে নিশ্চই। না হয় ব্লাড ছাড়া কিভাবে চলবে রিবস দু'টি। না, কেউ এসে দিয়েছে। জেনে গেলাম। 'কস্টোসারভাইকাল ট্রাঙ্ক' নামের একজন নেমে এসে ঠিকই দিয়েছে! যে 'সাবক্ল্যভিয়ান আর্টারি' তাঁরতাঁর চলে যাচ্ছিল, কি দরকার পড়লো ঐখানে দুটো ব্রাঞ্চ ছেড়ে দেবার!
আমি স্তব্ধ হয়ে গেলাম এক মুহুর্তের জন্য! তখনকার অনুভুতি কি যে ছিলো, বলে বোঝাতে পারবোনা।
?তুমি কেমন ডিজাইনার? তোমার ডিজাইন এত জ্যামিতিক।
টেবিলের এক কোণায় একটি বই রেখে দিলে তিন থেকে চার দিন পর সেখানে ১ সেন্টিমিটার ধূলোর আস্তর পরে। অথচ প্রতিটা অবচেতন মনে টেনে নেয়া শ্বাসে আধা লিটারের মত বাতাস টেনে নিচ্ছি প্রতি মুহূর্তে। একটু জোরে টান দিলেতো এক লিটারই ঢুকে পড়ে। বাতাসে এত ধূলিকণা আর জীবাণু! তবু কি আশ্চর্য্য!! কেকের মত স্পঞ্জি আর সফট ফুসফুসটার কিছু হয়না। আস্তরও পড়েনা। পড়বে কি করে? পুরো ট্রাকিয়া আর নাসাল এয়ার ওয়ে জুড়ে রয়েছে সিলিয়ারি বিট! প্রাকৃতিক ঝাড়ুদার। প্রতিনিয়ত ঝাড়ুদিচ্ছে ধূলিকণাগুলোকে।
?তুমি এ কেমন ডিজাইনার? এত নির্ভূল, নিখুঁত আর যৌক্তিক তোমার ডিজাইন!
সুবহানাল্লাহ
"হে মানুষ সকল, তোমাদের কি এমন জিনিস যেটা তোমার রব থেকে তোমাকে গাফিল করে রেখেছে? অথচ তিনি তোমাকে কত সুন্দর করে সৃষ্টি করেছেন আর সামঞ্জস্য করে দিয়েছেন।"
------------------------------------------সূরা ইনফিত্বার (৫-৬)
Credit - Dr. M Rahman Shoyeb
পড়ুন পরিবর্তন আসবে -
১. এক সময় বিল গেটস একটি ব্যাংক থেকে কিছু লোন
চেয়েছিলেন।কিন্তু ব্যাংক তাঁকে লোন দেয়নি।
সেই ছেলেটি একদিন সেই ব্যাংকটিই কিনে নিয়েছিলেন।
২. ছেঁড়া শার্টের কারণে এন্ড্রু কার্নেগিকে পার্কে ঢুকতে
দেওয়া হয়নি। সেই বস্তির ছেলে একদিন অন্যতম ধনী
ব্যক্তি হওয়ার পর পুরো পার্কটি ক্রয় করেন
এবং সেখানে সাইনবোর্ড লাগিয়ে দিয়েছিলেন,
''আজ থেকে পার্ক সবার জন্য উন্মুক্ত''।
৩. আজ গলা ধাক্কা খেয়েছেন? কোন ব্যাপার না।
একদিন সেই গলায় ফুল দেওয়ার জন্য সেই
লোকগুলোই লাইন ধরে দাঁড়িয়ে থাকবে।
৪. আজ কেউ আপনাকে ঠকিয়েছে?
কোন ব্যাপার না।
একদিন সে-ই আপসোস করে বলবে,
আপনাকে ঠকিয়ে সে উল্টো নিজেরই সর্বনাশ করেছে।
৫. আজ আপনাকে দেখে "ক্ষ্যাত" বলে কেউ দূরে সরে যাচ্ছে?
ব্যাপার না।
একদিন আপনাকে একটু ছুঁয়ে দেখার জন্য সে-ই
আপনার কাছে আসবে।
৬. আজ গরিব বলে কেউ আপনাকে অবজ্ঞা করছে?
ব্যাপার না।
এসব পিছুগল্পের দিকে তাকিয়ে থাকলে আপনি চিরকাল
অপমান, লাথি, গুঁতা, বাঁশ, ক্রাশ ইত্যাদি
খেয়েই যাবেন।
৭. কে কী করছে, কী ভাবছে-সেসব বাদ দিয়ে নিজের লক্ষ্যে
এগিয়ে গেলেই কেবল একদিন আপনি উদাহরণ কিংবা
দৃষ্টান্ত হতে পারবেন।
৮. জীবনে ছোট খাট বিষয় নিয়ে পড়ে থাকার কোন মানে হয়না।
জীবনে বেঁচে থাকার জন্য অনেক কিছু করতে হয়,
মেনে নিতে হয়।
৯. সময় যখন পক্ষে থাকে না তখন অনেক কিছু সহ্য করেও মুখ
বুজে কাজ করে যেতে হয়।
১০. একটু বেঁচে থাকার জন্য জগতের অনেক বিখ্যাত ব্যক্তিরা
যুগে যুগে নজরুলের মতো চায়ের দোকানে কাজ করে
জীবন বাঁচিয়েছেন।
.
.
.
.
ব্রেইনে শুধু একটি কথা গেঁথে রাখুনঃ "সময় এখন আপনার
পক্ষে না।
একদিন সময় আপনার হবে।।"
Rush Tees is offering bulk reusable face masks made right here in the USA. Cotton masks are in high demand and there are many low quality masks circulating the web making many claims regarding COVID19. Rush has been providing masks in bulk to several large organizations in the US with more coming each week. Our masks are premium quality, comfortable, customizable and still affordable.
https://rushprintco.com/products/face-mask
সংসারী ছেলে মা কে ডেকে বলছে......... "মা একটা কথা বলি? আমার একটা অনুরোধ রাখবে?"
মা-"তুই চাইলে আমি কি না করতে পারি? বল তোর সব কথা আমি রাখবো।"
"তোমার বৌমা বলছিলো...তোমার তো বয়স হয়েছে।এখন তো তোমার শরীরের একটু বিশ্রামের প্রয়োজন... আর এই বাড়িটা তো খুব একটা ভালো না। ছোট ঘুপচি....... তোমার কাশিটাও বেড়ে গেছে। আরো তো ডায়বেটিকস আছেই, হার্টের সমস্যা, হাড়ের সমস্যা আরো কতো কি!"
মা:"হ্যাঁ রে... মনে হয় আর বেশিদিন...!!!!"
" আহ... থামো তো মা। তোমার সবসময় দেখাশোনার জন্য কাউকে রাখতে হবে। আচ্ছা তোমাকে তাহলে গ্রামের বাড়িতে... না না ওই যে বৃদ্ধাশ্রমের স্পেশাল ব্র্যাঞ্চে ভর্তি করালে কেমন হয়?......এটাই বলছিলো তোমার বৌমা। ওখানে অনেকে থাকবে তোমার মতোই। তাদের সাথে গল্প করতে পারবে আর এ বাড়িতে তো কেউই নাই, আমি ব্যাবসায় দৌড়াচ্ছি, তোমার বৌমা অফিসে আর মিঠু তো সারাদিনই স্কুলে।ওখানে তুমি আরামেই থাকবে মা।....... মা এটাই আমার . . মানে আমাদের অনুরোধ ছিলো।"
"আচ্ছা তুই চাইলে তাই হবে"।
"থ্যাংকস মা......আচ্ছা কালকে বিকেলেই কিন্তু তাহলে ওখানে যাচ্ছো। তোমার ব্যাগ গুছিয়ে রাখবে।"
পরের দিন:অস্বস্তিকর জ্যামে আটকে আছে মা-ছেলে।নীরবতা ভাঙলেন মা.......
"বাবা ওখানে আমাকে দেখতে যাবি তো ?পারলে একটা ফোন কিনে দিস আমাকে..."
" হা হা হা ...মা তুমি ফোন দিয়ে কি করবে ?আহা... ওখানে ফোন আছে তো......"
কিছুক্ষন পরে একটা পাঁচতলা বাড়ির সামনে এসে গাড়ি থামালো। আবার বেশকিছুক্ষন নিরব থেকে এবার ছেলে বলে উঠলো...
"নামো মা..... এটাই তো ওই বৃদ্ধাশ্রম মা।দেখেছো! বলেছিলাম না তোমার পছন্দ হবে।তোমার জন্য দোতালার দক্ষিনের ঘরটা বুকিং করে রেখেছি।"
.
টিং ডং টিং ডং(দরজা খুললো)
"হ্যাপি বার্থ ডে টু ইউ ! !
হ্যাপি বার্থ ডে টু ইউ 'মা' ! ! !"
.
দরজা খুলতেই চমকে গেলেন মা। আরে ওই তো তার একমাত্র নাতি আর বৌমা বিশাল একটা কেক নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। এতো বেলুন আগে কখনো দেখেননি । এতো আয়োজন করে কখনো কেউ তাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছাও জানায় নি। আরে ওই তো তার দুই মেয়ে আর তাদের জামাই দাঁড়িয়ে। ওদেরও ডেকে এনেছে তার পাগল ছেলেটা।
" হ্যাপি বার্থ ডে মা"
মা:"তুই অনেক বড় হয়ে গেছিস (কান্নাভেজা কন্ঠে)
কিন্তু এটা কার ঘর?"
" বাড়ির ফলকে নাম দেখোনি! বাবার নামে রেখেছি । মা পুরো বাড়িটাই আমাদের। এবার তুমি আরামে থাকতে পারবে মা।
"তুই না ! !এমন কি কেউ করে?(কান্না ভেজা চোখে জোরে জোরে মাথা নাড়ছেন। আনন্দে কথা বলতে পারছেন না)
পার্টি শেষে ঘুমাতে যাবে এমন সময় পেছন থেকে মায়ের ডাক। হাতের ব্যাগটা আঁতিপাঁতি খুঁজে একটা কৌটা বের করে ছেলের হাতে ধরিয়ে দিলেন।
" নে এটার আর দরকার হবে না। ইঁদুরের বিষ ! চিন্তা করেছিলাম যদি বৃদ্ধাশ্রমে রেখে আসিস তাহলে সেদিনই খেয়ে নেবো।"
"ধুর মা কি যে বলো !এটায় তো সেসব আমি কাল রাতেই পাল্টে তোমার ক্যালসিয়ামের ওষুধ ভরে রেখেছি। তুমি ঘুমাও।"
মার আজ আর কিছুই চাওয়ার নেই। আর কিছু না হোক তার ছেলেকে অন্তত মানুষ করতে পেরেছে সে। যাক আজকের ঘুমটা সত্যিই আরামের হবে, ঘুমের ঔষুধ খেতে হবে না।
c
(Plz মাকে কেউ কষ্ট দিওনা, মা কে যে কষ্ট দেয় তাদেরকেও একদিন সেই কষ্ট ভোগ করতে হয়......মা-ই হলো আমাদের শ্রেষ্ঠ সম্পদ)