✴_ ০১
প্রতিদিন ঘুমান গড়ে সর্বোচ্চ ৬ ঘণ্টা। বেশি সময় নয়, ভালভাবে ঘুমানোই বড় কথা।মোবাইল সাইলেন্ট করে আর ল্যাপটপ দূরে রেখে ঘুমাবেন।
✴_ ০২
মোবাইলের ড্রাফ্টসে কিংবা একটা নোটবুকে আপনার মাথায় বিভিন্ন মুহূর্তে যে ভাল কথা কিংবা চিন্তাভাবনা আসে, তা লিখে রাখবেন।সাধারণত সুন্দর চিন্তাগুলি দুইবার আসে না।
✴_ ০৩
প্রতিদিন ৩০ মিনিট নিয়ম করে কোন একটা মোটিভেশনাল বই পড়ুন কিংবা লেকচার শুনুন। এ সময় নিজের ইগোকে দূরে রাখবেন।
✴_ ০৪
কোন সময় মন যদি খুব অশান্ত হয়ে যায়, এবং কিছুতেই সেটাকে শান্ত করা না যায়, তবে ১০ মিনিট হাঁটুন আর হাঁটার সময় নিজের পদক্ষেপ গুনুন। আরেকটা কাজ করতে পারেন। সেটি হল, মাথা থেকে সমস্ত চিন্তা বের করে দিয়ে মাথাটাকে সম্পূর্ণ ফাঁকা করে দিয়ে চুপ করে ১০ মিনিট আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকা।
✴_ ০৫
প্রতিদিন সকালে উঠে সেদিন কী কী কাজ করবেন, সেটি একটা কাগজে ১০ মিনিটে লিখে ফেলুন। কাগজটি সাথে রাখুন। আগের দিনের চাইতে অন্তত একটি হলেও বেশি কাজ করার কথা লিখবেন। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে মিলিয়ে নিন, সবগুলি করতে পেরেছেন কিনা।
✴_ ০৬
যে কাজটা করা দরকার, সে কাজে জেদি
হওয়ার চেষ্টা করুন।
কাজটার শেষ দেখে তবেই ছাড়ুন।
✴_ ০৭
যিনি আপনাকে তার জীবনে অপরিহার্য মনে করেন না, তাকে আপনার জীবনে অপরিহার্য মনে করার বাজে অভ্যেস থেকে সরে আসুন।যে আপনাকে ছাড়াই সুস্থভাবে নিঃশ্বাস নিচ্ছে তার জন্যে দম আটকে মরে যাওয়ার মানে হয় না।আপনি কত সময় ধরে তার সাথে ছিলেন, সেটা বড় কথা নয়;বরং সামনের সময়টাতে কত বেশি তাকে জীবন থেকে ডিলিট করে থাকতে পারবেন, সেটাই বড় কথা।
✴_ ০৮
খুব দ্রুত পড়ার অভ্যাস করুন। পড়ার সময় কীভাবে অপ্রয়োজনীয় অংশগুলিতে চোখ বুলিয়ে যেতে হয়, সেটা শিখুন। প্রয়োজনীয় অংশগুলি দাগিয়ে দাগিয়ে বারবার পড়ুন। এতে আপনার পড়ার সময় কমে যাবে।
✴_ ০৯
আপনার বর্তমান অবস্থার দিকে তাকান। দেখবেন, কিছু কিছু বিষয়ে স্রষ্টার অনুগ্রহে আপনি অনেক বিপদ কিংবা দুর্ভাগ্য থেকে বেঁচে গেছেন এবং ভাল আছেন।ঘুমাতে যাওয়ার আগে শুকরিয়া আদায় করে ঘুমান।
✴_ ১০
বিভিন্ন মোটিভেশনাল বই,বিভিন্ন গ্রেটম্যানদের বায়োগ্রাফি,বিভিন্ন ধর্মীয় গ্রন্থএসব বই পড়ার সময় অবশ্যই বিশ্বাস করে পড়তে হবে। যদি আপনি পৃথিবীতে সবকিছুই যুক্তি দিয়ে বিচার করেন, তবে পৃথিবীতে বেঁচে থাকাটা আপনার জন্য কঠিন হতে পারে। তবে বইগুলিতে যা যা আছে, সেগুলির মধ্য থেকে আপনার দরকারি জিনিসগুলিকেই গ্রহণ করুন।
✴_ ১১
মাসে অন্তত দুইদিন রোযা রাখুন। রোযা মানসিক শক্তি বাড়ায়, সহনশীল এবং বিনীত হতে শেখায়।
✴_ ১২
ব্যাগে অন্তত একটি ভাল বই রাখুন আর সুযোগ পেলেই পড়ুন। মোবাইলেও পিডিএফ আকারে বই রাখতে পারেন।
✴_ ১৩
প্রতিদিন অন্তত একজন ব্যক্তিকে সাহায্য করুন কিংবা ক্ষমা করে দিন। এতে আপনার নিজের প্রতি সম্মানবোধ বাড়বে। নিজেকে সম্মান করুন সবচাইতে বেশি।
✴_ ১৪
সপ্তাহে একদিন বাসার বারান্দায় দাঁড়িয়ে ভোর হওয়া দেখুন। এটি আপনার ভাবনাকে সুন্দর করতে সাহায্য করবে।
✴_ ১৫
একটা সহজ বুদ্ধি দিই : অন্য মানুষকে সম্মান করে না, এমন লোকের সঙ্গ এড়িয়ে চলুন। উদ্ধত লোকের কাছ থেকে তেমন কিছুই শেখার নেই।
✴_ ১৬
নিজের চারিদিকে একটা দেয়াল তৈরি করে রাখুন। সে দেয়ালেঘেরা ঘরে আপনি নিজের মতো করে নিজের কাজগুলি করার জন্য প্রচুর সময় দিন। এতে আপনি অন্যদের চাইতে একই সময়ে বেশি কাজ করতে পারবেন। সবাইকেই সময় দিলে আপনি নিজের কাজগুলি ঠিকমতো করতে পারবেন না।
✴_ ১৭
প্রতিদিন একটা ভাল বইয়ের অন্তত ৩০ পৃষ্ঠা না পড়ে ঘুমাতে যাবেন না। ফেসবুকিং করার সময় বাঁচিয়ে বই পড়ুন। বই পড়ে, এমন লোকের সাথে মিশুন। যে ছেলে কিংবা মেয়ে বই পড়ে না, তার সাথে প্রেম করার কিছু নেই। আর যদি ভালবেসেই ফেলেন, তবে তাকে বইপড়া শেখান।
✴_ ১৮
আপনার চাইতে কম মেধা আর বুদ্ধিসম্পন্ন লোকজনের সাথে সময় কম কাটান। তবে কখনওই তাদেরকে আঘাত করে কোন কথা বলবেন না। একজন বুদ্ধিমান ব্যক্তির সাথে একবার কথা বলা ২০টা বই পড়ার সমান। ভুল লোকের সাথে সময় কাটানোর চাইতে একা একা থাকা ভাল।
✴_ ১৯
প্রতিদিন আপনি যতটুকু কাজ করতে পারেন, তার চাইতে কিছু বাড়তি কাজ করুন।
✴_ ২০
সপ্তাহে একদিন ঘড়ি এবং মোবাইল ফোন বন্ধ রেখে একেবারে নিজের মতো করে সময় কাটান। সেদিন বাইরের পুরো দুনিয়া থেকে নিজেকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলুন এবং যা যা করতে ভাল লাগে কিন্তু ব্যস্ততার কারণে করা হয় না, সেসব কাজ করে ফেলুন।
✴_ ২১
আপনি সম্মান করেন কিংবা পছন্দ করেন, এমন কোন ব্যক্তির ১০টি ভাল গুণ কাগজে লিখে ফেলুন। এরপর আপনি বিশ্বাস করুন যে, সে গুণগুলি আপনার মধ্যেও আছে এবং যতই কষ্ট হোক না কেন, সে গুণগুলির চর্চা করতে থাকুন। উনি যেরকম, সেরকম হওয়ার অভিনয় করুন। উনি যেভাবে করে কাজ করেন, একই স্টাইলে কাজ করুন। এ কাজটি ২ সপ্তাহ করে দেখুন, নিজের মধ্যে একটা পরিবর্তন দেখতে পাবেন।
✴_ ২২
অন্যরা করার আগেই নিজেই নিজের বাজে দিকগুলি নিয়ে মাঝে মাঝে প্রকাশ্যে ঠাট্টা করুন। এতে করে আপনার নিজের উপর নিয়ন্ত্রণ বাড়বে।
✴_ ২৩
প্রতিদিনই এমন দুটি কাজ করুন, যেগুলি আপনি করতে পছন্দ করেন না। করার সময় বিরক্ত লাগলেও থেমে যাবেন না। যেমন, এমন একটি বই পড়তে শুরু করুন, যেটি আপনার পড়া উচিত কিন্তু পড়তে ইচ্ছা করে না। কিংবা এমন একজনকে ফোন করুন যাকে ফোন করা দরকার কিন্তু করা হয়ে ওঠে না। কিংবা বাসার কমোডটি পরিষ্কার করে ফেলুন। এতে করে আপনার দ্রুত কাজ করার ক্ষমতা বাড়বে।
✴_ ২৪
আপনি যেমন হতে চান, তেমন লোকের সাথে বেশি বেশি মিশুন। খেতে পছন্দ করে, এমন লোকের সাথে মিশে আপনি ওজন কমাতে পারবেন না।
✴_ ২৫
দিনে একবার টানা ৩০ মিনিটের জন্য মৌন থাকুন। ওইসময়ে কারোর সাথেই কোন কথা বলবেন না। খুব ভাল হয় যদি চোখ বন্ধ করে পুরোনো কোন সাফল্যের কিংবা সুখের কোন স্মৃতির রোমন্থন করতে পারেন। এটা মানসিক শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
✴_ ২৬
প্রায়ই ভাবুন, আপনি এই মুহূর্তেই মারা গেলে আপনার পরিবারের বাইরে আর কে কে আপনার জন্য কাঁদবে। ওরকম লোকের সংখ্যা বাড়ানোর জন্য কী কী করা যায়, ভাবুন এবং করুন।
✴_ ২৭
সকালে ভোর হওয়ার আগে উঠুন।বেশিরভাগ লোকই রাতে জাগে আর গল্প করে সময় নষ্ট করে।ভোরের আগে উঠতে পারলে, আপনাকে বিরক্ত করার কেউ থাকবে না,আপনি পড়াশোনা করা ছাড়া আর তেমন কোন কাজই পাবেন না।
✴_ ২৮
কোন একটা কাজ করতে হুট করেই পরিশ্রম করা শুরু করে দেবেন না। আগে বুঝে নিন, আপনাকে কী করতে হবে, কী করতে হবে না। এরপর পরিশ্রম নয়, সত্যিই কঠোর পরিশ্রম করুন।
✴_ ২৯
পৃথিবীতে কেউই জিরো থেকে হিরো হয় না। আপনাকে ঠিক করতে হবে, আপনি কোন ব্যাপারটাতে হিরো হতে চাচ্ছেন। আপনি যে বিষয়টাতে আগ্রহ বোধ করেন না, কিংবা যেটাতে আপনি গুরুত্ব দেন না, সেটাতে সময় দেয়া মানে, স্রেফ সময় নষ্ট করা। আপনি যেটাতে সময় দিচ্ছেন, সেটাই একদিন আপনাকে অন্যদের থেকে আলাদা করে চেনাবে।
✴_ ৩০
বুদ্ধিমত্তা আর অর্জনের মধ্যে সম্পর্ক খুব ভাল নয়। যার যত বেশি বুদ্ধি, সে তত বেশি এগিয়ে, এরকমটা সবসময় নাও হতে পারে। স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচাইতে ভাল রেজাল্ট-করা স্টুডেন্টদের শতকরা মাত্র ২০ ভাগ গ্রেটদের তালিকায় নাম লেখাতে পারে। বাকি ৮০ ভাগ আসে তাদের মধ্য থেকে যাদেরকে নিয়ে কেউ কোনদিন স্বপ্ন দেখেনি। তাই শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে হলেও নিজের সাথে লড়াই করে যান।
হ্যাপি লিভিং,,,
আর পোস্ট টি ভালো লাগলে লাইক দিয়ে শেয়ার করবেন।
কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স থেকে সংগৃহীত।

image

আজ থেকে আর মাত্র ১০ বছর পর আমার অবস্থা যেমন হবে --

: হ্যালো ! এটা কি পিৎজা হাট?
- না স্যার, গুগল'স পিৎজা।

: আমি কি তাহলে ভুল নাম্বারে ফোন করেছি?
- না স্যার, দোকানটা কিনে নিয়েছে গুগল !

: ওকে, আমি কি পিজার অর্ডার দিতে পারি?
- স্যার, সাধারণত যে পিৎজার অর্ডার দেন আজকেও কি ওটাই দিবেন?

: আমি সাধারণত যে পিজার অর্ডার দেই সেটা আপনি কিভাবে জানেন?
- আপনার ফোন নাম্বার অনুযায়ী , আপনি শেষ ১৫ বার ডাবল চিজ বারো স্লাইস সসেজ পিৎজা অর্ডার করেছেন।

: আমি এবারও ওটাই চাই।
- কিন্তু স্যার, কলেস্টেরল যেহেতু হাই তাই আমি ৮ স্লাইজ ভেজিটেবল পিৎজা অর্ডার করতে পরামর্শ দিচ্ছি।

: আমার কলেস্টেরল হাই এটা আপনি কিভাবে জানেন?
-সাবস্ক্রাইবার গাইড থেকে। আমাদের কাছে আপনার গত ৭ বছরের ব্লাড টেস্টের রিপোর্ট আছে।

: আমি ভেজিটেবল পছন্দ করি না, যেটা চাইছি ঐটাই দেন । কলেস্টেরল এর জন্য আমি ঔষধ খাই।
- কিন্তু আপনিতো নিয়মিত ঔষধ খান না। ৪ মাস আগে লাজ ফার্মা থেকে ৩০টা ট্যাবলেটের একটা বক্স কিনেছিলেন।

: আমি অন্য আরেকটা দোকান থেকে বাকিগুলা নিয়েছি।
- কিন্তু আপনার ক্রেডিট কার্ড তো তা বলছে না!

: আমি নগদ ক্যাশ দিয়ে কিনেছি।
- আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্ট অনুযায়ী সে পরিমান টাকা আপনি উঠাননি।

: আমার অন্য আয়ের উৎস আছে।
- আপনার ট্যাক্স ফর্মে সে তথ্য নাই।

: ধুর মিয়া, আপনার পিজার গুষ্টি কিলাই। পিজাই খামু না। গুগল, ফেসবুক, হোয়াটস অ্যাপ, সেলফোন, ইন্টারনেট ছাড়া দ্বীপে চলে যামু যেখানে আমার উপর কেউ এত নজরদারি করতে পারবে না।

- জি স্যার বুঝতে পেরেছি, তার আগে আপনার পাসপোর্ট রিনিউ করতে হবে , ৫ সপ্তাহ আগে মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে ! (সংগ্রহীত)

#husain97

image

#husain

image

ছাত্রজীবনটা যারা আরামে কাটিয়েছে , ৫ বছর পরের জীবনটা তাঁদের জন্য জাহান্নাম হয়ে গেছে । ঘুরলাম ফিরলাম ,আর খাইলাম টাইপের একটা ছেলে মেয়েকেও আমি কখনো দেখি নাই , প্রাইভেট জব , সরকারী চাকুরী অথবা অন্য ভালো কোন জায়গায় গিয়ে শাইন করতে পেরেছে ।
মেকাপের আস্তর লাগিয়ে যে মেয়েগুলা ক্যাম্পাসে আসতো তাঁদের শেষ পরিণতি ছিল অনার্সের আগেই বিয়ে । অনার্সের পর অনেকেই ঠিক মতো মাস্টার্সটাও করতে পারে নাই ।
যে ছেলেগুলো সারাদিন কবি সাহিত্যিক হয়ে বিভিন্ন জনের উপর ক্রাশ খেতো , ""বান্ধবী ছাড়া লাইফ ইম্পসিবল "" টাইপের স্লোগান নিয়ে ক্যাম্পাস মাতিয়ে রাখতো তাঁদের খবর নিয়ে দেখুন তো ? একটাকেও ভালো কোন জায়গায় পাবেন না । হয় ফেসবুকে গিটার নিয়ে ছবি দেয় । নতুবা শার্টের বোতাম খুলে একটা রোমান্টিক গানের লাইন ক্যাপশন দিয়ে পিক আপলোড করে ।
এক মেয়ে খুব গর্ব করে বলেছিল তার জুতা আছে ১২ জোড়া । এই ১২ জোড়া জুতা শুধু ক্যাম্পাসে আসার জন্য ইউজ করে সে । বিয়ে বা অন্য কোন অনুষ্ঠানে নতুন জুতা ছাড়া যায় না ।
বন্ধুত্বের দোহাই দিয়ে কলমের হেড থেকে শুরু করে খাতার কাগজ সব কিছু দিয়ে একাই ১৮ সিট দখল করে ফেলা জেনারেশনটা দিন শেষে নিজের একটা সিটের জন্যই লড়ে যায় । আফসোস কেউ তাঁদের জন্য সেই সিটটা ধরে দেয় না ।
একই ক্যাম্পাসে একটা মেয়ে নিজের খরচ জোগায় টিউশনের জোরে । আর অন্য একটা মেয়ে খরচ মেটায় বয় ফ্রেন্ডের মানিব্যাগ থেকে । দুইটা কি এক লেভেলের হইলো ? প্রথমজনের আত্মসম্মানবোধ আছে । পরের জনের আত্মসম্মানবোধ নাই । লেইম পার্সোনালিটি ।
একটা ছেলে নিয়মিত পড়াশুনা করে এভারেজ রেজাল্ট করেছে । অন্যজন গিটার বাজিয়ে সেকেন্ড ক্লাস পেয়ে দর্শন কপচায় । এই দুইজন কি একরকম ? অবশ্যই না । প্রথমটাকে দিয়ে সংসার করা যাবে । পরেরটাকে নিয়ে কবিতা লেখানো যাবে ।
একজন বাহারি লোফার পায়ে বিবিএ ফ্যাকাল্টিতে গিয়ে মেয়েদের ক্রাশ হয়েছে । অন্যজন সেই সুযোগ পায় নাই । গড়পরতা জামাকাপড়েই সুপারহিট । দুইজন কি এক লেভেলের হইলো ? প্রথমজনকে দিয়ে মডেলিং র্যাম্পে হাঁটানো যাবে । পরের জনকে জীবনের মঞ্চে হাটানো যাবে ।
একজন বড় ভাইয়ের রাজনীতি করে বেড়িয়েছে । দোকানে বাকি খেয়ে হুঙ্কার ছেড়েছে । অন্যজন একটা নিপাট সুন্দর জীবন যাপন করেছে । প্রথমজন রাজনৈতিক লবিং করে একটা সেকেন্ড ক্লাস জব পাবে । আর পরের জন নিজের চেষ্টায় সব থেকে সেরা পজিশনটাই পাবে ।
মেকাপটা একটু কমায় দাও ।
আড়ম্বরটা একটু কম করো ।
মেকাপ গলে পড়তে সময় লাগে না । ফেসবুকের ডিপি চেঞ্জ হইতেও টাইম লাগে না । একটু গরম লাগলেই বাহারি রঙের হাতপাখা বের হয় । বাসায় থেকে তিন বেলা সুন্দরভাবে খাওয়া দাওয়া করে রাতের বেলা যারা ডিপ্রেশনের স্ট্যাটাস দেয় তাঁদেরকে চিনে রাখুন ।
দুইদিন পর যখন জিজ্ঞেস করা হবে , কি করেন আপনি ? তখন যেন উত্তরটা বুক ফুলিয়ে দিতে পারেন ।
#collected

image

#বল্টুর_মজার_জোকসঃ
বল্টু প্রতিদিন আল্লাহর উদ্দ্যেশে একটা করে চিঠি লিখত আর বেলুন বেধে আকাশে উড়িয়ে দিতো!
#চিঠিতে_লিখতোঃ হে আল্লাহ আমাকে ১ লক্ষ টাকা দাও!
বল্টুর বাড়ির পাশেই ছিল থানা!
চিঠিসহ বেলুন উড়ে গিয়ে পড়তো থানায়!
থানার পুলিশরা প্রতিদিন বল্টুর চিঠি পড়তো!তাঁরা ভাবলো ছেলেটার মনে হয় টাকাটার খুব প্রয়োজন!
তাই তাঁরা সকলে মিলে টাকা তুলতে লাগলো!
খুব চেষ্টা করে তাঁরা ৫০ হাজার টাকা যোগাড় করে একজন পুলিশকে টাকাসহ পাঠাল বল্টুর কাছে!
তারপর পুলিশটি বল্টুকে ৫০ হাজার টাকা দিলো!
তার পরের দিন বল্টু আবার একটা চিঠি লিখে বেলুনসহ উড়িয়ে!তাতে যা লেখা ছিল তা পড়ে সব পুলিশই বেহুস!
#চিঠিতে_লেখা_ছিলঃ হে আল্লাহ টাকাটা যখন দিলেই পুলিশকে দিলে কেনো?শালারা অর্ধেক টাকা মেরে দিয়ে বাকি অর্ধেক টাকা আমাকে দিয়েছে!

imageimage
+18

image