কিছু গুরুত্বপূর্ণ বাংলা প্রবাদ বাক্য এর ইংরেজী অনুবাদ। (শিক্ষাথী হলে অবশ্যই দেখবেন) | #প্রবাদ বাক্য #কিছু গুরুত্বপূর্ণ বাংলা প্রবাদ বাক্য এর ইংরেজী অনুবাদ

কিছু গুরুত্বপূর্ণ বাংলা প্রবাদ বাক্য এর ইংরেজী অনুবাদ। (শিক্ষাথী হলে অবশ্যই দেখবেন)

কিছু গুরুত্বপূর্ণ বাংলা প্রবাদ বাক্য এর ইংরেজী অনুবাদ। (শিক্ষাথী হলে অবশ্যই দেখবেন)

কিছু গুরুত্বপূর্ণ বাংলা প্রবাদ বাক্য এর ইংরেজী অনুবাদ। (শিক্ষাথী হলে অবশ্যই দেখবেন)

এয়ারটেল সিম এ ১২ টকায় ৩ জিবি ১৫ দিন আনলিমিটেড নিন। | #free internet airtel #airtel free internetl #এয়ারটেল সিম এ ১২ টকায় ৩ জিবি ১৫ দিন আনলিমিটেড নিন।

এয়ারটেল সিম এ ১২ টকায় ৩ জিবি ১৫ দিন আনলিমিটেড নিন।

এয়ারটেল সিম এ ১২ টকায় ৩ জিবি ১৫ দিন আনলিমিটেড নিন।

এয়ারটেল সিম এ ১২ টকায় ৩ জিবি ১৫ দিন আনলিমিটেড নিন।

#Mahinalmaruf

image

প্রেসিডেন্ট ডোনাল ট্রাম্প মেক্সিকো সীমান্তে Wall বানানোর জন্য টেন্ডার ডাকছে।

চীন বলছে ৩ বিলিয়ন ডলার, জাপান বলছে ৭ বিলিয়ন ডলার আর বাংলাদেশ বলছে ১০ বিলিয়ন ডলার।

ট্রাম্প চীনকে বললো কি ভাবে?
চীন বললো ১ বিলিয়ন ইটের জন্য, ১ বিলিয়ন লেবার খরচ, আর ১ বিলিয়ন আমার লাভ।

জাপান বললো ৩ বিলিয়ন ইট, ৩ বিলিয়ন লেবার আর ১ বিলিয়ন আমার লাভ।

বাংলাদেশ বললো, স্যার ৪ বিলিয়ন আপনার, ৩ বিলিয়ন আমার আর বাকি ৩ বিলিয়ন ডলার চীন রে দিমু চীন করবো।

পরে বাংলাদেশ কাজটা পাইলো..

#ফানি_পোস্ট

image

---ভাইয়া তোর ফোনে একটা মেয়ে ফোন
করছিলো!
- তুই আমার ফোন ধরছিলি ক্যান?
- টাকার জন্য!
- মানে?
- মানে, এখন তুই আমাকে ৫শ টাকা দিবি!
নাহলে আব্বুর কাছে সব বলে দিব!
.
আমি রাগে বললাম, "যাহ্ যাহ্... যা বলার বলে
দে.."
--- আব্বুওও......!
.
- এইইই দাঁড়া বোন।
- তাহলে টাকা দাও....!
- তিন'শ দিই?
- ভাইয়া...!
- কি?
- তুমি এতো কিপটা কেন? নিজের বোনকেই
তো দিচ্ছো, তাই না?
- ওরে আমার আদরিরে।
.
বৃষ্টিকে টাকা দিয়ে বাসা থেকে বের হচ্ছি!
এমন সময় শারমিন ফোন দিয়ে বলে উঠলো, -
"সাদ্দাম তোমার বোন এমন কেন?"
আমি অবাক হয়ে বললাম, - কেমন?
--- "সরকার গরিবের ব্যবসাতেও ট্যাক্স বসায়
আর তোমার বোন আমাদের প্রেমে!"
আমি পুনরায় অবাক হলাম!!!
শারমিন বললো, - "বৃষ্টি বলেছে, প্রেম করতে
হলে প্রতিমাসে তাকে ২হাজার টাকা করে
ভ্যাট দিতে হবে!"
-
-
আমার বোন 'বৃষ্টি' অত্যান্ত ভালো একটি
মেয়ে। তাকে আমি কোনোদিন কোনো
ছেলের সাথে কথা বলতে দেখেনি। তার
লেখাপড়া, টিউশন ফি সব আমরাই দিই। কিন্তু ও
অতিরিক্ত এতো টাকা দিয়ে কি করে...!
প্রতিমাসে ও আমার থেকেই প্রায় ৩/৪হাজার
টাকা চেয়ে নেয়।
ভাবনার পরিশেষে সিদ্ধান্ত নিলাম,
আগামীকাল বৃষ্টি কলেজের ক্লাস শেষে
টাকা নিয়ে কোথায় যায় সেটা আমি লক্ষ
করবো অর্থাৎ লুকিয়ে লুকিয়ে তাকে ফলো
করবো।
.
দুপুর ১টা ৩০মিনিট। আমি এক ফ্রেন্ডের মোটর
বাইক নিয়ে বৃষ্টির কলেজ গেটের সামনে চলে
গেলাম। দেখি আমার বোন একটা অটুতে উঠে
কোথায় জানি যাচ্ছে। পিছন পিছন আমিও
গেলাম।
কিছুক্ষন যাওয়ার পর দেখলাম, বৃষ্টি অটু থেকে
নেমে একটা স্কুলগেটের ভিতরে ডুকলো।
১০মিনিট পর সেই স্কুলগেট থেকে বের হয়ে
৮বৎসর বয়সী ২টা পিচ্চি বৃষ্টিকে বিদায়
জানাচ্ছে। তারা দুইজনেই আমার বোনটিকে
জড়িয়ে ধরেছিলো।
.
বৃষ্টি চলে যাওয়ার পর আমি তড়িঘড়ি করে
পিচ্চি দুটির সামনে গেলাম। গিয়ে জিজ্ঞেস
করলাম, - "এইমাত্র যে মেয়েটি তোমাদের
কাছ থেকে বিদায় নিয়েছে, সে তোমাদের
কি হয়?"
মেয়েটি বললো, - বোন!
আরেকজনকে জিজ্ঞেস করলাম, - "তাকে
কিভাবে চিনো?"
ছেলেটি বলতে লাগলো, - "আমাদের মা মরে
যাওয়ার পর আমরা কিছু খেতে পাইতাম না। দুই
ভাইবোন মিলে স্টেশনে, বাজারে মানুষের
কাছ থেকে ভিক্ষা করে খাইতাম। একদিন
বৃষ্টি আপুর কাছে খাবার চাওয়ার পর উনি
আমাদের সম্পর্কে সব জানলেন এবং এই স্কুলে
(হাতে দেখিয়ে) ভর্তি করিয়ে দিলেন! এখন
আমরা এই স্কুলের হোস্টেলেই থাকি আর
পড়াশোনা করি। বৃষ্টি আপু প্রতিমাসে এসে
আমাদের আদর করে, স্কুলের বেতন আর খাওয়ার
বিল দিয়ে যায়।
এই আপুই আমাদের মা বাবা। আমাদের সব।
কিন্তু আপনি কে?
.
- আমি তোমাদের এই আপুটির হতভাগা ভাই।
.
.
বাসায় এসে বৃষ্টিকে ডাক দিলাম।
- বৃষ্টি.......!
- বল ভাইয়া।
- তোর পালিত পিচ্চি দুটির মতো আমাকে একটু
জড়িয়ে ধরবি বোন?
.
আমার চোখে জল আর আমার বোনের মুখে
অশ্রুসিক্ত মৃদ্যুহাসি।??
,,,,,,,,,,,,,

বোন

Collected

image

প্রায় রাতে জিএফ আমাকে ফোন করে
ওয়েটিংয়ে পেত। আমি কথা ঘুরিয়ে বলতাম
'বেবি আমার ফ্রেন্ড কল করেছিল। জিএফ
আমার কথা বিশ্বাস করে বলত -আচ্ছা 'ঠিক
আছে।

আমি শান্তিতে নিশ্বাস ফেলে জিএফ এর
সাথে ৫মিনিট কথা বলার পর ' বলতাম
আমার শরীর খারাপ লাগছে - ঘুমিয়ে যাই?
জিএফ আমার কথা শুনে বলত আচ্ছা ঘুমিয়ে পড় বাবু
তুমি।আমার ঘুম লাগছেনা।

আমি এই ভাবে দিন দিন তাকে এভয়েড
করতে লাগলাম। আমার এখন আর ওকে ভাল
লাগে না তা নয়। আমি এই সম্পর্কে বিরক্ত হয়ে
গেছি। প্রতিদিন ফোনে কথা বলা ' দেখা
করা আমার আর ভালো লাগে না। জিএফ
এইসব হয়তো বুঝতে পেরেছে তাই আর দেখা
করার কথা বলে না।
আমি প্রায় রাতে ওয়েটিংয়ে থাকতাম আর
সে আমায় বার বার কল করত!! সে দিন
রাতে ৩টার সময় ফোনে কথা বলছি' তখন
হঠাৎ ফোনের দিকে তাকিয়ে দেখি ৫৩টা
ফোন কল এসেছে ওয়েটিংয়ে। আমি ফোন
ব্যাক করে শুনতে পারলাম জিএফ কান্না
করছে! কান্না করে করে আমায় বলল '
আজকে ও কি ফ্রেন্ড কল করেছিল?? আমি
তার কথা শুনে চুপ করে থাকলাম কিছু
বললাম না।

- - দু দিন পর এক বিকালে তার সাথে দেখা
হল সেই পার্কে। যেখানে আমি তাকে
প্রথম ভালবাসার কথা বলেছিলাম। আজ
সে নীল শাড়ি পরে এসেছে। আমায় দেখে
জিএফ অনেক খুশি। আমি ওর মুখ দেখে বুঝতে
পারলাম - সে খুশিতে ফোন ওয়েটিং এর
কথা সব ভুলে গেছে! সে আমার পাশে বসে
আছে।
gf: তুমি খেয়ে এসেছ?
আমি : হুম।
Gf : বাড়ির সবাই ভাল আছে?
আমি gf র দিকে তাকিয়ে বললাম ' হুম
ভাল আছে। আমি এখানে তার সাথে প্রেম
করতে আসিনি!! আমি এসেছি এই সম্পর্ককে
এখানেই শেষ করতে। আমার ভালো লাগছে
না আর এইসব। সে ব্যাগ থেকে টিফিন বক্স
বার করে বলল ' তোমার জন্য নিজে বানিয়ে
এনেছি। তোমার প্রিয় খাবার পাটিশাপটা
পিঠে।
আমি তার দিকে তাকিয়ে বললাম ' আমি
কিছু বলতে চাই তোমায়। সে তখন টিফিন
বক্স খুলে হাতে চামচ নিয়ে বলল - খেয়ে
বলো। আমি তার মুখে ভালবাসা আর
মিষ্টি হাসি দেখতে পাচ্ছি। কিন্তু আমি
আমার মন কঠিন করে বলে দিলাম সব' ব্রেক-
আপ এর কথা।

আমার কথা শুনে ওর হাত থেকে চামচ
মাটিতে পড়ে গেল - তাকিয়ে থাকল অসহায়
হয়ে।।
তারপর বলল ' ৫বছরের সম্পর্ক আমাদের আর
তুমি বলছ এখন ব্রেকাপ !! কোথায় হারিয়ে
গেল তোমার সেই সব প্রমিস? আমার হাতে
হাত রেখে করা ওয়াদা।
আমি তার কথা শুনে চুপ করে দাঁড়িয়ে
আছি কিছু বলছি না। সে আবার বলল ' মনে
আছে বলেছিলে আমার হাত ধরে 'এই
জায়গায় দাঁড়িয়ে- এই আমি কোন দিন
তোমাকে ছেড়ে যাব না! আমি
ভালবাসি তোমায়! কোথায় গেল সেই সব
কথা! কোথায় হারিয়ে গেল বলো?? আমি
তার কথা শুনে চুপ করে দাঁড়িয়ে থাকলাম।
তারপর বললাম ' আমি ভালবাসতাম তোমায়
কিন্তু এখন আর বাসি না। আমায় ক্ষমা করে
দাও। মনে কর এইসব শুধু টাইমপাস ছিল আর
কিছু না। দয়া করে আমায় ভুলে যাও। বাবা
মা যেখানে বিয়ে দিবে সেখানে বিয়ে
কর ' দেখবা অনেক সুখে থাকবা।
- - সে আমার কথা শুনে চুপ করে দাঁড়িয়ে
'মাটির দিকে তাকিয়ে আছে। ওর চোখ
থেকে টপটপ করে জল মাটিতে পড়ছে । আমি
তার কান্না দেখে বললাম ' কান্না করে
কি হবে? ভালবাসা তো আর জোর করে
হয়না।
আর তা ছাড়া আমার চাকরি নেই - বিয়ে
করে তোমায় খাওয়াব কি? সে কান্না
মাখা চোখ নিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে
বলল ' জল খেয়ে থাকতে পারব কিন্তু আমায়
ভুলে যেও না। আমি বললাম' জল খেয়ে কি
জীবন চলে?
এই সব সিনেমায় হয়' বাস্তবতা অনেক
কঠিন!!
সে দিন সে আমার চোখে চোখ রাখতে
পারছিল না। শুধু কান্না করছিল। আমি ওর
কান্না সেদিন দেখতে পাইনি। আমি
অমানুষ হয়ে গেছিলাম। আমাদের ব্রেক-আপ
হয়ে গেল। আমি তার নাম্বার 'ফোন থেকে
মুছে দিলাম। সে মাঝেমধ্যে আমায় কল
করত কিন্তু আমি রিসিভ করতাম না। আমার
এইসব বিরক্ত লাগতো। বিরক্ত লাগার কারণ
তখন আমার আরো একটা বড় লোকের মেয়ের
সাথে প্রেম হয়ে গেছে। মেয়েটা আমায়
বিয়ে করতে চায়। ওর নাম হল নাইবা বলি। তার
সাথে প্রথম দেখা হয় আমার একটা শপিং
মলে। তখনও জিএফ সাথে আমার সম্পর্ক ছিল
কিন্তু আমি সেই সময় জিএফ র কথা চিন্তা
করিনি। সেই বড়লোক মেয়েটি যেদিন প্রথম আমায় বিয়ের
কথা বলল ' তখন আমি কোন কিছু চিন্তা না
করেই হ্যা বলে দিলাম। আমার মনে হয়নি
জিএফ এর কথা। মনে হয়নি একটা বিশ্বাস
আমার পথ চেয়ে আছে। আর সেই বিশ্বাস এর
নাম জিএফ।
- - প্রায় প্রতি রাতে জিএফ আমায় কল করত
আর কান্নাকাটি করতো। আমি বিরক্ত
হতাম।
চুপ করে কান্না করা শুনতাম তারপর বলতাম
' তোমার কান্না করা শেষ' এখন ফোন
রাখি? আমি ঘুমাব।
এই বলে ফোন কেটে দিতাম কিন্তু জিএফ
আমায় আবার ফোন করত তখন আমি বিরক্ত
হয়ে ফোন অফ করে দিতাম। সে দিন রাতে
ঘুমিয়ে আছি তখন জিএফ ফোন করছে। আমি
ওর কল দেখে বিরক্ত হয়ে বার বার ফোন
কাটছি কিন্তু মেয়েটা ভীষণ ছেছড়া!! কল
করছে তো করছেই। শেষমেশ রাগ করে কল
রিসিভ করে বললাম' সমস্যা কি তোমার??
সে আমার কথা শুনে চুপ করে রইল তারপর
বলল Happy Birthday To You.
আমি তার কথা শুনে হা করে আছি।আজকে
আমার জন্মদিন? আমি ভুলেই গিয়েছিলাম।
আর নিউ জিএফ আমায় একবারও ফোন করে কিছু বলল না
অথচ অল্ড ঠিক সেটা মনে রেখেছিল।
আমি সে দিন রাতে তার সাথে একটু ভাল
করে কথা বললাম। আমি তার কন্ঠ শুনে
বুঝতে পারলাম ওর শরীর ভাল না। সে
ফোন রাখার আগে বলল ' চিন্তা কর না
আমি আর ফোন করব না। ভালো থেকো
নিজের খেয়াল রেখো । এই বলে ফোন
রেখে দিল মেয়েটি।
- - আর বরলোক মেয়েটি অবশ্য পরের দিন আমার জন্ম দিনের
উইস করল আর বলল' বাবু আমি ঘুমিয়ে
গেছিলাম রাতে। প্লিজ রাগ করো না।
আমি আর তার উপর রাগ করে থাকতে
পারলাম না। নিউকে পেয়ে আমি ওল্ডের
কথা ভুলে গেলাম। এখন আর ওল্ড আমায় কল
করে না। আমি এখন নিউকে নিয়ে বেস্ত। নিউ
প্রতিদিন আমার সাথে দেখা করতো কফি
শপে। এই ভাবে দিন চলতে থাকে। আমাদের
ভালবাসা বাড়তে থাকে। রাতে খাওয়া
দাওয়া করে ঘুমিয়ে আছি তখন একটা
নাম্বার থেকে ফোন আসে। আমি ফোন
রিসিভ করে জানাতে পারলাম" এই নাম্বার
ওল্ড জিএফ এর ফ্রেন্ড আকাশের।
আকাশ আমায় বলল ' দাদা আপনি কেন
এমনটা করলেন ওর সাথে? সে না খেয়ে
থাকে -কারো সাথে কথা বলে না।
বাড়িতে একা বসে কান্না করে। দাদা ওর
অবস্থা খুব খারাপ।
এই ভাবে চলতে থাকলে সে বাঁচবে না!!
আমি আকাশের কথা শুনে রাগে ফুলে গিয়ে
বললাম ' তোর যখন এতো চিন্তা তাকে
নিয়ে তা হলে তুই ওর সাথে প্রেম করিস না
কেন সালা??
- - আকাশের সাথে কথা বলার সময় - নিউ জিএফ
৩/৪ বার ফোন ওয়েটিংয়ে পেয়েছে আমার।
আমি কল ব্যাক করে দেখি মেয়েটা মন
খারাপ করে বসে আছে। আমায় বলল ' তুমি
কার সাথে প্রেম করছিলে গো? আমি
বললাম কেউ না ভাই ফোন করেছিল।
কিন্তু সে আমার কথা শুনল না। মন মরা
হয়ে কথা বলল।
আমি বুঝতে পারলাম ' মেয়েটা আমায়
অনেক ভালবাসে। আমি পরের দিন তার
সাথে দেখা করলাম। আমার সামনে মন
খারাপ করে বসে আছে। আমি চকলেট দিয়ে
বললাম ' আমি সত্যি কাল রাতে কোন
মেয়ের সাথে কথা বলিনি । অনেক
বোঝানোর পর সে আমার দিকে তাকিয়ে
বলল ' আচ্ছা বিশ্বাস
করলাম তোমায়। আমি তার কথা শুনে
শান্তিতে নিশ্বাস ফেললাম। সে আমার
হাতে হাত রেখে বলল' আমি তোমায় ছাড়া
বাঁচবোনা । আমি শুধু তোমাকে
ভালবাসি - বিশ্বাস করি। আমার বিশ্বাস
নষ্ট করে দিও না।। আমি তার কথা শুনে চুপ
করে থাকলাম। চিন্তা করতে থাকলাম
মেয়েটা আমায় কত ভালবাসে। তারপর
বললাম 'না আমি তোমাকে ছেড়ে
কোথাও যাব না ।
- - আমি কথা বলা শেষ করার সাথে সাথে
একটা ছেলে এসে আমাদের পাশে দাঁড়াল।
মেয়েটি ছেলেটাকে দেখে চমকে গেল।
ছেলেটা বলল ' তুমি এখানে কি করছ ??
তুমি না বললে ' তোমার শরীর খারাপ বের
হতে পারবা না! আমি এইসব শুনে হা।
জানাতে পারলাম এই ছেলেটা তার BF..
নিউ জিএফ ছেলেটিকে বলল ' জান আমার কাজিন
এর সাথে দেখা করতে এসেছি। আমি তার
কথা শুনে হা করে বসে আছি!!
- - রাতে দাঁড়িয়ে আছি ছাদের। আজ অল্ডের
কথা অনেক মনে হচ্ছে। আমি খারাপ একটা
মেয়ের জন্য জিএফ এর মতন ভাল মেয়েকে ছেড়ে
দিলাম! আমি কেন বুঝতে পারলাম না - যে
মেয়ে প্রথম দেখাতে Love You বলতে পারে
" সে মেয়ে কেমন হতে পারে!! আমি সে
দিন তার কান্না দেখিনি। আমি মানুষ
না। নিজের অজান্তে আমার চোখ থেকে
জল পড়ল মাটিতে। রাতে অনেক গুলো ঘুমের
ঔষদ খেয়ে ঘুমিয়ে গেলাম। আর কিছু বলতে
পারি না।
চোখ খুলে দেখি হাসপাতালে আমি। পাশে
মা আর বন্ধুরা। মা কান্না করছে। বাবা
বাইরে ডাক্তারের সাথে কথা বলছে। আমি
হাসপাতাল থেকে ২দিন পর ছাড়া পেলাম।
বাড়ি এসে শুয়ে আছি বিছানায়। তার
কথা অনেক মনে হচ্ছে। আমি মাকে বললাম
' মা আমার ফোনটা দিয়ে যাও। মা ফোন
দিয়ে চলে গেল। আমি ফোন হাতে নিয়ে
ফেসবুক ওপেন করলাম। দেখি অনেক গুলো
মেসেজ জমে আছে।
তারপর যা দেখলাম তা দেখে আমি নিজের
চোখকে বিশ্বাস করতে পারলাম না। দেখি
জিএফ এর বন্ধুদের স্ট্যাটাস - - - মেয়েটি এই পৃথিবীর
মায়া ছেড়ে চলে গেছে!! রোড এক্সিডেন্টে
মারা গেছে ২দিন আগে!! আমার মাথা
কাজ করা বন্ধ করে দিল। আমি ফোন রেখে
ছুটে গেলাম তার কাছে।
- - আমি বসে আছি তার কবরের সামনে।
চোখ থেকে জল টপটপ করে পরছে মাটিতে।
আমি তাকিয়ে আছি মাটির নিচে ঘুমন্ত
তার দিকে। আমার মনে হল সে দিন এর
কথা।
সেই দিন মেয়েটি আমায় বলেছিল' আমি
জল খেয়ে থাকতে পারব তোমার সংসারে
কিন্তু আমি তোমাকে ছাড়া বাঁচতে পারব
না।
আমি আজ কথা চিন্তা করে করে কান্না
করছি। আমি পাগল হয়ে যাচ্ছি।
আকাশের দিকে তাকিয়ে বললাম' হে আল্লাহ
- আমার ভুল হয়ে গেছে। আমি আর ভুল
করবনা। আমার কাছে তাকে
ফিরিয়ে দাও। আকাশে মেঘ জমে আছে।
আমি কান্না করছি তখন মেঘে বিশাল
জোরে গর্জন করে উঠল। আমি চমকে গিয়ে
উঠে বসলাম বিছানায়। দেয়াল ঘড়ির দিকে
তাকিয়ে দেখি রাত ২টা!! আমি কি এইসব
স্বপ্নে দেখেছি এতো সময়?? আমি ভয়ে
ঘেমে গেছি!! তা হলে কি নিউ জিএফ নামের কেউ
নেই?
আর ওল্ড জিএফের সাথে আমার ব্রেক-আপ হয়নি?
আমি ফোনে ডায়াল লিস্ট দেখলাম। নিউ
নামের কারো নাম্বার নেই ' সব নাম্বার
ওলড জিএফের।
এর মানে এতো সময় সব কিছু আমি স্বপ্নে
দেখছিলাম!! আমি পাগলের মতন বাইরে
গেলাম। গিয়ে দেখি বাইরে সত্যি বৃষ্টি
হচ্ছে আর মেঘ ডাকছে । আমি বাইক নিয়ে
জিএফের বাড়ির সামনে এসে দাঁড়ালাম।বৃষ্টি
তে আমি ভিজে গেছি।
আমি তাকে ফোন করে

#Fxsourav

image
Sourav Mallick changed his profile cover
6 yrs

image
Sourav Mallick changed his profile picture
6 yrs

image