Azizul Hoque ধন্যবাদ নতুন আপডেট এর জন্য।

image

Amar. ooo porane jaha loy

image

নাতি:- দাদু ঘুম আসছে না..একটু টিভি দেখবো? দাদু:- টিভি থাক দাদুভাই...তুমি আমার সাথে গল্প কর..
.
নাতি:- আচ্ছা দাদু আমাদের পরিবার কী সারাজীবন সাতজনেরই থেকে যাবে?

মানে তুমি, ঠাম্মি, বাবা, মা , বোন, আমি আর আমাদের বিড়ালছানা ক্যাটি...
.
দাদু:- এবার আমরা একটা ডগি কিনবো তখন আমরা আটজন হয়ে যাব....

নাতি:- ডগিটা তো ক্যাটি কে মেরে ফেলবে তখন আমরা আবার সাতজন হয়ে যাব...

দাদু:- তুমি বিয়ে করে নতুন বউ আনবে তখন আমরা আবার আটজন হয়ে যাব...

নাতি:- কিন্তু বোন বিয়ে করে চলে গেলে আমরা আবার সাতজন হয়ে যাব....

দাদু:- তোমার ছেলে-অথবা মেয়ে হলে আমরা আবার আটজন হয়ে যাব....

নাতি:- কিন্তু তুমি মারা গেলে আমরা আবার সাতজন হয়ে যাব....

দাদু:- হারামজাদা তুই' যা.......গিয়ে টিভি দেখ.... :feliz: :feliz: :feliz:

image

বৃদ্ধাশ্রমে নয়, স্থান হোক সন্তানের কাছে..
সবাইকে "বাবা দিবস" এর অসংখ্য শুভেচ্ছা।

image

?এটি একটি বাস্তব কাহিনী?
?পাঠ-২?
মেয়েটির বোন মেয়েটিকে নিয়ে ডাক্তারের কাছে গেলো, সেখানে ডাক্তার মেয়েটিকে চেকাপ করার জন্য নার্স রে দিয়ে মেয়েটিরে পাঠালেন। ১ দিন পর মেয়েটির বোন ডাক্তার কাছে রিপোর্টস জানার জন্যে গেলো :-
মেয়েটির বোন :- ডাক্তার আমার আপুর রিপোর্ট কি আসলো?
ডাক্তার : রিপোর্ট দেখে বললেন, আরে আপনাদের জন্যে একটা সু খবর, আপনার আপু মা হতে চলেছেন।
মেয়েটির বোন:- টিক, আছে। আমি কি আপু রে নিয়ে যেতে পারি। ( মেয়ের বোন তখন প্রচুর ঘামতেছে)
ডাক্তার:- হ্যা নিতে পারেন।
( তখন মেয়ের বোন মেয়েকে সাথে নিয়ে বাড়ির পথে চললো, প্রায় ২ ঘন্টা পর তারা বাড়িতে পৌছালো)
তখন মেয়েটি তার বোন কে বললো,
মেয়ে:- ডাক্তার কি বলেছে?
মেয়ের বোন :- নাহ কিছু নাহ।
মেয়ে:- বল না বোন, ডাক্তার কি বলেছে?
মেয়ের বোন :- ডাক্তার বলেছে তুমি মা হতে চলেছো,
মেয়ে:- ওহ, ( তখন মেয়েটির চৌখে অশ্রু টলমল করতেছে, মেয়েটির কাছে এই প্রিথিবী টা অন্ধকার মনে হচ্ছে)
মেয়ের বোন : আপু টেনশন করিস নাহ, সব টিক হয়ে যাবে, এখন রাত হয়ে গেছে ঘুমাও।
মেয়ে:- আচ্ছা, তুই ঘুমা। পরে কথা হবে।
মেয়ের বোন:-আচ্ছাহ আপু,
( তখন মেয়েটির বোন ঘুমাতে গেলো)
যখন মেয়ের বোন ঘুমাতে গেলো, তখন মেয়েটি মোবাইল হাতে নিয়ে তার স্বামি টারে কল করলো, যখন ফোন করলো তখন ওই পাশ থেকে কেবল একটি শব্দ আসে, দ্যা নাম্বার ইজ আনরিচুবল, আবার কল দেয়, তখন আবার ওই পাশ থেকে শব্দ আসে, আপনি যেই নাম্বারে ডায়েল করেছে তা এই মুহুর্তে বন্ধ আছে। মেয়েটি অনেক বার ট্রাই করলো কিন্তু ফোন টা বার বার বন্ধ পেলো। তখন মেয়েটি মোবাইল রেখে দিলো। ( অত্যপর মেয়েটি ঘরে বসে সাড়া টা রাত খুব কাদলো, মেয়েটি ওই দিন রাত ঘুমাতে পারলো নাহ, সাড়া টা রাত কেবল চৌখের জ্বল ফেললো)
পরের দিন সকালে মেয়েটির বোন আসলো মেয়েটির কাছে, তখন মেয়েটির বোন বললো মেয়েটির উদ্দেশ্য,
মেয়েটির বোন :- আপু
মেয়েটি :- হা বল,
মেয়েটির বোন :- আপু আমি বলি কি, তুমি তোমার সন্তান টা-কে নষ্ট করো, আর নতুন করে বাঁচার জন্যে প্রস্তুতি নেউ।
মেয়ে:- নারে বোন তা হয় না, দুষ আমি আর সেহ করেছি, এখানে এই নিষ্পাপ শিশু কে শাস্তি দেবো কেনো। আমি আমার বাকি টা জীবন আমার সন্তান কে নিয়ে বাঁচবো।
মেয়েটির বোন:- বুজার চেষ্টা কর, please.
মেয়ে:- তোই ওই সব নিয়ে চিন্তা করিস নাহ, আমার লাইফ আমাকে বুজবার দে । তুই যা এখন।
মেয়ের বোন:- টিক আছে আমি গেলাম, তোর যা মন চায় তাই কর।
মেয়ের বোন যাওয়ার পর মেয়েটি, আস্তে আস্ত করে ঘর থেকে বাহির হলো, রউনা হলো সেই মুরব্বী দের কাছে, যারা তাদের বিয়েতে ছিলো। প্রায় আধা ঘন্টা পর পৌছালো মুরব্বীর ঘরে। তখন মুরব্বী মেয়ে টিকে দেখে বললেন।
মুরব্বী :- কি গো মা, হঠাৎ করে তুই।
মেয়ে :- চাচা ( এই বলে মেয়েটি সব খুলে বললো)
তখন মেয়েটির কথা শুনে, নিশ্চুপ হয়ে বসলেন। কি জানি ভাবতে লাগলেন, তার পর মেয়ের উদ্দেশ্য বললেন.
মুরব্বী : মা, এখানে আমরা কিছু করতে পারবো নাহ, কারন তোমার বিয়ের কোনো প্রমান.(চলবে)

image

??এটি একটি বাস্তব কাহিনী?? পর্বঃ ১
আজ থেকে অনেক দিন আগের কথা.
ফেইসবুক এ একটি ছেলে আর একটি মেয়ের প্রেম হয়, ছেলের পরিবারের সবাই আছে, কিন্তু মেয়েটার পরিবারে কেউ নেই, কেবল একটি মাত্র বোন আছে। যাই হউক, ছেলেটার সাথে মেয়েটার দেখা সাক্ষাৎ কথা হয়, ছেলে এই রকম মেয়েটার সাথে সম্পর্কে আবদ্ধ হয়। মেয়ে টা একসময় ছেলে টাকে বলে,
মেয়ে : এই সোনা এই রকম কয় দিন প্রেম করবো। আমাকে বিয়ে করবে নাহ?
ছেলে:- আরে আমার বাসায় ভোটার আইডি কার্ড রাখা, এখন কি করে বিয়ে করবো। বাসার সবার সাথে ঝগড়া করে এসেছি, ভোটার আইডি কার্ড আনবো কি করে ( ছেলে টা আসলে মিত্যা কথা বলেছে, ছেলে টা তার বাসার কারো সাথে ঝগড়া করে নাই, )
মেয়ে:- তাহলে কি করবো, এই ভাবে দিন এর পর দিন প্রেম করলে লোকে কি বলবে, ( মেয়েটা চৌখের জ্বল গুলো টলমল করে মাটিতে বেয়ে পরতেছে, নিশ্চুপ কন্ঠ সুরে কথা বলতেছে)
ছেলে:- তোমি আমাকে বিশ্বাস করো কি?
মেয়ে :- এ কেমন কথা, আমি যদি তোমায় বিশ্বাস না করতাম তাহলে কি তোমায় ভালোবাস তাম।
ছেলে:- তাহলে একটা কথা বলি।
মেয়ে :- হা বলো।
ছেলে:- আমরা আল্লাহ কে সাক্ষি রেখে বিবাহ করে ফেলি। যেহুতে আমরা অপর অপরকে ভালোবাসি আর বিশ্বাস করি, তাহলে সেখানে আইন আদালত দিয়ে কি হবে।
( মেয়ে ছেলেটার কথা শুনে চুপ হয়ে গেলো) কিছুক্ষন চিন্তা করার পর বললো।
মেয়ে :- টিক আছে, তবে দুজন মুরব্বি কে সাক্ষি রেখে বিয়ে করবো, তা না হলে মানুষে খারাপ বলবে।
ছেলে :- টিক আছে, তাহলে কালকে বিয়ে করি।
মেয়ে:- আচ্ছা.
পরের দিন মেয়েটা ২ জন মুরুব্বি নি আসলো। আর মুরব্বি দের সব খুলে বললো, তার পর মুরব্বি রা তাদের কথা শুনে, তাদের কে ওয়াদা বুক্ত করে বিয়ে দিলেন। কোনো কাবিন নামা ছিলো নাহ, কোনো লিখিত ছিলো না, কেবল মুখে বিয়ে দেওয়া হলো,
যাই হউক, বিয়ের পর খুব ভালোই সংসার কাটাচ্ছিলো, তারা দু -জন।
প্রায় ১ বছর পর, ছেলে টা মেয়েটা কে বললো :- ছেলে:- আমার আব্বু খুব অসুস্ত, উনাকে দেখতে যাবো । তোমি চিন্তা করিয়ো নাহ। আমি তাড়াতাড়ি আসবো।
মেয়ে:- আমি তোমার সাথে যাবো
ছেলে :- আরে আব্বু অসুস্ত, এখন আমি তোমায় নিয়ে গেলে অনেক জামেলা হবে।
মেয়ে :- ওহ, আচ্ছা টিক আছে। ( তখন মেয়েটার চৌখ থেকে জ্বল মাটিতে পরতেছে)
ছেলে :- কি হলো কাঁদতেছো কেনো। আমি তোহ তাড়াতাড়ি আসবো।
মেয়ে :- আচ্ছা, খিয়াল করে যাও। আর আমার সাথে মোবাইল এ কথা বলিয়ো ।
ছেলে : আচ্ছাহ, ( এই বলে ছেলে টা মেয়ে টাকে ৫০০০ টাকা দিলো,আর বিদায় নিয়ে চলে গেলো বাড়ির উদ্দেশ্য )
ঘন্টা ৪ খানিক পর মেয়ে টা ছেলেটার মোবাইল এ কল দিলো, মোবাইল বন্ধ পেলো। আবার কল দিলো আবার বন্ধ পেলো । ৩-৪ দিন ট্রাই করলো, কেবল মোবাইল টা অফ পায়। ( মেয়ে টা খুব কাদে, চৌখ গুলো যেনো টগবগ লাল রক্ত বর্নে ধারন করেছে আর হাউমাউ করে কাঁদতেছে মেয়েটি) তখন মেয়েটির বোন মেয়েটি কে সান্তনা দেয়।
এরি মাজে মেয়েটির শরিল একটু খারাপ অনুভব করতেছে, বমি করতেছে। তখন মেয়েটির বোন, মেয়েটিকে নিয়ে ডাক্তার এর কাছে যায়, সেখানে গিয়ে ডাক্তার এর কাছে চলবে?

image

গল্প : শালি যখন ঝগরাটে বউ ♥♥
.
.
<<<< ১ম পর্ব >>>>
.
♣ এই যে ভাই উঠেন গাড়ি চলে আসছে,,,এবার নামুন।।।
আজ অনেক দিন পর গ্রামের বাড়ি যাচ্ছি,,,অনেক দিন বাবা মাকে আর ছোট বোন টাকে দেখিনা তাই হঠাৎ বাড়ি যাচ্ছি,,,তাই কাউকে না জানিয়ে বাড়ি যাচ্ছি,,,চাকরিতে ডুকার পর থেকে আর বাড়ি যাওয়া হয়নি।।।
গাড়িতে উঠেই ঘুমিয়ে পড়েছিলাম।
তাই কখন যে পৌঁছে গেছি মনে নেই।
কন্টাক্টার এর ডাকে ঘুম ভাঙ্গলো।।।
.
ওহ সরি আমার পরিচয়টাই তো দেয়া হয় নি,,,
চলেন রিক্সায় উঠে বাড়ি যেতে যেতে পরিচিত হই......
আমি - নোবেল ।।
বাবা মায়ের বড় ছেলে,,,বড় ছেলে বলাতে আবার ভাইবেন না যে আমার আর একটা ছোট ভাই আছে।।।
আমি বাবা মার একটা মাত্র ছেলে,,,আর আমার একটা ছোট কিউট বোন আছে।।।
আর এ চারজন নিয়েই আমাদের সুখের পরিবার।।
.
আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যায়ন থেকে অনার্স,,মাস্টার্স শেষ করে।।।
একটা সরকারী অফিসে চাকরি করতেছি।।।
চাকরিতে ডুকেছি বেশি দিন হয়নি মাত্র ৬ মাস হলো,,,বেতনটাও খারাপ না।।।
.
বাড়িতে আসার পিছনে আর একটা উদ্দেশ্য আছে,,,বাবা মাকে শহরে নিয়ে আসবো,,,আর বোনকেও শহরে একটা বড় কলেজে ভর্তি করানোর জন্য।।
আমার কিউট বোনটা এবার SSC পরীক্ষা দিয়ে Golden A+ পেয়েছে।।
তাই ওকে একটা বড় কলেজে ভর্তি করাবো।।
.
♠ কথা বলতে বলতে বাড়ির গেইটে এসে গেছি,,,,রিক্সা বাড়া মিটিয়ে,,, বাড়ির কলিংবেল চাপ দিলাম।।।
আমার কিউট বোন টা দরজা খুলেই অবাক হয়ে গেছে আমাকে দেখে।।।
আরে ভাইয়া তুই বলেই,,,খুশিতে আমাকে জড়িয়ে ধরলো।।
.
আমি: আমার কিউট বোনটা কেমন আছে।।

বোন: হুম অনেক ভালো আছি।। তুই আমাদের কাউকে জানিয়ে আসিস নি কেন???

আমি : জানিয়ে আসলে কি এমন সারপ্রাইজ দিতে পারতাম পাগলী।।।

বোন : ভালো করছো,,,এখন আমার চকলেট দাও।।।

আমি : কিরে বুড়ি তুই,,, এখনো চকলেট খাও,,,তুই না অনেক বড় হয়েছিস।।

বোন : তার মানে তুই আমার জন্য চকলেট আনিস নি তাই তো,,,যাও তোর সাথে কথা নেই।

আমি : আরে আরে আমার কিউট বোনটা দেখি রাগ করছে,,,এই নে চকলেট অনেক গুলো এনেছি।।
আমার একটা মাত্র বোন তার জন্য চকলেট কি করে না আনি।।।

বোন : আমার থেকে চকলেট গুলো নিয়ে,,খুশিতে লাভ ইউ ভাইয়া বলে গালে একটা পাপ্পি দিল।।
.
♦ এর মাজে আম্মু বোন কে ডাক দিল....
কিরে মেঘলা কে আসলো,,,কার সাথে এতো কথা বলিস?? ( মেঘলা আমার বোনের নাম)
.
বোন: মা ভাইয়য়য়য়য়য়য়য়য়া,,,, বলার আগেই আম্মু আমাদের সামনে এসে হাজির।।
আমাকে দেখেতো পুরাই অবাক।।
কিরে তুই কখন আসলি,,,আর আমাদের তো একবারও বলিস নি তুই বাড়ি আসতাছিস।।
একবার ফোন করেতো বলতে পারতি।

আমি: আম্মু আসলে আমি তোমাদের সারপ্রাইজ দিব ভাবলাম তাই আগে জানাইনি।। তোমাদের খুব মিস করছিলাম তাই চলে আসলাম।

আম্মু: খুব ভালো করছিস। এখন যা ফ্রেস হয়েনে।। আমি খাওয়া রেডি করে তোকে ডাকদিব।।।
.
মেঘলা তুই তোর বাবাকে ফোন দিয়ে বল যে তোর ভাই আসছে,,,বাজার থেকে ভালো কিছু যেন নিয়ে আসে।।।
.
আমি ফ্রেস হয়ে শুয়ে রেষ্ট নিচ্ছিলাম,,,কিছু সময় পর দেখলাম আব্বু আমার রুমে আসলো।।
আমি আব্বুকে সালাম দিয়ে বসতে বললাম।।।
জিঙ্গাসা করলাম - কেমন আছো আব্বু,,,শরীর ভালো তো। ডায়বেটিস এর ঔষধ ঠিক মতো খাওতো।।।
আব্বু: হুম সব কিছু সময় মতই খাই,,,তোর কি অবস্থা কেমন আছিস।
.
আমি : হুম আব্বু ভালো আছি।।।
.
♣ এর মাঝে ছোট বোন খাওয়ার জন্য ডাকতে আসলো আমাদের,,,
বাবা বললো- চলো খাইতে চলো। ওখানে বসে বসে আরো কথা হবে।।
.
তারপর আমি আর বাবা খাওয়ার টেবিলে আসলাম। আম্মু আর ছোট বোন মিলে সব কিছু রেডি করে রেখেছে।।।
আমরা বাবা আসা মাত্র আমাদের খাওয়ার দিলেন।।
খাওয়া শুরু করলাম।।খাওয়ার মাঝে বাবা বলতে শুরু করলেন.....
.
আব্বু: তোর মা অনেক দিন ধরে তোর বিয়ে কথা বলছিল,,,আমাদের ইচ্ছে তোরে বিয়ে দিয়ে নাতি নাতনির মুখ দেখবো।।। এ অবসর সময়টা নাতি নাতনীর সাথে কাটাবো ভাবলাম তাই।।
আমি আর রফিক আগে থেকে তোর বিয়ে ঠিক করে রেখেছি,,, আমার বন্ধু তোর রফিক আন্কেল এর বড় মেয়ের সাথে।।
রফিক কে তো চিনস আমার সাথে চাকরি করতো।।।
.
আমি: হুম চিনতে পেরেছি,,,কিন্তু বাবা এখনি বিয়ে কেন,,,মাত্রই তো জব শুরু করলাম,,, আর আমার বিয়ে ঠিক করেছো কিন্তু আমি জানি না ।।
এটা কি ঠিক হলো বাবা।।।
.
আব্বু: ঠিক বেঠিক বুঝি,,, আমাদের বন্ধুতের সম্পর্ক সারা জীবন ধরে রাখার জন্য আমরা আগে থেকে এই বিয়ে ঠিক করে রেখেছি।। শুরু তোর পড়া লেখা শেষ হওয়ার অপেক্ষায় ছিলাম।।
আমি: কিন্তু আব্বু আমিতো বাড়িতে এসেছি শুধু তোমাদের ঢাকায় নিয়ে যাওয়ার জন্য।।
.
আব্বু : রফিকরা তো ঢাকায় থাকে,,, আমরা ওখানে গেলেই তোকে নিয়ে ওদের বাসায় যাবো।। মেয়ে দেখেই বিয়ের তারিখ ঠিক করবো।।।
.
আমি: ওকে।
.
♠ তারপর খাওয়া দাওয়া শেষ করে এসে ঘুমিয়ে পড়লাম। পরের দিন ঘুম থেকে উঠে খাওয়া দাওয়া করে ছোট বোনকে নিয়ে সারা দিন ঘুরলাম।

বাড়িতে এসে বাবা মাকে বললাম...
আমরা আগামীকাল ঢাকায় যাবো সবকিছু রেডি করে নীতে।
.
যদিও বাবা মার সাথে কথা হয়েছিল মেঘলার পরীক্ষার পরে সবাই ঢাকায় সিপ্ট হবো।।
তাই সব কিছু আগে থেকে ঠিক করা ছিল। এখন শুধু কিছু জিনিস রেডি করে ঢাকায় যাওয়া বাকি।।
.
পরের দিন সকালে সবাইকে নিয়ে গাড়ি তে উঠলাম।।
ঠিক সময়ে ঢাকায় এসে পৌছে গেলাম।
.
সবাইকে নিয়ে আমাদের নতুন বাসায় উঠলাম।
সব কিছু ঘুছিয়ে নিতে কয়েকদিন লেগে গেলো।।। এর মাঝে ছোট বোনকে ঢাকার একটা কলেজে ভর্তি করালাম।
.
আমি ও অফিসে কাজে একটু ব্যস্ত হয়ে গেলাম।
.
♦ হঠাৎ একদিন খাওয়ার টেবিলে বাবা বললো---
আগামী শুক্রবার ফ্রি থাকিস।
আমি : কেন বাবা,,কোন কাজ আছে??
আব্বু: হুম, আমরা রফিকদের বাসায় যাবো,,,ওর সাথে আমার কথা হয়েছে। তারপর তোদের বিয়ে ঠিক করবো।।
আমি: ওকে।
আমি বাবাকে সম্মান করি তাই আর কিছু বলিনি,, বাবা মার কথা সব সময় মেনে চলি।।
.
শুক্রবার সকালে ঘুম থেকে উঠার পর থেকে দেখলাম বাসার মধ্যে একটা হই চই শুরু হয়ে গেছে।
মনে হচ্ছে মেয়ে দেখতে যাচ্ছি না আজ কেই আমার বিয়ে।।।
.
দুপুরের খাওয়ার পর সবাইকে নিয়ে রফিক আন্কেল এরর বাসায় উদ্দেশ্যে বের হলাম।।
৩০ মিনিট পর ওনাদের বাসায় পৌঁছালাম।
.
ওনারা আমাদের ওয়েলকাম জানিয়ে ভিতরে নিয়ে গেলেন,,,বাসাটা দেখে ভালোই লাগলো।।
একদম সুন্দর করে গোছানো।।।
বাহিরে একটা সুন্দর ফুলের বাগানও আছে।।।
.
আমাদের সোফায় নিয়ে বসানো হলো।
বাবা আন্কেলের সাথে কথা বলতাছে।।
আমি শুধু বসেই আছি,,,যাকে দেখতে আসলাম তার আসার কোন নামই নেই।।।
.
কিছুক্ষন পর দেখলাম...........
.
<<<<<চলবে>>>>>
.
আজ এ পর্যন্ত।। আগামী পর্বে বিয়ে সম্পর্কে লেখবো।।
.
♦বি.দ্র: গল্পের নাম দেখে কেউ খারাপ মন্তব্য করবেন না। আগামী পর্ব পড়লে বুঝতে পারবেন কেন গল্পের নাম এটা দিয়েছি।।
ভুলত্রুটি ক্ষমা করবেন।

image
md jobayer mahmud changed his profile cover
6 yrs

image
md jobayer mahmud changed his profile picture
6 yrs

image