গল্পের নামঃ অবহেলা...!!!??
ছেলে :: এত তারাতারি বদলে গেলে??
মেয়ে :: হুম?
ছেলে :: কি ভাবে পারলে বদলে যেতে?
আমি তো পারিনি আজও
তোমাকে ভূলতে?
মেয়ে :: আমি অতিত নিয়ে ভাবিনা
আমি বেশ সুখে আছি আমি যাকে ভালোবাসি তাকে নিয়ে?
ছেলে :: সুখে থাকবে সাভাবিক কেনোনা বড় লোকরা সুখেই থাকে?
Bf কেমন আছে তোমার
মেয়ে :: ভালো আছে
আর কখনো আমায় বিরক্ত বা কল দিওনা
ছেলে :: একটা সময় এই আমার একটা ফোনের জন্য অপেক্ষা করতে আর আজ বললে কল না দিতে?
মেয়ে :: তুই এত বেহায়া কেন, বলছিনা তোকে ভালোবাসি না।তারপরও বার বার কল দেইস?
ছেলে :: একটা প্রশ্নের আন্সার দাও কথা দিলাম আর বিরক্ত করবো না
মেয়ে :: হে বল কি বলবো?
ছেলে :: আমার অপরাদ টা কী ছিলো
মেয়ে :: তোর মতো সাধারন রিক্সাসা ওয়ালার ছেলের সাথে আমি রিলেশন করবো ভাবলি কি করে? তুই তো আমার নখের সমানও না
ছেলে :: হ্যাঁ আমার বাবা রিক্সসা চালায়
তাই বলে আমরা কি মানূষ না??
মেয়ে :: জানিনা By
ছেলেটি চোখের জল ফেলতে লাগলো?আর সে ভাবতে থাকলো কেনো বড় লোক হলাম না??
ছেলের বন্ধূ :: কি রে সাকিব মন খারাপ কেনো?
ছেলে :: আজ আমি রিক্সসা ওয়ালার ছেলে বলে
আমার ভালোবাসার মানুষটাকেও হাড়াতে হলো?
ছেলের বন্ধূ :: দোস্ত এসব কিছুনা মন খারাপ করিস না বেঈমানরা এমনি হয়?
ছেলেটি বাসা থেকে শহরে চলে গেলো প্রায় ১ বছরের ভিতর অনেক বড় লোক হয়ে ওঠে
১ বছর পর
মেয়ে :: আমার বাবার অপরেশনের জন্য ২ লাখ টাকা লাগবে plz মেনেজ করে দাও???
মেয়ের bf :: আমার কাছে তো এখন তেমন টাকা নেই তবে এসো আমার বসের কাছে চাই ওনী ভালো মানুষ দিলে দিতে পারে।
এরপর.....
মেয়েটি ছেলেটিকে দেখে এক নজরে তাকিয়ে আছে??
মেয়ের bf :: বস ও আমার gf
ওর বাবার অপরেশনের জন্য ২ লাখ টাকা লাগবে plz যদি help করতেন??
ছেলে :: আমি রিক্সাসা ওয়ালার ছেলে এত টাকা কই পাবো?
মেয়েটি কান্না সুরে বলে উঠলো
মেয়ে :: সাকিব আমায় ক্ষমা করে দাও আমি অন্ধ ছিলাম না বুঝে তোমার ভালোবাসার মূল্য দেইনি
মেয়ের bf :: তুমিই সেই gf যে কিনা স্যারের জিবনটা শেষ করে দিয়েছো??
ছেলে :: চূপ দূজন দূজনকে ভালোবাসো দোয়া করি সুখী হও?
আর টাকা টা আমি পাঠিয়ে দিবো ঠিক মতো
..!!
এই বলে সাকিব মেয়ে এবং ওই ছেলেটিকে মিলিয়ে দেয়?
..
এজন্য কাউকে অবহেলা করবেন না
কে যানে কখন কার কী হয়??
হয়তো যাকে অবহেলা করবেন
সে ও একদিন আপনাকে অবহেলা করতে পারে?
গল্পটি কেমন হয়েছে অবশ্যই জানাবেন।
সবাইকে ধন্যবাদ ❤

আমি বললাম,
আমি সবসময়ই অসুস্থ থাকি!
আল্লাহ বলেন,,
আমি কোরআন কে রোগের নিরাময় হিসেবে
পাঠিয়েছি।
[সূরা বনী ইসরাঈল_৮২]

ইনশাআল্লাহ❤❤

বেস্ট ফ্রেন্ড নিয়ে একটা কষ্টের গল্প ? পড়লে কাদবেন ?
ছেলে : হ্যালো দোস্ত কেমন আছিস...!?
মেয়ে : কুত্তা - বিড়াল এত দিনে মনে পড়লো বেস্ট ফ্রেন্ড এর কথা...,?
ছেলে : সরি রে দোস্ত ~ আমি হাসপাতালে ছিলাম...?
মেয়ে : কি হয়েছে রে তোর... ?
ছেলে : তেমন কিছুনা ~ এমনি এখন ঠিক আছি...!
ছেলে আর মেয়েটার বন্ধুত্ব এতটাই গভির ছিলো যে তা বাকিরা সবাই দেখে হিংসা করতো ? ওরা একে অপরের সাথে কথা না বলে থাকতে পারতো না ? ভালই ছিলো ওদের বন্ধুত্বের দিন গুলো ~???
কিন্ত হঠাৎ একদিন মেয়েটা অসুস্হ্য হয়ে পরে ~ আর ডাক্তার জানায় মেয়েটার দুটো কিডনি ডেমেজ হয়ে গেছে ? যদি তারা তারি অপারেশন না করে কিডনি প্রতিস্থাপন না করা হয় তাহলে মেয়েটাকে বাচাঁনো যাবে না ?
চারদিকে কিডনির জন্য লোক পাঠানো হলো ~ কিন্ত কিডনি পাওয়া গেল না ~ প্রায় সবাই যখনি আশা ছেড়ে দিয়েছিলো তখনি কিডনি পাওয়া গেলো ? মেয়েটার অপারেশন হলো আর মেয়েটা সুস্থ হয়ে উঠলো ~??
সুস্হ হয়েই মেয়েটা ওর মা বাবার কাছে ওর বেস্ট ফ্রেন্ড এর কথা জানতে চায় ~ কিন্ত কেউ কোনো কথা বলছে না ~ সবাই মাথা নিচু করে চোখের জল ফেলছে ~ মেয়েটার মা মেয়েটাকে একটি চিঠি দিলো ~ আর তাতে লেখা ছিলো ~ সরি রে দোস্ত আমার ক্যান্সার ছিলো ~ ডাক্তার বল ছিলো আমি আর তিন মাস বাচঁবো ~??
কিন্ত আমার তিন মাস বাচাঁর থেকে তোর সারা জীবন বাচাটা জরুরি ~ তাই কিডনি দুটি তোকে দিয়ে গেলাম ~ কাদিস না কিন্ত ~ মনে রাখিস তোর ফ্রেন্ড সব সময় তোর সাথেই আছে ~ মেয়েটা চিঠিটাকে বুকে জড়িয়ে চিৎকার করে কাদছে আর বলছে ফিরে আয় দোস্ত ফিরে আয় ~ হয়তো এর নামই বন্ধুত্ব ~ বেস্টফ্রেন্ড হারানারো কষ্ট টা কতোটা যন্ত্রণার তা যারা হারিয়েছে শুধু তারাই জানে ~??
যদিও বেস্টফ্রেন্ডকে i love you শব্দটা বালা যায় কিনা জানি না ~ কিন্ত প্রকৃত পক্ষে এই শব্দটার দাবিদার কেউ থাকলে সে হলো বেস্টফ্রেন্ড... ?
? যদি আপনার লাইফে থাকে কোনো বেস্টফ্রেন্ড তাহলে তাকে কখনো হারাতে দিবেন না ??

আল্লাহর রাসূল (সা বলেছেন:
"তোমরা অতি সত্বর নেতৃত্বের লোভ করবে।
(কিন্তু স্মরণ রাখো) এটা কিয়ামতের দিন
অনুতাপের কারণ হবে।"
_______[বুখারীঃ ৭১৪৮; নাসায়ীঃ ৪২১১]
?

"হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছেন,,
একটি খেজুরের অর্ধেক হলেও দান করে, জাহান্নামের শাস্তি হতে নিজেকে হেফাজত করো।"
(বুখারীঃ৬০২৩)

পর্দাহীন মেয়েদের নিয়ে কিছু কথা বলছি।
আশা করবো সব আপুরা পর্দা করবেন।
মহানবী (সঃ) মিরাজ থেকে আশার পর দরজা বন্ধ
করে কান্না করতেছিলেন।
তখন তার মেয়ে ফাতেমা (রাঃ) এসে জিজ্ঞেস করলেন বাবা আপনার কি হয়েছে?
মমহানবী (সঃ)দরজা খুলে কেদে কেদে বললেন
মা আমাকে যখন জান্নাত দেখানো হলো খুব ভালো লাগলো।
কিন্তু যখন জাহান্নম দেখানো হলো
মা আমি সহ্য করতে পারলাম না।
সেখানের শাস্তি এতো বেশি যা সহ্য করা যায় না।
আর সেই জাহান্নামে নারীদের সংখ্যা বেশি ছিলো মা।
আমি দেখলাম কিছু নারী দের চুল উপড়ে তুলে রাখছে।
নিচে আগুন জ্বালছে।
তাদের চিৎকারে মনে হচ্ছে জাহান্নাম ফেটে যাবে।
কিন্তু কোন ফেরেশতা তাদের আগুন এক মিনিটের জন্য বন্ধ করে না।
তখন আমি জিবরাঈল (আঃ) কে জিজ্ঞাস করলাম এদের এভাবে শাস্তি দেওয়া হচ্ছে কেন?
তখন জিবরাঈল (আ) বললেন এরা হলো সেই নারী যারা পর্দা করে চলে নাই।
যে নারী রাস্তাঘাটে চুল বের করে হেটেছে।
যে নারী বেহায়াপনা করেছে।
এসব শুনে ফাতেমা (রাঃ) বললেন বাবা আমি নিজে পর্দা করি তবুও আজ থেকে এমন পর্দা
করবো যেন সকল মুসলিম মা বোনেরা আমার মতোই পর্দাশিল নারী হয়ে ওঠে।
(তাই সকল মেয়েদের বলছি সময় থাকতে পর্দা করুন।পর্দা নারীর সম্মান বাড়িয়ে দেয়।)