খবরটি প্রথমে জানিয়েছে ফিনানশিয়াল টাইমস। খবরে এসেছে, নিজেদের বহুল প্রতিক্ষীত ড্রোনের উপাদান তৈরির লক্ষ্যে বাইরের দুই উৎপাদকের সঙ্গেও চুক্তি করতে চাইছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় খুচরা বিক্রেতা থেকে মহাকাশ ও অন্যান্য গবেষণায় হাত বাড়ানো প্রতিষ্ঠানটি।
পরীক্ষামূলকভাবে নিজস্ব ড্রোন বহর দিয়ে বাণিজ্যিক সরবরাহ সেবা শুরু করার জন্য প্রয়োজনীয় ফেডারেল অনুমোদন অগাস্টের শেষেই সংগ্রহ করেছে প্রতিষ্ঠানটি। মূলত ৩০ মিনিট বা তার চেয়েও কম সময়ে স্বচালিত ড্রোন দিয়ে পণ্য পৌঁছে দিতে চাইছে অ্যামাজন, প্রতিষ্ঠানটি সেবাটির নাম দিয়েছে ‘অ্যামাজন প্রাইম এয়ার’।
রয়টার্সের প্রতিবেদন বলছে, খুব শীঘ্রই হয়তো ড্রোন প্রশ্নে তৃতীয় পক্ষের সঙ্গে চূড়ান্ত কোনো চুক্তিতে পৌঁছাবে অনলাইন রিটেইল জায়ান্ট প্রতিষ্ঠানটি।
সংশ্লিষ্ট সূত্রের বরাত দিয়ে ফিনানশিয়াল টাইমস জানিয়েছে, এখনও অস্ট্রিয়ার ‘এফএসিসি অ্যারোস্পেস’ এবং স্পেনের ‘অ্যারনোভা অ্যারোস্পেস’ এর সঙ্গে চুক্তির পুরো শর্ত চূড়ান্ত করা বাকি। এ ব্যাপারে অ্যামাজন, অ্যারনোভা এবং এফএসিসি কোনো মন্তব্য করেনি।
জুনে অ্যামাজনের বৈশ্বিক ভোক্তা বিভাগের প্রধান নির্বাহী জেফ উইলকি জানিয়েছিলেন, “কয়েক মাসের” মধ্যেই ড্রোন সরবরাহ শুরু হবে।