............গল্পটা পড়ে অনেক হাসবেন..............

>>>>>>>>>>অপদার্থের প্রেম>>>>>>>>>

আমি সে অপদার্থ যে, পড়ালেখা শেষ করে এখন দিনরাত শুধু বাপ মায়ের বকা খাচ্ছি। এখনকার জমানাতে বেকার থাকার যত্ননা আমার থেকে আপনারা ভালো জানেন।

সরকারী কোন চাকরি পেতে হলে, আমাগো সোনার দেশের মানুষ গুলো, ঠিক সোনার দামের মতো টাকা চায়। আর আমার বাপ ও টাকা দিতে রাজি। কিন্তুু আমার ছোট থেকে ওই সব চাকরির কোন শখ নাই ।

আজাইরা কোন মানুষ এর কথা শুনতে আমি মোটেও রাজি না। আর যেখানে কাজ টাই আমার পছন্দ না, আমি আমার বাপরে কত করে বললাম যে, আব্বা আমারে যেই টাকা দিয়া চাকরি দিবা, সেই টাকা গুলা আমারে দাও, তারপর দেখ কেমন ফটাফট করে বড়লোক হয়ে যাই। কিন্তুু কে শুনে কার কথা।

ভাই আমার কোন gf নাই , আর বিয়ে করার ও কোন প্লান নাই যে, চাকরির জন্য এত্ত টেনসন করমু, তাইতো এখন খালি সারাদিন টো টো কইরা ঘুরে বেড়াই, ঐ যে কথায় আছে না বাঁদর যেমন সারাদিন এখান থেকে ওখানে আবার ওখান থেকে এখানে, ঠিক তেমন করে আমিও। আর আমর চুল, দাঁড়ি গুলো ও হয়েছে ঠিক বাঁদর এর মতো।

আমার বাপরে কইলাম যে আব্বা ১০০ টা টাকা দাও চুল কাটমু। কে শুনে কার কথা, আমারে কি কইলো
জানেন। না থাক ওইটা আপনারা সবাই জানেন আমারে আর কইতে হবে না। আরে ভাই এটা কমন ডাইলগ ইবার বুচ্ছেন তো... না বুঝলে নাই কইয়া আর আমার শরম পাওনের কোন দরকার নাই....

কিন্তুু আর যাই হোক আমরে দেখতে কিন্তুু মোটেও খারাপ লাগতেছে না। পুরাই শালমান খান ... না না তার থেকেও আরো ভালো হি হি হি ।

কী আর করার প্রতিদিনের মতো। সেই স্কুল লাইফ এর সাইকেল টা নিয়ে বিকেলবেলা ঘুরতে বের হচ্ছি। এমন সময়...

- আব্বা বলল, তো অপদার্থ রাজা মশাই কোথায় যাওয়া হচ্ছে।
- কেন জানো না রাজ্য শাসন এ যাচ্ছি।
- হুমমমমমম , যান যান আপনার তো আবার মেলা কাজ...
- সেটা তো জানোই, নতুন করে বলার কী আছে।
- আচ্ছা ওই অপদার্থ তোর কী কোন প্রেমিকাও নাই হ্যা, তোর বয়স এর ছেলেদের কম করে হলেও ২ থেকে ৩টা কর প্রেমিকা আছে, আর তুই কেমন অপদার্থ ছেলে বলতো, আরে ভালোবাসার মানুষটার জন্য সবাই কী না কী করছে। দেখ তোর অনেক ছোট সজীব, ও একটা চাকরির জন্য কত ছোটাছুটি করতেছে। আর তুই.....

- আচ্ছা আব্বা যার হিসি চাপে সেই তো হিসি করার
জন্য ছোটাছুটি করে তাই না, এর মধ্যে আমাকে টানার কী আছে হুমমমম...
- আচ্ছা তার মানে তুই প্রেম বিয়ে কিচ্ছু করবি না, আর চাকরিও করবি না, তুই অপদার্থ সারাজীবন অপদার্থ-ই থাকবি।
-আচ্ছা আব্বা আমারে কী তুমি পাগল পাইছো যে আমি বিয়ে করমু, আচ্ছা এসব বাদ দাও আগে বড়লোক হইয়া নেই, তারপর ওই সব চিন্তা করমু।

তারপর আমি সাইকেলটা নিয়ে বের হয়ে পরলাম।

- নদীর পার ধরে সাইকেল চালাইতাছি আর গান গাইতাছি।.....
......তোর মন খারাফের দেশে যবো প্রেমের খেয়ায় বেশে...

আর নিজেকেও কেমন জানি রাজা রাজা মনে হচ্ছে।
এমন সময় হঠাৎ কই থেকে একটা মেয়ে এসে আমার সাইকেলের আগারে পরে গেল, আর আমি জোরে ব্রেক করার ফলে ধপ করে সইকেল থেকে পরে গেলাম। তারপর বললাম।......

- ওই ওই মাইয়া Cute পোলা দেখলে মাথা ঠিক থাকে না. তাই না... আর যারা, এই ডাইলগটা মারে তাদেরকেই এই ডাইগ দিলাম..... হি হি হি।

- এই যে মি: আপনার সাহস তো কম না। আপনি আমার উপরে সাইকেল তুলে দিয়ে আপনি নিজে আবার ভাব নেন, নিজের ভালো চান তো তারাতারি এখান থেকে কেটে পরেন।

- ওলে বাবা কি বলে। এই যে এসব হুমকিতে আমি ভয় পাই না। আর ভালোই ভালোই বলছি আমার সাইকেল আর আমার পা ঠিক করে দেন। তা না হলে কানের গোরাই দিমু একটা।

- ওই পোলা তোমার সাহস তো কম না।
- সাহসের কি দেখছেন আরো দেখামু হু হা হা হা...
- দাড়া তোর দাঁত বের করে হাঁসা আমি বন্ধ করছি।
- ওই.... মাইয়া ফাঁকা রাস্তাই নিজেই এতো বড় একটা অপরাধ করে, আবার আমাকেই তুই তুকারি করা হচ্ছে
সাহস তো কম না আপনার। নেহাত আমি ভালো ছেলে বলে .. তা না হলে।.....
- ওই তা না হলে কী হুমমম দারান, তারপর ফোন করে বলল রফিক সাহেব তারাতারি একটু রাস্তাই আসেন।
- বাবা রে বাবা আমি তো ভয় পেয়ে গেছি। মেয়েটার দিকে তাকাই দেখি রাগে খালি ফুলতিছে আর ফুলতেছে।

তারপর হঠাৎ একটা পুলিশ আসলো।

- জ্বী .... ম্যাডাম বলেন।
- আমি তো হা করে আছি, বিনা কারণে ফেঁসে গেলাম না তো আবার ।
- রফিক সাহেব এই বেয়াদপ আর ওর সাইকেলটাকে
থানাই নিয়ে চলেন।
- তারপর আমি বললাম.. ম্যাডম ও ম্যাডাম এই শিশুর মতো ছেলেটাকে কী, না নিয়ে গেলে হয় না বলেন। আমি বাচ্চা মানুষ ২ একটা ভুল তো হতেই পারে তাইনা বলেন....
- আরে তুমি বাচ্চা বলেই তো গাড়িতে করে নিয়ে যাচ্ছি।

কী আর করার, একটা কথা আছে না... মেয়ে আর পুলিশ এর খপ্পরে পরেছ তো মরেছ। আজ তার হারে হারে প্রমাণ পেলাম।

- আমার কপাল তো দিগুণ রাপ তাই... মেয়ে + আবার পুলিশ, আজ কপালে কী আছে একমাত্র আল্লাহ্‌ ভালো যানে।.. আর যাই হোক মেয়েটা কিন্তুু ঝাক্কাস।

আমার সাইকেল টা কে একটা রুমে, আর আমি মেয়েটা সামনা সামনি একটা লকাপের মধ্যে আছি। মেয়েটা একটা টেবিলে মধ্যে বসে কী যেনো করছে। আর আমার আবার একটা problem কথা না বলতে পারলে পেট ব্যাথা করে......

দূর লকাপেই তো যা হবার তা তো হইছেই বরং মেয়েটার সাথেই একটু কথা বলি।

- ও ম্যাডাম হ্যালো ...
- কেমন রাগী ভাবে তাকালো, এই জন্যই মনে হয় পুলিশ এর চাকরিটা পাইছে।
- আচ্ছা ম্যাডাম আপনার নাম কী গো?
- পাপ্তি ......।
- বাহ আমার নামের সাথে তো আপনার নামের বেশ মিল আছে। কে শুনে কার কথা কী, যেনো লিখছেই তো লিখছেই। আমি যে একটা মানুষ কথা বলছি ওনার কোন কেয়ার নাই। না হওয়ারই কথা, একে তো সুন্দরী তাঁর ওপরে আবার থানার হেড। সুন্দরী হলেই তো মাটিতে পা পরে না।

আর কী যে ঝামেলাই পরলামরে ভাই।
- ও ম্যাডাম আমাকে ছেঁড়ে দেন না, আপনাকে আমি প্রথম চিনলে কী আর অমন করতাম বলেন। আর আপনি বলেন দোষ কী আমার একা।
- ওই আপনে এত্ত কথা বলেন কেন হুমমমম।
- ম্যাডাম কথা না বলে আমি থাকতে পারি না। কথাটা
বাচ্চা বাচ্চা ভাবে বল্লাম। এবার কী ভেবে যেন একটু হাসলো।
- হাবিলদার বাচ্চাটাকে এখানে নিয়ে আসেন তো
- ওকে ম্যাডাম ...
বলে বাইরে নিয়ে আসলো ।
- নাম কী আপনার
- অপদার্থ
- বাবার নাম ?
- পদার্থ
- মায়ের নাম ?
- মনে নাই
-ওই মজা করা হচ্ছে আমার সাথে না
না ম্যাডাম যা সত্যি তা বললাম মজা করমু কেন
- আচ্ছা তোমার বাবার ফোন নাম্বারটা দাও ।
- ম্যাডাম আমার আব্বা জীবনেও এখানে আমাকে নিতে আসবে না। so ফোন করে কোন লাভ নাই। হি হি,
- ওই এবার মুখ বন্ধ করে, নাম্বার দাও
~ওকে নাম্বার তুলেন... ০১৭৭৯০৭৭৪৭৫
- হ্যালো- আঙ্কেল আমি থানার সিনিয়র পুলিশ অফিসার, আর আপনার ছেলে আমার সাথে বেয়াদবি করার জন্য থানাই নিয়ে আসা হইছে ... আর আপনি থানায় এসে এনটি করে ওকে নিয়ে যান।
- ওই অপদার্থ কে তো আমি কোন দিন নিয়ে আসব না,
তারচেয়ে বরং ভালো ওখানেই ওকে রেখে দিন। তাও যাতে একটু মানুষ হয়ে ফিরে।
- আচ্ছা ঠিক আছে , এই যে অপদার্থ তোমার বাবা কী বলল শুনলে তো।
- হুমমমমম ।
- এখানেই রাখব নাকি বাড়ি যাবে ।
- আমি বাড়ি যাবো ।
- এবারের মতো ছেরে দিলাম নেক্সট আর এমন বেয়াদবি করবা না কেমন। তা হলে কিন্তু আর ছাড়া
পাবা না বুঝলে।
- হুমমমমমমমমমম ওকে ।
- তাহলে যাও এবার।
- এক দৌড়ে চলে আসলাম, আর কে যেন বলল ঠিক অপদার্থ পোলা একটা। যাক বাবা আজকের মতো বাঁচলাম।

আর বাসাই এসে ভাতের সাথে বকা খেয়ে শুয়ে পরলাম।

- পরেরদিন সকাল সকালে রাস্তাই ব্রাশ করতে করতে
ক্রিকেট খেলছি পিচ্চি গুলার সাথে।
- শুভ ভাই এইবার কিন্তুু জোরে মারলে তুমি আউট ।
- ওকে ওকে বল কর, বল মারলাম আর বলটা গিয়ে পাপ্তির গায়ে লাগলো, মানে কালকের ওই পুলিশ মেয়েটার। বলটা নিয়ে আমার দিকে কেমন রেগ আসলো, আর কেমন ওকে Cute ও লাগছিল হি হি হি।
- এটা কী হল শুনি ।
- না মানে আমার কনো দোষ নাই , বলটা তোমার গায়ে লাগছে so তোমার যা কিছু বলার আছে এ বল টাকে বলো। আর এই বলেই ব্যাট টা কে নিয়ে দৌড়ে পালালাম। পরে একটা পিচ্চির কাছে থেকে শুনলাম। ও নাকি গতকাল রাতে আমাদের পাশের বাসাই ভাঁড়া নিছে।
- দূর মেজাজ টা কেমন লাগে দেখে দেখে এই মেয়েকেই
এখানে আসতে হল।

- বিকেলে ছাঁদে বসে বসে গিটার বাজাইতেছি আর গান গাইতেছি ।
- বাহ তুমি অপদার্থ হলেও, ভালো গান গাও তো
- পিছনে তাকাই দেখি পাপ্তি। এই মেয়েকে দেখলেই আমার কেমন জানি ভয় লাগে। কখন জানি জেলে পাঠাইয়া দেয় আমাকে ।
- আচ্ছা সকালের ওই ঘটনার জন্যও কী থানাই নিয়ে যাবেন
- হা হা হা... আরে না না ।

এর পরে থেকে টুকটাক কথা, আর অনেক দুষ্টুমি এখন আর দুষ্টুমি করলেও কিছু বলে না। এখন আমি আর পাপ্তি অনেক ফ্রী ।

- ওই অপদার্থ কাল আমাকে ঘুরতে নিয়ে যাবা কি ঠিক আছে তো ।
- আচ্ছা ওকে ।
আমি আর পাপ্তি ঘুরতেছি, হঠাৎ কয়েকটা ছেলে পাপ্তি কে উদ্দেশ্য করে বাজে কথা বলছে।
- আর পাপ্তির আমার সাথে থাকাই আমার কেমন জানি সাহস বেরে গেছে, তাই বললাম পাপ্তি তুমি এখানে থাকো আমি দেখতেছি।

- গিয়ে ওই ছেলে কে ঠাসসসসসসসসস করে একটা
থাপ্পড় দিলাম, আমার জীবনের ফাস্ট কাউকে এমন করে থাপ্পড় মারলাম। এবার সব পোলাপান আমার দিকে আসতিছে। আমি তো ভয় এ শেষ। পাপ্তি ও আমার সামনে আসলো।

- ওদের মধ্যে একজন বলল ভাই মেয়ে টা থানার এস আই। পোলা গুলো শুনে কেমন দৌড়ে পালাই গেল,
- আরে তুমি আসতে গেলে কেন আমি একাই সব গুলারে...
- তুমি কী করতে সেটা ভালো করেই বুচ্ছি প্রথম দিন।

সেদিন অনেক ঘোরাঘুরি করে সন্ধাই বাসাই আসতেছি

- পাপ্তিুর বাসার সামনে এসে বল্লাম আমাকে আমাদের বাসার গেট অব্দি দিয়ে আসবে।
- ওই কেন ।
- না মানে আমার ভুতের জন্য ভয় করে।
- এত্ত বড় একটা ছেলে তুবুও ভয় করো ঠিক আছে চলো।
- এই তো এসে গেছি ।
- ওকে এবার যাও কেমন পিচ্চি বাবু ।
- আচ্ছা টাটা কেমন ।
- বলে বাসাই চলে গেলাম। যাবার পর থেকেই মশার জ্বালা শুরু। তাই মশার ভয়ে কয়েল নিতে গেলাম ।

- কয়েল নিয়ে আসতেছি, কই থেকে জানি একটা কুকুর চিল্লাইতেছে, আমি তো ভয়ে দিছি একটা দৌড়। জোরে দৌড়ে আসার ফলে একটা মাইক্রোর সাথে ফটাস করে ধাক্কা খাইলাম। ধাক্কা খাওয়ার পর মাথাটা কেমন জানি ঝিম ঝিম করল, তার পরে আমার আর কিচ্ছু মনে নাই।...

- যখন জ্ঞান ফিরল দেখলাম পাপ্তি আমার পাশে বসে আছে, আর কেমন ফুফাই ফুফাই ক্যানতেছে। আর বাহিরেও অনেক বৃষ্টি হচ্ছে।

- আমি উঠে বসার চেষ্টা করতেই পাপ্তি আমাকে আবার শুইয়ে দিলো। আর বকা দিতে সুরু করল।
-আর বলল নিজের দিকে তো কোন খেয়াল থাকে না।
আর ভালো ভাবে একটু চলতে পারো না হুমমমমম...
মানুষ অপদার্থ হলে কি এতটা অপদার্থ হয়।
- আচ্ছা তুমি কেমনে জানলা ।
- আঙ্কেল আমাকে সব বলছে ।
- আচ্ছা আমি কয়দিন ধরে এখানে আছি ।
- তিন দিন ধরে বেয়াদব., আচ্ছা কেমনে এক্সিডেন্ট করলা শুনি ।
- আরে আমার কোন দোষ নাই জানো ওই হারামি কুত্তা গুলো চিল্লানি দিছে, আর আমি ভয়ে দৌড় দিয়ে তো আজ এখানে।

- এমনি হবে তোমার শয়তান একটা। আচ্ছা তুমি চাকরি করবা না ক্যান বলো তো...
- ওই সব চাকরী টাকরী আমার ভালো লাগে না।
- আচ্ছা বিয়ে করলে তখন কী করবা শুনি..
- হা হা হা দূর আমি তো বিয়েই করব না।
- ওকে আমি এবার গেলাম আমার কিছু কাজ আছে।
- কেমন জানি পাপ্তির চোখে পানি টলমল করছে, আমি অনুভব করতে পারলাম পাপ্তি আমাকে ভালোবেসে
ফেলেছে। আমি পাপ্তির হাত ধরে বললাম আচ্ছা তুমি আমার gf হবা।

- দূর শয়তান।
আচ্ছা আরেও একটা কথা বলব তুমি আবার ধরে থানা
নিয়ে যাবা না তো ।
- না থানায় নিমু না বলো।
- আচ্ছা আমাকে একটু জরাই ধরবা প্লিজ। কথাটা বলার সাথে সাথে জরাই ধরল। আহা কী শান্তি চাকরিটা মনে হয় আর করা লাগবে না ।
- ওই কী বল্লা ।
- না মানে সবসময় তোমার সাথে থাকার কোন চাকরি থাকলে করব।
- ঠিকআছে আমার গাড়ির ড্রাইভার এর পদ টা দিবো কেমন।
-ওক্কে ... ওই ছারলা কেন জরাই ধরো।

এই যে গল্প পাগলা পাগলীদের বলছি তোমরা চুপ চাপ গল্প পইড়া চলে যাও ।.. নো ডিস্টার্ব.. আর ডিস্টার্ব করলে কিন্তু থানাই ধইরা নিয়া যামু... হি হি হি হি হি হি.....

>>>>>>>>>>>>The End>>>>>>>>>>>

>>>>>>>>>♦রবিউল-রনি♦>>>>>>>>>

image