Discover postsExplore captivating content and diverse perspectives on our Discover page. Uncover fresh ideas and engage in meaningful conversations
ইমেইল মার্কেটিং কিভাবে করবেন? বিশ্বে ইমেইল ব্যাবহারকারি ৩.৮ বিলিয়ন ২০১৮
http://www.bestearnidea.com/ho....w-to-do-email-market
তোমাকে মনে পড়ে না এমন কুনো মুহূর্ত নেই।আর বৃষ্টি হলে তো মনকে ধরেই রাখতে পারি না।মনের জমানো সব ব্যাথা বৃষ্টির ফোঁটার সাথে চোখ দিয়ে বেরিয়ে আসতে চায়।আজ ও বৃষ্টি হচ্ছে।বৃষ্টির সাথে কেমন যেনো একটা গভীর সম্পর্ক তৈরী ফেলছি নিজের অজান্তেই।তাই তো বৃষ্টির জলের সাথে মিশে একাকার হয়ে গেলো আমার চোখের বৃষ্টি।
নাতি:- দাদু ঘুম আসছে না..একটু টিভি দেখবো? দাদু:- টিভি থাক দাদুভাই...তুমি আমার সাথে গল্প কর..
.
নাতি:- আচ্ছা দাদু আমাদের পরিবার কী সারাজীবন সাতজনেরই থেকে যাবে?
মানে তুমি, ঠাম্মি, বাবা, মা , বোন, আমি আর আমাদের বিড়ালছানা ক্যাটি...
.
দাদু:- এবার আমরা একটা ডগি কিনবো তখন আমরা আটজন হয়ে যাব....
নাতি:- ডগিটা তো ক্যাটি কে মেরে ফেলবে তখন আমরা আবার সাতজন হয়ে যাব...
দাদু:- তুমি বিয়ে করে নতুন বউ আনবে তখন আমরা আবার আটজন হয়ে যাব...
নাতি:- কিন্তু বোন বিয়ে করে চলে গেলে আমরা আবার সাতজন হয়ে যাব....
দাদু:- তোমার ছেলে-অথবা মেয়ে হলে আমরা আবার আটজন হয়ে যাব....
নাতি:- কিন্তু তুমি মারা গেলে আমরা আবার সাতজন হয়ে যাব....
দাদু:- হারামজাদা তুই' যা.......গিয়ে টিভি দেখ.... :feliz: :feliz: :feliz:
?এটি একটি বাস্তব কাহিনী?
?পাঠ-২?
মেয়েটির বোন মেয়েটিকে নিয়ে ডাক্তারের কাছে গেলো, সেখানে ডাক্তার মেয়েটিকে চেকাপ করার জন্য নার্স রে দিয়ে মেয়েটিরে পাঠালেন। ১ দিন পর মেয়েটির বোন ডাক্তার কাছে রিপোর্টস জানার জন্যে গেলো :-
মেয়েটির বোন :- ডাক্তার আমার আপুর রিপোর্ট কি আসলো?
ডাক্তার : রিপোর্ট দেখে বললেন, আরে আপনাদের জন্যে একটা সু খবর, আপনার আপু মা হতে চলেছেন।
মেয়েটির বোন:- টিক, আছে। আমি কি আপু রে নিয়ে যেতে পারি। ( মেয়ের বোন তখন প্রচুর ঘামতেছে)
ডাক্তার:- হ্যা নিতে পারেন।
( তখন মেয়ের বোন মেয়েকে সাথে নিয়ে বাড়ির পথে চললো, প্রায় ২ ঘন্টা পর তারা বাড়িতে পৌছালো)
তখন মেয়েটি তার বোন কে বললো,
মেয়ে:- ডাক্তার কি বলেছে?
মেয়ের বোন :- নাহ কিছু নাহ।
মেয়ে:- বল না বোন, ডাক্তার কি বলেছে?
মেয়ের বোন :- ডাক্তার বলেছে তুমি মা হতে চলেছো,
মেয়ে:- ওহ, ( তখন মেয়েটির চৌখে অশ্রু টলমল করতেছে, মেয়েটির কাছে এই প্রিথিবী টা অন্ধকার মনে হচ্ছে)
মেয়ের বোন : আপু টেনশন করিস নাহ, সব টিক হয়ে যাবে, এখন রাত হয়ে গেছে ঘুমাও।
মেয়ে:- আচ্ছা, তুই ঘুমা। পরে কথা হবে।
মেয়ের বোন:-আচ্ছাহ আপু,
( তখন মেয়েটির বোন ঘুমাতে গেলো)
যখন মেয়ের বোন ঘুমাতে গেলো, তখন মেয়েটি মোবাইল হাতে নিয়ে তার স্বামি টারে কল করলো, যখন ফোন করলো তখন ওই পাশ থেকে কেবল একটি শব্দ আসে, দ্যা নাম্বার ইজ আনরিচুবল, আবার কল দেয়, তখন আবার ওই পাশ থেকে শব্দ আসে, আপনি যেই নাম্বারে ডায়েল করেছে তা এই মুহুর্তে বন্ধ আছে। মেয়েটি অনেক বার ট্রাই করলো কিন্তু ফোন টা বার বার বন্ধ পেলো। তখন মেয়েটি মোবাইল রেখে দিলো। ( অত্যপর মেয়েটি ঘরে বসে সাড়া টা রাত খুব কাদলো, মেয়েটি ওই দিন রাত ঘুমাতে পারলো নাহ, সাড়া টা রাত কেবল চৌখের জ্বল ফেললো)
পরের দিন সকালে মেয়েটির বোন আসলো মেয়েটির কাছে, তখন মেয়েটির বোন বললো মেয়েটির উদ্দেশ্য,
মেয়েটির বোন :- আপু
মেয়েটি :- হা বল,
মেয়েটির বোন :- আপু আমি বলি কি, তুমি তোমার সন্তান টা-কে নষ্ট করো, আর নতুন করে বাঁচার জন্যে প্রস্তুতি নেউ।
মেয়ে:- নারে বোন তা হয় না, দুষ আমি আর সেহ করেছি, এখানে এই নিষ্পাপ শিশু কে শাস্তি দেবো কেনো। আমি আমার বাকি টা জীবন আমার সন্তান কে নিয়ে বাঁচবো।
মেয়েটির বোন:- বুজার চেষ্টা কর, please.
মেয়ে:- তোই ওই সব নিয়ে চিন্তা করিস নাহ, আমার লাইফ আমাকে বুজবার দে । তুই যা এখন।
মেয়ের বোন:- টিক আছে আমি গেলাম, তোর যা মন চায় তাই কর।
মেয়ের বোন যাওয়ার পর মেয়েটি, আস্তে আস্ত করে ঘর থেকে বাহির হলো, রউনা হলো সেই মুরব্বী দের কাছে, যারা তাদের বিয়েতে ছিলো। প্রায় আধা ঘন্টা পর পৌছালো মুরব্বীর ঘরে। তখন মুরব্বী মেয়ে টিকে দেখে বললেন।
মুরব্বী :- কি গো মা, হঠাৎ করে তুই।
মেয়ে :- চাচা ( এই বলে মেয়েটি সব খুলে বললো)
তখন মেয়েটির কথা শুনে, নিশ্চুপ হয়ে বসলেন। কি জানি ভাবতে লাগলেন, তার পর মেয়ের উদ্দেশ্য বললেন.
মুরব্বী : মা, এখানে আমরা কিছু করতে পারবো নাহ, কারন তোমার বিয়ের কোনো প্রমান.(চলবে)
??এটি একটি বাস্তব কাহিনী?? পর্বঃ ১
আজ থেকে অনেক দিন আগের কথা.
ফেইসবুক এ একটি ছেলে আর একটি মেয়ের প্রেম হয়, ছেলের পরিবারের সবাই আছে, কিন্তু মেয়েটার পরিবারে কেউ নেই, কেবল একটি মাত্র বোন আছে। যাই হউক, ছেলেটার সাথে মেয়েটার দেখা সাক্ষাৎ কথা হয়, ছেলে এই রকম মেয়েটার সাথে সম্পর্কে আবদ্ধ হয়। মেয়ে টা একসময় ছেলে টাকে বলে,
মেয়ে : এই সোনা এই রকম কয় দিন প্রেম করবো। আমাকে বিয়ে করবে নাহ?
ছেলে:- আরে আমার বাসায় ভোটার আইডি কার্ড রাখা, এখন কি করে বিয়ে করবো। বাসার সবার সাথে ঝগড়া করে এসেছি, ভোটার আইডি কার্ড আনবো কি করে ( ছেলে টা আসলে মিত্যা কথা বলেছে, ছেলে টা তার বাসার কারো সাথে ঝগড়া করে নাই, )
মেয়ে:- তাহলে কি করবো, এই ভাবে দিন এর পর দিন প্রেম করলে লোকে কি বলবে, ( মেয়েটা চৌখের জ্বল গুলো টলমল করে মাটিতে বেয়ে পরতেছে, নিশ্চুপ কন্ঠ সুরে কথা বলতেছে)
ছেলে:- তোমি আমাকে বিশ্বাস করো কি?
মেয়ে :- এ কেমন কথা, আমি যদি তোমায় বিশ্বাস না করতাম তাহলে কি তোমায় ভালোবাস তাম।
ছেলে:- তাহলে একটা কথা বলি।
মেয়ে :- হা বলো।
ছেলে:- আমরা আল্লাহ কে সাক্ষি রেখে বিবাহ করে ফেলি। যেহুতে আমরা অপর অপরকে ভালোবাসি আর বিশ্বাস করি, তাহলে সেখানে আইন আদালত দিয়ে কি হবে।
( মেয়ে ছেলেটার কথা শুনে চুপ হয়ে গেলো) কিছুক্ষন চিন্তা করার পর বললো।
মেয়ে :- টিক আছে, তবে দুজন মুরব্বি কে সাক্ষি রেখে বিয়ে করবো, তা না হলে মানুষে খারাপ বলবে।
ছেলে :- টিক আছে, তাহলে কালকে বিয়ে করি।
মেয়ে:- আচ্ছা.
পরের দিন মেয়েটা ২ জন মুরুব্বি নি আসলো। আর মুরব্বি দের সব খুলে বললো, তার পর মুরব্বি রা তাদের কথা শুনে, তাদের কে ওয়াদা বুক্ত করে বিয়ে দিলেন। কোনো কাবিন নামা ছিলো নাহ, কোনো লিখিত ছিলো না, কেবল মুখে বিয়ে দেওয়া হলো,
যাই হউক, বিয়ের পর খুব ভালোই সংসার কাটাচ্ছিলো, তারা দু -জন।
প্রায় ১ বছর পর, ছেলে টা মেয়েটা কে বললো :- ছেলে:- আমার আব্বু খুব অসুস্ত, উনাকে দেখতে যাবো । তোমি চিন্তা করিয়ো নাহ। আমি তাড়াতাড়ি আসবো।
মেয়ে:- আমি তোমার সাথে যাবো
ছেলে :- আরে আব্বু অসুস্ত, এখন আমি তোমায় নিয়ে গেলে অনেক জামেলা হবে।
মেয়ে :- ওহ, আচ্ছা টিক আছে। ( তখন মেয়েটার চৌখ থেকে জ্বল মাটিতে পরতেছে)
ছেলে :- কি হলো কাঁদতেছো কেনো। আমি তোহ তাড়াতাড়ি আসবো।
মেয়ে :- আচ্ছা, খিয়াল করে যাও। আর আমার সাথে মোবাইল এ কথা বলিয়ো ।
ছেলে : আচ্ছাহ, ( এই বলে ছেলে টা মেয়ে টাকে ৫০০০ টাকা দিলো,আর বিদায় নিয়ে চলে গেলো বাড়ির উদ্দেশ্য )
ঘন্টা ৪ খানিক পর মেয়ে টা ছেলেটার মোবাইল এ কল দিলো, মোবাইল বন্ধ পেলো। আবার কল দিলো আবার বন্ধ পেলো । ৩-৪ দিন ট্রাই করলো, কেবল মোবাইল টা অফ পায়। ( মেয়ে টা খুব কাদে, চৌখ গুলো যেনো টগবগ লাল রক্ত বর্নে ধারন করেছে আর হাউমাউ করে কাঁদতেছে মেয়েটি) তখন মেয়েটির বোন মেয়েটি কে সান্তনা দেয়।
এরি মাজে মেয়েটির শরিল একটু খারাপ অনুভব করতেছে, বমি করতেছে। তখন মেয়েটির বোন, মেয়েটিকে নিয়ে ডাক্তার এর কাছে যায়, সেখানে গিয়ে ডাক্তার এর কাছে চলবে?