Discover postsExplore captivating content and diverse perspectives on our Discover page. Uncover fresh ideas and engage in meaningful conversations
#_১৫_দিন হলো ছেলে আর মেয়েটির ব্রেকআপ হইছে। ?
।
#_যদিও তারা ব্রেকআপ করছে কিন্তু যোগাযোগ বন্ধ রাখে নাই।?
।
#_তারা তুমি করে বলতো এখন আপনি করে বলে।তারা দুজন দুজনকে এতই ভালবাসে যে ব্রেকআপ করার পর দেখা করবে কথা বলবে খোঁজ খবর নিবে কিন্তু আপনি করেই বলবে...?❤?
।
#_রাত_১০ টা মেয়েটি ছেলেটিকে ফোনে ফোন দিলো। ১১ বার দিলো, না ছেলেটি ফোন ধরছে না এভাবে মেয়েটি২০ বার এর মতো ফোন দিলো
তাও ফোন তুলছে না। ?❤?
।
#_মেয়েটি কিছুটা ঘাবড়ে গেলো কিছু হলো না তো ছেলেটির তো এমন করে না।?
।
#_মেয়েটি দেড়ি না করে ছেলের বাসায় চলে গেলো।
।?
#_ছেলেটা জানে তার কিছু হলে সে বাচবে না। মেয়েটি তাড়াতাড়ি তার বাসায় গেলো গিয়ে দেখলো দরজা খোলাই আছে...।?❤?
।
#_রুমের ভেতরে গিয়ে যা দেখল......?❤?
।
#_মেয়ে: ওই আপনি ফোন ধরেন না কেনো। আর আমি ভাবছি
আপনার কি না কি হইছে, আমাকে কি আপনি শান্তিতে থাকতে দিবেন না?❤?
।
#_ছেলে:ফোন ধরলাম না কারন আপনাকে সামনে থেকে দেখতে খুব
ইচ্ছা করছিল।?❤?
।
#_মেয়ে: তো এত রাতে কি জন্য সে আসবে।?❤?
।
#_ছেলে: আসবে না এসে গেছে।?❤?
।
#_মেয়ে: কে??❤?
।
#_ছেলে: আপনি। আমি জানি ফোন না ধরার পর আপনি চলে আসবেন
বাড়িতে থাকতে পারবেন না।?❤?
।
#_মেয়ে:যদি না আসতাম!?❤?
।
#_ছেলে:ভুল মানুষকে ভালবাসি নাই
আপনি টেবিলে বসেন আমি খাবার
গুলো নিয়ে আসছি।?❤?
।
#_মেয়েটি কান্না করছে,...?❤?
।
#_ছেলে: কান্না থামান।এই যে আপনার প্রিয় সব ধরনের খাবার ই আছে শুরু
করেন তো।?❤?
।
#_মেয়েটি কিছু না বলে খাওয়া শুরু করলো।টেবিলের দু পাশে দুজন বসে আছে তবুও তাদের থেকে আপন কেউ নেই।?❤?
।
#_ছেলে:খাওয়া শেষে বললো চলেন বাসায় দিয়ে আসি..?❤?
।
#_মেয়ে:না যাবো না।?❤?
।
#_ছেলে: কেনো??
মেয়ে:এমনি যাবো না।?❤?
।
#_ছেলে: যদি খারাপ কিছু হয়ে যায়।?❤?
।
#_মেয়ে: হবে না।?❤?
।
#_ছেলে: কিভাবে বুঝলেন????❤??
।
#_মেয়ে: আমি কি ওইরকরম কাউকে ভালবাসছি নাকি হুমমম(কান্না করে দিল)আর কতক্ষন আপনি করে বলবে???❤?
।
#_ছেলে:যতক্ষন না আপনি আমার বুকে এসে একটু কান্না করবেন।
মেয়েটি দৌরে গিয়ে ছেলেটাকে জড়িয়ে ধরে বলল যা তোর সাথে আবারো ব্রেকআপ
(সত্যি কারের ভালবাসা গুলো বেচে থাকুক)?❤?
গল্প পড়তে ভালোবাসলে নিয়মিত গল্প পড়তে রিকুয়েস্ট দিন বা ফলো করুন ধন্যবাদ।
বিল গেটস আমেরিকার নাগরিকত্ব ছেড়ে দিচ্ছে, শেষবারের মতো মাইক্রোসফটের অফিস ঘুরতে গিয়ে সে হু হু করে কেঁদে ফেলল। নিজ হাতে গড়া প্রতিষ্ঠান ছেড়ে যেতে খারাপ লাগারই কথা। বিল গেটসেও খারাপ লাগছে। সে কান্না থামাতে পারছে না। চোখের পানিতে সার্জিকাল মাস্ক ভিজে মুখের সাথে লেগে গেছে।
কাঁদলে কি হবে, মনে মনে কিন্তু বিল গেটস খুবই খুশি। তার লাফাতে ইচ্ছে করছে। এতদিন পর সে তার স্বপ্নের চাকুরী খুঁজে পেয়েছে। এতগুলো বছর সে এমন একটা চাকুরীর চেষ্টাই করছিল। মাঝে মাইক্রোসফট গড়েছে, সেরা ধনী হয়েছে কিন্তু তলে তলে সে সবসময় এই ড্রিম জবের সন্ধান করছে।
ভাগ্য ভালো ফেসবুকে এক বন্ধুর কল্যাণে আগেভাগে চাকুরীর সার্কুলারটি তার নজরে এসেছিল। সঙ্গে সঙ্গে সিভি জমা দিয়ে সে প্রার্থনা বসে যায় -- হে ঈশ্বর, আমাকে এই চাকুরীটা দাও। তোমার কাছে আমি আর কিচ্ছু চাই না। আমার জীবন সার্থক হবে যদি এই চাকুরীটা আমি পাই। আমাকে খালি হাতে ফিরিয়ে দিও না প্রভু।
দোয়ার জোরেই কি না কে জানে বিল গেটসের কাছে ফিরতি মেইল আসল - তাকে শর্ট লিস্টেট করা হয়েছে। জুম ভিডিও কলে ইন্টার্ভিউ দিতে হবে।
ইন্টার্ভিউ এর কথা শুনে বিল গেটসের হাত পা কাপাকাপি শুরু হয়ে গেল। তার এতো বছরের প্রোগ্রামিং এর অভিজ্ঞতা, টেক লাইনে সে বস, তবুও তার টেনশন হচ্ছিল করছিল, যদি ইন্টার্ভিউ খারাপ হয়, যদি চাকুরী তার মিস হয়ে যায়!
এই চাকুরী না হলে বিল গেটসের জীবন বৃথা। দুনিয়ার প্রতিটা কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার, সফটওয়্যার ডেভলোপারদের কাছে এই চাকুরী ****র হরিণ। আলাদীনের চেরাগ।
জুকারবার্গকে নিয়েই সমস্যা, সেও নাকি সিভি জমা দিয়েছে। কি যে হয় ভাবতে ভাবতে বিল গেটস ইন্টার্ভিউ দিল। প্রথমেই তাকে প্রশ্ন করলো চর্যাপদের রচয়িতা কে?
বিল গেটস জানত এমন প্রশ্নই আসবে, রবীন্দ্রনাথের বিয়ের তারিখ, সুফিয়া কামালের পছন্দের তরকারী এইসব প্রশ্নের উত্তর সে গত এক মাস রাত জেগে মুখস্ত করেছে। সে জানত তাকে এই প্রশ্নগুলোই করা হবে।
বিল উত্তর চটপট দিতে পারল, জুকার পারেনি। সে ভেবেছিল তাকে ওপিপি, এলগোরিদম, ডাটা স্ট্রাকচার এইসব নিয়ে প্রশ্ন করা হবে! **** একটা পিউর বলদ।
বিল গেটসের চাকুরী হয়ে গেল।
আজ সে নতুন চাকুরী উদ্দেশ্যে আমেরিকা ছাড়ছে। বিলের বউ আকুল নয়নে কাঁদছে, ওগো, আমায় ভুলে যেও না। স্কাইপেতে কল দিও।
বিল গেটস হাসল। টাইম পাইলে দিমুনি। বলেই সে সুটকেস টানতে টানতে সোজা এয়ারপোর্টের উদ্দেশ্যে হাঁটা ধরল।
কিছুক্ষন পর সে খেয়াল করল বিল গেটস দৌড়াচ্ছে। যত দ্রুত সম্ভাব সে প্লেনে উঠতে চায়। চাকুরীতে জয়েন করতে চায়। এই চাকুরীর জন্য সে আমেরিকা ছাড়ছে, মাইক্রসফট ছাড়ছে, সংসার ছেড়েছে। এই চাকুরী তার সবে ধন নীলমনি।
এয়ারপোর্টে এসে বিল গেটস দেখল সাংবাদিকরা ভিড় করে আছে! সবাই কৌতূহলী হয়ে জানতে চাইছে -- ভাই, সব ছেড়ে ছুঁড়ে আপনি কই যান?
বিল গেটস দাঁত কেলাতে কেলাতে উত্তর দিল - বাংলাদেশে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট মেইন্টেনেন্সের দায়িত্ব পেয়েছি। ?
--------------------------------------------------------------------
সম্পূরক খবরঃ
চারটি ওয়েবসাইট উন্নয়ন করতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের খরচ ১০ কোটি ৫০ লাখ টাকা!
পাঁচটি ডাটাবেইস তৈরিতে খরচ হয়েছে ১০ কোটি ৫০ লাখ টাকা!
পাঁচটি কম্পিউটার সফটওয়্যার কেনায় খরচ ধরা হয়েছে ৫৫ কোটি টাকা!
Collected
Munna Ahammed
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?
AR Tanvir
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?