SD Muhammad changed his profile picture
4 yrs

image
Eamin Shuvo changed his profile picture
4 yrs

image

image

কারো মৃত্যুর সংবাদ শুনলে!?
দুনিয়ার সকল সুখ শান্তি বৃথা মনে হয়!
ইয়া আল্লাহ কবরে থাকা সকল মুসলিম উম্মাহকে জান্নাত নসিব করুন।?

☑অসুস্থ হলে বুঝা যায়,
সুস্থতা আল্লাহ'র কত বড় নেয়ামত,
আল্লাহপাক সবাইকে সুস্থ রাখুক, ?
...আমিন...

ভাগ্যবান তো সে যে
দিনের শুরুটা ফজরের
সালাত আদায় করার
মাধ্যমে শুরু করলো

বাসের ভিতরে এক দর্জি ফোনে কথা বলছিলো,?
তুই হাত, পা কেটে রাখ,,?
আমি এসে গলা কাটবো,,??
পিছন থেকে সব লোক উধাও।
???

Morsalin Shorif changed his profile picture
4 yrs

image

⬛প্রশ্ন: নিদ্রা থেকে জাগ্রত হয়ে কাপড় ভিজা দেখলে কি করবে?

✅উত্তর: ঘুম থেকে জাগ্রত হয়ে কাপড় ভিজা পেলে তিনটি অবস্থা হতে পারেঃ

প্রথম অবস্থাঃ নিশ্চিত হবে যে, এই ভিজা বীর্যপাতের কারণে হয়েছে। তখন স্বপ্ন স্মরণ থাক বা ভুলে যাক গোসল করা ফরয।

দ্বিতীয় অবস্থাঃ নিশ্চিত হবে এটা বীর্য নয়। তখন গোসল করা ফরয নয়। কিন্তু ঐ ভিজা স্থান ধৌত করা ওয়াজিব। কেননা তখন উহা পেশাবের বিধানের মধ্যে শামিল হবে।

তৃতীয় অবস্থাঃ ভিজাটা কি বীর্যের কারণে না অন্য কারণে বিষয়টি অজানা।
তখন ব্যাখ্যার দাবী রাখেঃ

প্রথমতঃ যদি স্মরণ থাকে যে স্বপ্নে কিছু দেখেছে, তাহলে উক্ত ভিজা বীর্য ধরে নিয়ে গোসল করবে। কেননা উম্মু সালামার হাদীছে বর্ণিত হয়েছে। তিনি নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)কে প্রশ্ন করলেন, পুরুষ যা স্বপ্নে দেখে থাকে নারী যদি তা দেখে, তবে তাকেও কি গোসল করতে হবে? তিনি বললেন, “হ্যাঁ, যদি সে পানি দেখে।”

? মুসলিম, অধ্যায়ঃ হায়েয, অনুচ্ছেদঃ নারীর বীর্য নির্গত হলে গোসল ওয়াজিব হয়ওয়ার বর্ণনা। হা/৩১১।

এথেকে বুঝা যায় স্বপ্নে কিছু দেখে যদি পানির ভিজা পাওয়া যায়, তবে গোসল করা ফরয।

দ্বিতীয়তঃ স্বপ্নে কিছুই দেখেনি। যদি নিদ্রা যাওয়ার পূর্বে সহবাসের চিন্তা মনে এসে থাকে, তবে উক্ত ভিজাকে মযীর ভিজা মনে করবে।

কিন্তু ঘুমানোর পূর্বে সহবাসের কোন চিন্তা মাথায় না আসলে কি করতে হবে সে ক্ষেত্রে মতভেদ রয়েছেঃকেউ বলেছেন, সতর্কতা বশত: গোসল করা ওয়াজিব।কেউ বলেছেন, ওয়াজিব নয়। এটাই বিশুদ্ধ কথা। কেননা আসল হচ্ছে যিম্মামুক্ত থাকা।

যাজাকাল্লাহু খাইরান।

image

⬛প্রশ্ন: গোসল করার পদ্ধতি কি?

✅উত্তর: গোসল করার দু’টি পদ্ধতি রয়েছেঃ

প্রথম পদ্ধতিঃ ওয়াজিব পদ্ধতি। আর তা হচ্ছে সমস্ত শরীরে পানি প্রবাহিত করা। অবশ্য কুলি করা ও নাকে পানি দিয়ে নাক ঝাড়া এর অন্তর্গত। অতএব যে কোন প্রকারে সমস্ত শরীরে পানি ঢালতে পারলে বড় নাপাকী দূর হয়ে যাবে এবং পবিত্রতা পূর্ণ হয়ে যাবে।
কেননা আল্লাহ্‌ বলেন, وَإِنْ كُنْتُمْ جُنُبًا فَاطَّهَّرُوا “তোমরা যদি অপবিত্র হও, তবে পবিত্রতা অর্জন কর।”
(সূরা মায়িদা- ৬)

দ্বিতীয় পদ্ধতিঃ পরিপূর্ণ পদ্ধতি। নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যেভাবে গোসল করেছেন ঠিক সেইভাবে গোসল করা। নাপাকী থেকে গোসল করতে চাইলে প্রথমে হাত দু’টি কব্জি পর্যন্ত ধৌত করবে, তারপর নাপাকী সংশ্লিষ্ট স্থান এবং লজ্জাস্থান ধৌত করে নিবে। এরপর পরিপূর্ণরূপে সঠিক পদ্ধতি অনুযায়ী ওযু করে নিবে। তারপর মাথায় তিনবার পানি ঢেলে তা ভালভাবে ভিজিয়ে নিবে। সবশেষে সমস্ত শরীরে পানি ঢেলে ধুয়ে নিবে। এটাই গোসলের পরিপূর্ণ পদ্ধতি।

যাজাকাল্লাহু খাইরান।

image