Alamkhan changed his profile cover
7 yrs

image

Raxy khan changed his profile picture
7 yrs

image
Aminur Rahman changed his profile picture
7 yrs

image

গুড মর্নিং ইন্ডিয়া
ডে- ১০
-
লক্ষ কোটি তাজমহল এ হৃদয়ে রেখে সম্রাট শাহজাহানের তাজমহল দেখতে যাই।
-
মনের তাজমহল গড়ে প্রতিটি কষ্টের ইটের সাথে সিমেন্টের ছোট্ট ছোট্ট সুখের কণা দিয়ে, তার সাথে হৃদয়ের রক্তক্ষরণ আর বিন্দু বিন্দু চোখের জ্বলের মিশ্রণে।
এ তাজমহল সম্রাজ্ঞী মমতাজদের চোখে পরে না। সম্রাজ্ঞীদের মনের চোখ নেই, দেখতে পারে না মনের তাজমহল। তাই তো শাহজাহানদের যুগে যুগে নশ্বর তাজমহল গড়তে হয়!
-
সত্যিকার ভালবাসা চিরদিন হেরে গেছে সময়, পরিবেশ, পরিস্থিতি আর মনঅন্ধ-অহংকারী সম্রাজ্ঞীদের কাছে। তবুও শাহজাহান রা সকলের অগোচরে প্রিয় মানুষটির জন্য হাজার তাজমহল বুকে নিয়ে যুগ যুগ বেঁচে থাকে। প্রাপ্তির অপ্রাপ্তিতে সে প্রেমের নেই কোন সমাধি।

বিয়ের ১০ বছর পূর্তিতে স্ত্রী বিষন্ন ভঙ্গিতে স্বামীকেঃ “তুমি আমাকে কখনোই ভালোবাসোনি!”।

স্বামী রেগে গিয়েঃ “তাহলে এই হাফ ডজন ছেলে- মেয়ে কি আমি internet
থেকে Download করছি?!?

স্ত্রী ততোধিক রেগেঃ
তোমার যা download speed !!!
এগুলো আমি পাশের বাড়ির বল্টু, পল্টু আর পিন্টুর ‘পেন ড্রাইভ’ থেকে নিয়েছি

স্ত্রীঃ একটা কথা বলব রাগ করবা না তো?
স্বামীঃ না, বলো
স্ত্রীঃ আমি প্রেগনেন্ট
স্বামীঃ এতো খুশির খবর, রাগ করার কি আছে
স্ত্রীঃ বিয়ের আগে একবার বাবাকে বলেছিলাম বাবা প্রচন্ড রাগ করেছিলো তো তাই।

স্বামী টিভি দেখছিল….

হঠাৎ চিৎকার করে উঠলঃ কবুল বলিস না! কবুল বলিস না!! কবুল বলিস না!!!

রান্নাঘর থেকে স্ত্রী জিজ্ঞেস করলোঃ টিভিতে কি দেখছ?……

স্বামীঃ আমাদের বিয়ের ভিডিও।

ব্রেকাপের দুইদিন পর ছেলেটা
গিয়ে হঠাৎ করে
মেয়েটাকে শক্তকরে জড়িয়ে
ধরে। মেয়েটা
চমকে উঠে পিছনে তাকিয়ে
দেখে ছেলেটা
তাকে জড়িয়ে ধরে আছে।
মেয়েটা অবাক হয়ে
যায়। যে ছেলে রিলেশন
থাকাকালিন তার হাত ধরতে
গেলে ভয়ে হাত কাঁপত, সেই
ছেলে তাকে
শক্ত করে জড়িয়ে ধরেছে তাও
আবার
ব্রেকাপের পর। মেয়েটা
নিজেকে ছারিয়ে
নিয়ে চোখ মোখ কঠর করে
বললো।
– কি হচ্ছে এটা?
ছেলেটা সরল ভাবে উক্তর
করল।
– ভালবাসি তো।
মেয়েটা রেগে গিয়ে বললো।
– খবরদার বদ পোলা আমার
সামনে ন্যাকামি করবা না।
ছেলেটা আরো সরল ভাবে
বললো।
– ভালবাসি, ন্যাকামি করতে
যাব কেন।
মেয়েটা আরো এক ধাপ রেগে
গিয়ে বললো।
– কিসের ভালবাসা?
ব্রেকাপের পর কোন ভালবাসা
থাকতে পারে না। তোমার মত
বদ ছেলেকে আমি
আর একটুও ভালবাসি না।
তোমার সাথে আমার কোন
সম্পর্ক নাই।
মেয়েটার রাগ দেখে ছেলেটা
ভয়ে মিনমিন
করে বললো।
– এহ্ বললেই হলো আর
ভালবাসে না। ভালবাসা কি
এত সস্থা নাকি যে ব্রেকআপ
বললেই সব শেষ
হয়ে যাবে।
ছেলেটার মিনমিন কথা শুনে
মেয়েটা চোখ
রাঙিয়ে বলে।
– কি বললা তুমি?
– না মানে বলছিলাম কি
ব্রেকআপ তো তুমি করছ তাই
আমার জন্য তোমার মনে কোন
ভালবাসা নাই, শুধু
রাগ আছে। তবে এতে আমার খুব
একটা সমস্যা
হবে না, আমার মনে যে
পরিমান ভালবাসা আছে
সেটা তোমার রাগের সাথে
পাল্লা দিয়ে সুন্দর মত
চলে যাবে দুজনের। রাগময়
ভালবাসা হবে
আমাদের।
ছেলেটার বোকা বোকা কথা
শুনে মেয়েটার
রাগ অনেকটা কমে যায়। এই
বোকা ছেলেটাকে
যে রাগের আড়ালে কি
পরিমান ভালবাসে মেয়েটা,
সেটা কোনদিনও বোকা
ছেলেটাকে বুঝতে
দেয় না। মেয়েটা রাগি কণ্ঠে
বলে।
– খবরদার আমার আশেপাশে
ঘুড় ঘুড় করবা না,
তোমার সাথে যা ছিল সব
শেষ। বাড়িওয়ালার
ছেলেটা বেশকিছুদিন দরে
আমার পিছু ঘুড়ছে,
গতকাল তো প্রোপজও করেছে।
ভাবতেছি আর সাপ্তাখানি
ঘুড়িয়ে প্রোপজালটা
এক্সেপ্ট করে নিব।
মেয়েটার কথা শুনে ছেলেটার
চেহারায় কষ্টের
একটা ছাপ ফুটে উঠে। চোখ
দুটো ছল ছল করে
উঠে।
অসহায় দৃষ্টিনিয়ে মেয়েটার
দিকে তাকিয়ে থাকে।
মেয়েটা খুব ভালকরে বুঝতে
পারে তার বলা মিথ্যা
কথাটা ছেলেটার ভীতরে
গিয়ে আঘাত করেছে।
মেয়েটার ভীষন মায়া হয়,
কান্না চলে আসে।
অনেক কষ্টে কান্না চেপে
ছেলেটার দিকে
তাকায়। ছেলেটা বোকা
বোকা একটা হাসি দিয়ে
বলে।
– সেটা তো অনেক সময়, এই
কদিন না হয় তোমার
সাথে থাকি উহু আমাকে
তোমার ভালবাসতে হবে না,
শুধু তোমাকে ভালবাসতে
বাধা দিও না প্লিজ। তুমি
যখন
ভালবেসে ঐ ছেলের হাত
ধরবে তখন আমি
আসতে করে হাড়িয়ে যাব। আর
কোনদিন তোমার
সামনে আসব না।
ছেলেটার কথা শুনে মেয়েটা
আর কান্না চেপে
রাখতে পারে না। ফুঁপিয়ে
কেঁদে উঠে। হাতটা
মুঠোকরে ছেলেটার দিতে
তাঁক করে বলে।
– আর কোনদিন যদি আমাকে
কষ্ট দাও বদ ছেলে
দেইখো তোমাকে আমি কি
করি।
মেয়েটার কথা শুনে ছেলেটা
ভিজা চোখ নিয়ে
মেয়েটার দিকে তাকিয়ে
থাকে।
মেয়েটা ধমক দিয়ে বলে।
– দাঁড়িয়ে আছ কেন। জড়িয়ে
ধরো আগের
থেকে শক্ত করে ধরবা।
মেয়েটার কথা শুনে বোকা
ছেলেটা লজ্জায় মাথা
নিচুকরে দাঁড়িয়ে থাকে।
মেয়েটা চোখ মুছতে মুছতে
বলে।
– কি হলো ধরছ না কেন?
ছেলেটা আসতে করে বলে
– আমার না ভীষন লজ্জা
লাগছে।
মেয়েটা চোখ রাঙিয়ে বলে।
– তখন ধরলে কি করে?
– তখন তো তোমাকে
হাড়ানোর ভয়টা এত তীব্র
ছিলে যে লজ্জা ভয় কোনটাই
কাজ করছিল না।
ছেলেটার কথা শুনে মেয়েটার
চোখ আবার
ভিজে উঠে। ভিজা চোখ
নিয়ে ছেলেটার কলার
চেপে ধরে বলে।
– এখন যদি তুমি আমাকে না
জড়িয়ে ধর, চিরদিনের
জন্য ব্রেকাপ করে চলে যাব।
ছেলেটা চিৎকার করে বলে
উঠে।
– এই না না আমি তোমাকে
জড়িয়ে ধরব।
ছেলেটা মেয়েটাকে খুব শক্ত
করে জড়িয়ে
ধরে। আর মেয়েটা ছেলেটার
বুকে মুখ লুকিয়ে
মনে মনে বলে।
– তোমার এই জড়িয়ে ধরার
জন্য হলেও রোজ
একবার করে ব্রেকাপ করব বদ
ছেলে,
দেখেনিও।।।

image

শিক্ষকঃ “কাল স্কুল কেন আসো নি?”
পাপ্পুঃ “বার্ড ফ্লু হয়েছিল”
শিক্ষকঃ “বার্ড ফ্লু তো পাখিদের হয়!”
পাপ্পু রেগে গিয়েঃ “কোন দিন মানুষ মনে করছেন আমাকে?
!
!
!
!
!
!
!
!
!
!
রোজ রোজ তো মুরগী বানায় নিল ডাউন করায় রাখেন”