গুড মর্নিং ইন্ডিয়া
ডে- ১০
-
লক্ষ কোটি তাজমহল এ হৃদয়ে রেখে সম্রাট শাহজাহানের তাজমহল দেখতে যাই।
-
মনের তাজমহল গড়ে প্রতিটি কষ্টের ইটের সাথে সিমেন্টের ছোট্ট ছোট্ট সুখের কণা দিয়ে, তার সাথে হৃদয়ের রক্তক্ষরণ আর বিন্দু বিন্দু চোখের জ্বলের মিশ্রণে।
এ তাজমহল সম্রাজ্ঞী মমতাজদের চোখে পরে না। সম্রাজ্ঞীদের মনের চোখ নেই, দেখতে পারে না মনের তাজমহল। তাই তো শাহজাহানদের যুগে যুগে নশ্বর তাজমহল গড়তে হয়!
-
সত্যিকার ভালবাসা চিরদিন হেরে গেছে সময়, পরিবেশ, পরিস্থিতি আর মনঅন্ধ-অহংকারী সম্রাজ্ঞীদের কাছে। তবুও শাহজাহান রা সকলের অগোচরে প্রিয় মানুষটির জন্য হাজার তাজমহল বুকে নিয়ে যুগ যুগ বেঁচে থাকে। প্রাপ্তির অপ্রাপ্তিতে সে প্রেমের নেই কোন সমাধি।

বিয়ের ১০ বছর পূর্তিতে স্ত্রী বিষন্ন ভঙ্গিতে স্বামীকেঃ “তুমি আমাকে কখনোই ভালোবাসোনি!”।

স্বামী রেগে গিয়েঃ “তাহলে এই হাফ ডজন ছেলে- মেয়ে কি আমি internet
থেকে Download করছি?!?

স্ত্রী ততোধিক রেগেঃ
তোমার যা download speed !!!
এগুলো আমি পাশের বাড়ির বল্টু, পল্টু আর পিন্টুর ‘পেন ড্রাইভ’ থেকে নিয়েছি

স্ত্রীঃ একটা কথা বলব রাগ করবা না তো?
স্বামীঃ না, বলো
স্ত্রীঃ আমি প্রেগনেন্ট
স্বামীঃ এতো খুশির খবর, রাগ করার কি আছে
স্ত্রীঃ বিয়ের আগে একবার বাবাকে বলেছিলাম বাবা প্রচন্ড রাগ করেছিলো তো তাই।

স্বামী টিভি দেখছিল….

হঠাৎ চিৎকার করে উঠলঃ কবুল বলিস না! কবুল বলিস না!! কবুল বলিস না!!!

রান্নাঘর থেকে স্ত্রী জিজ্ঞেস করলোঃ টিভিতে কি দেখছ?……

স্বামীঃ আমাদের বিয়ের ভিডিও।

ব্রেকাপের দুইদিন পর ছেলেটা
গিয়ে হঠাৎ করে
মেয়েটাকে শক্তকরে জড়িয়ে
ধরে। মেয়েটা
চমকে উঠে পিছনে তাকিয়ে
দেখে ছেলেটা
তাকে জড়িয়ে ধরে আছে।
মেয়েটা অবাক হয়ে
যায়। যে ছেলে রিলেশন
থাকাকালিন তার হাত ধরতে
গেলে ভয়ে হাত কাঁপত, সেই
ছেলে তাকে
শক্ত করে জড়িয়ে ধরেছে তাও
আবার
ব্রেকাপের পর। মেয়েটা
নিজেকে ছারিয়ে
নিয়ে চোখ মোখ কঠর করে
বললো।
– কি হচ্ছে এটা?
ছেলেটা সরল ভাবে উক্তর
করল।
– ভালবাসি তো।
মেয়েটা রেগে গিয়ে বললো।
– খবরদার বদ পোলা আমার
সামনে ন্যাকামি করবা না।
ছেলেটা আরো সরল ভাবে
বললো।
– ভালবাসি, ন্যাকামি করতে
যাব কেন।
মেয়েটা আরো এক ধাপ রেগে
গিয়ে বললো।
– কিসের ভালবাসা?
ব্রেকাপের পর কোন ভালবাসা
থাকতে পারে না। তোমার মত
বদ ছেলেকে আমি
আর একটুও ভালবাসি না।
তোমার সাথে আমার কোন
সম্পর্ক নাই।
মেয়েটার রাগ দেখে ছেলেটা
ভয়ে মিনমিন
করে বললো।
– এহ্ বললেই হলো আর
ভালবাসে না। ভালবাসা কি
এত সস্থা নাকি যে ব্রেকআপ
বললেই সব শেষ
হয়ে যাবে।
ছেলেটার মিনমিন কথা শুনে
মেয়েটা চোখ
রাঙিয়ে বলে।
– কি বললা তুমি?
– না মানে বলছিলাম কি
ব্রেকআপ তো তুমি করছ তাই
আমার জন্য তোমার মনে কোন
ভালবাসা নাই, শুধু
রাগ আছে। তবে এতে আমার খুব
একটা সমস্যা
হবে না, আমার মনে যে
পরিমান ভালবাসা আছে
সেটা তোমার রাগের সাথে
পাল্লা দিয়ে সুন্দর মত
চলে যাবে দুজনের। রাগময়
ভালবাসা হবে
আমাদের।
ছেলেটার বোকা বোকা কথা
শুনে মেয়েটার
রাগ অনেকটা কমে যায়। এই
বোকা ছেলেটাকে
যে রাগের আড়ালে কি
পরিমান ভালবাসে মেয়েটা,
সেটা কোনদিনও বোকা
ছেলেটাকে বুঝতে
দেয় না। মেয়েটা রাগি কণ্ঠে
বলে।
– খবরদার আমার আশেপাশে
ঘুড় ঘুড় করবা না,
তোমার সাথে যা ছিল সব
শেষ। বাড়িওয়ালার
ছেলেটা বেশকিছুদিন দরে
আমার পিছু ঘুড়ছে,
গতকাল তো প্রোপজও করেছে।
ভাবতেছি আর সাপ্তাখানি
ঘুড়িয়ে প্রোপজালটা
এক্সেপ্ট করে নিব।
মেয়েটার কথা শুনে ছেলেটার
চেহারায় কষ্টের
একটা ছাপ ফুটে উঠে। চোখ
দুটো ছল ছল করে
উঠে।
অসহায় দৃষ্টিনিয়ে মেয়েটার
দিকে তাকিয়ে থাকে।
মেয়েটা খুব ভালকরে বুঝতে
পারে তার বলা মিথ্যা
কথাটা ছেলেটার ভীতরে
গিয়ে আঘাত করেছে।
মেয়েটার ভীষন মায়া হয়,
কান্না চলে আসে।
অনেক কষ্টে কান্না চেপে
ছেলেটার দিকে
তাকায়। ছেলেটা বোকা
বোকা একটা হাসি দিয়ে
বলে।
– সেটা তো অনেক সময়, এই
কদিন না হয় তোমার
সাথে থাকি উহু আমাকে
তোমার ভালবাসতে হবে না,
শুধু তোমাকে ভালবাসতে
বাধা দিও না প্লিজ। তুমি
যখন
ভালবেসে ঐ ছেলের হাত
ধরবে তখন আমি
আসতে করে হাড়িয়ে যাব। আর
কোনদিন তোমার
সামনে আসব না।
ছেলেটার কথা শুনে মেয়েটা
আর কান্না চেপে
রাখতে পারে না। ফুঁপিয়ে
কেঁদে উঠে। হাতটা
মুঠোকরে ছেলেটার দিতে
তাঁক করে বলে।
– আর কোনদিন যদি আমাকে
কষ্ট দাও বদ ছেলে
দেইখো তোমাকে আমি কি
করি।
মেয়েটার কথা শুনে ছেলেটা
ভিজা চোখ নিয়ে
মেয়েটার দিকে তাকিয়ে
থাকে।
মেয়েটা ধমক দিয়ে বলে।
– দাঁড়িয়ে আছ কেন। জড়িয়ে
ধরো আগের
থেকে শক্ত করে ধরবা।
মেয়েটার কথা শুনে বোকা
ছেলেটা লজ্জায় মাথা
নিচুকরে দাঁড়িয়ে থাকে।
মেয়েটা চোখ মুছতে মুছতে
বলে।
– কি হলো ধরছ না কেন?
ছেলেটা আসতে করে বলে
– আমার না ভীষন লজ্জা
লাগছে।
মেয়েটা চোখ রাঙিয়ে বলে।
– তখন ধরলে কি করে?
– তখন তো তোমাকে
হাড়ানোর ভয়টা এত তীব্র
ছিলে যে লজ্জা ভয় কোনটাই
কাজ করছিল না।
ছেলেটার কথা শুনে মেয়েটার
চোখ আবার
ভিজে উঠে। ভিজা চোখ
নিয়ে ছেলেটার কলার
চেপে ধরে বলে।
– এখন যদি তুমি আমাকে না
জড়িয়ে ধর, চিরদিনের
জন্য ব্রেকাপ করে চলে যাব।
ছেলেটা চিৎকার করে বলে
উঠে।
– এই না না আমি তোমাকে
জড়িয়ে ধরব।
ছেলেটা মেয়েটাকে খুব শক্ত
করে জড়িয়ে
ধরে। আর মেয়েটা ছেলেটার
বুকে মুখ লুকিয়ে
মনে মনে বলে।
– তোমার এই জড়িয়ে ধরার
জন্য হলেও রোজ
একবার করে ব্রেকাপ করব বদ
ছেলে,
দেখেনিও।।।

image

শিক্ষকঃ “কাল স্কুল কেন আসো নি?”
পাপ্পুঃ “বার্ড ফ্লু হয়েছিল”
শিক্ষকঃ “বার্ড ফ্লু তো পাখিদের হয়!”
পাপ্পু রেগে গিয়েঃ “কোন দিন মানুষ মনে করছেন আমাকে?
!
!
!
!
!
!
!
!
!
!
রোজ রোজ তো মুরগী বানায় নিল ডাউন করায় রাখেন”

২০২২ সালের HSC পরীক্ষার স্টাইল।
.
বিষয়ঃ#গার্লফ্রেন্ড ২য় পত্র। (আবশ্যিক)
.
বিষয়কোডঃ ৪২০
.
সময়ঃ পরীক্ষার হলে মেয়ে পটানোর আগ
পর্যন্ত।
.
পূর্নমানঃ ১০০
.
.
১। শব্দার্থ লিখঃ(৫টি)
.
জান,
.
ডার্লিং,
.
সোনা,
.
পাখি,
.
ময়না,
.
শয়তান,
.
কুত্তা, tongue emoticon tongue emoticon
.
.
২।টীকা লিখঃ (৫টি)
.
জি এফ
.
ডেটিং.
.
চ্যাটিং,
.
মিসকল,
.
লুচ্চা,
.
প্লেবয়,
.
ব্রেকআপ,
.
ছ্যাকা। tongue emoticon grin emoticon
.
.
৩।নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাওঃ
ক)গার্লফ্রেন্ড এবং বউএর মধ্যে পার্থক্য লেখ।
.
খ)ফ্লেক্সিলোডের দোকানদার এবং
বয়ফ্রেন্ডের
সম্পর্ক
আলোচনা কর।
.
গ)চিত্র সহ লুকিয়ে লুকিয়ে ঝোপের আড়ালে
ডেটিং
মারার পদ্ধতি আলোচনা কর।
.
ঘ)প্রেমিকার মায়ের ব্যবহার সম্পর্কে লেখ।
unsure emoticon smile emoticon
.
.
.
৪।ব্যাখ্যা লিখঃ
.
মেয়েদের মন এবং মোস্তাফিজের বল দুটোই
বোঝা অসম্ভব।
.
অথবা,
.
বেদের মেয়ে জসনা আমায়
কথা দিয়েছে।
আসি আসি বলে জসনা
ফাকি দিয়েছে। wink emoticon
.
.
৫।ভাব-সম্প্রসারণ লিখঃ
.
অন্যের গার্লফ্রেন্ড হলেও পরিতাজ্য।
.
অথবা,
.
গর্লফ্রেন্ড ভালবাসার মেরুদন্ড। heart emoticon
.
.
৬।সারংশ/সারমর্ম লিখঃ
.
কোথায় গার্লফ্রেন্ড
কোথায় বয়ফ্রেন্ড,
কে বলে তা বহুদূর?
ঝোপের আড়ালেই গার্লফ্রেন্ড-বযফ্রেন্ড,
পার্কের মধ্যেই সুরাশুর। kiss emoticon
.
অথবা,
.
কাটা হেরী ক্ষান্ত কেন
কমল তুলিতে?
ডেটিং বিনা সুখলাভ
হয়কি মহীতে।
.
.
৭।পত্র/দরখাস্ত লিখঃ
.
গার্লফ্রেন্ডকে ফুসকা খাওয়ানোর জন্য টাকা
চেয়ে
পিতার
নিকট একখানা পত্র লিখ।
.
অথবা,
.
প্রেমে ছ্যাকা খাওয়া ফলে পড়াশোনা না
হওয়ার
কারণে
বার্ষিক পরীক্ষা পিছানোর জন্য
প্রিন্সিপালের
নিকট একখানা
দরখাস্ত লেখ।
.
.
৮।রচনা লেখঃ
.
দেবদাস,
.
অথবা,
.
গার্লফ্রেন্ডের মা

স্ত্রী: আমার সাথে ১০
বছর সময়
কাটানো তোমার কাছে কি ?
স্বামী: আরে সে ১ সেকেন্ড
মনে হয়। চোখের পলকে
কেটে গেল প্রিয়ে…
স্ত্রী: (খুশি হয়ে) আমার
জন্য ১০,০০০ টাকা
তোমার জন্য কি ?
স্বামী: আরে সেত ১ টাকার
মত। কোন ব্যাপারই না।
স্ত্রী: (ততধিক খুশি হয়ে)তা জানু
আমাকে ১০,০০০
টাকা দিতে পারবে এখন?
স্বামী: (গম্ভির হয়ে) দাড়াও এক
সেকেন্ড পরে দেই।

কোঁকড়া চুলের টিপস।

► কোঁকড়া চুলের অধিকারীরা বেশি করে পানি ও পানীয় পান করবেন। এতে চুলের হাইড্রেড বজায় থাকে।

► সপ্তাহে অন্তত তিন দিন চুলে কুসুম গরম তেল ম্যাসাজ করুন।

► কালার, রিবন্ডিং বা স্টাইনিং পণ্য কম ব্যবহার করার চেষ্টা করুন। করলে অবশ্যই ময়েশ্চারাইজ ও কন্ডিশনিং আছে—এমন পণ্য ব্যবহার করবেন।

► কাটার সময় চুল ভেজাবেন না। কারণ ভেজা অবস্থায় কাটলে দেখবেন চুল শুকিয়ে যাওয়ার পর স্টাইল আলাদা হয়ে গেছে।

► যাঁদের কোঁকড়া চুল, তাঁরা বালিশের কাভার সিল্কের ব্যবহার করবেন, এতে চুলে কম জট লাগবে।

অভিনেত্রী আনোয়ারাকে ৩০ লাখ টাকা দিলেন প্রধানমন্ত্রী:
রূপালী পর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী আনোয়ারা বেগমের প্রতি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। স্বামীর অসুস্থতার কারণে আনোয়ারা বেগম দুর্দশার মধ্যে জীবনযাপন করছিলেন।

আনোয়ারা বেগমের দুর্দশার কথা জানতে পেরে প্রধানমন্ত্রী রোববার বিকেলে গণভবনে তাকে ৩০ লাখ টাকা আর্থিক সহায়তা প্রদান করেন।

প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম জানান, প্রধানমন্ত্রী পরিবার চালানোর জন্য আনোয়ারা বেগমকে ২৫ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র এবং তার স্বামী মোহিতুল ইসলাম ফকিরের চিকিৎসার জন্য ৫ লাখ টাকা প্রদান করেন। মোহিতুল ইসলাম প্যারালাইসিসে ভুগছেন। এ সময় আনোয়ারা বেগমের কন্যা রুমানা ইসলাম মুক্তি মায়ের সঙ্গে ছিলেন।

প্রেস সচিব বলেন, সম্প্রতি একটি পত্রিকার প্রতিবেদন থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অভিনেত্রী আনোয়ারা বেগমের দুর্দশার কথা জানতে পারেন।

প্রতিবেদনে বলা হয়, আনোয়ারা সাহায্য চান না, বরং স্বামীর চিকিৎসার জন্য পাওনা টাকা চান। পাওনা টাকা আদায়ে তিনি দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়াচ্ছেন।

পত্রিকার প্রতিবেদন পড়ে প্রধানমন্ত্রী আনোয়ারার সঙ্গে যোগাযোগ করতে তার ব্যক্তিগত সহকারীকে নির্দেশ দেন।

প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে আজ আর্থিক সহায়তা গ্রহণ করে আনোয়ারা বলেন, শেখ হাসিনার সাথে দেখা করার জন্য তিনি দীর্ঘদিন ধরে অধীর আগ্রহে প্রতীক্ষা করছিলেন। প্রেস সচিব আনোয়ারার উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন, ‘আমি সম্প্রতি আপনাকে চারবার স্বপ্ন দেখেছি। তা সত্যে পরিণত হল। এটি অবিশ্বাস্য।’

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বিজয়ী এই অভিনেত্রী ‘এ বাড়ি ও বাড়ি’ মঞ্চ নাটকে বঙ্গবন্ধু’র জ্যেষ্ঠ পুত্র শেখ কামালের সঙ্গে তার অভিনয়ের স্মৃতি রোমন্থন করে বলেন, ‘নাটকের রিহার্সেলের জন্য বেশ কয়েকবার আমি ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক বাড়িতে গিয়েছি।’

আনোয়ারা শৈশবে ঢাকার দিলু রোডে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে দেখা হওয়ার কথাও স্মরণ করেন। তিনি বলেন, ‘এই মহান নেতা ঐ এলাকা দিয়ে যাওয়ার সময় আমার বাবার সঙ্গে হাত মেলান।’

আনোয়ারা তার বাবাকে প্রশ্ন করেন, বঙ্গবন্ধু তাকে চেনে কিনা। জবাবে তার বাবা বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু ব্যক্তিগতভাবে আমাকে নাও চিনতে পারেন, তবে তিনি আমাদের নেতা।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, তার সরকার অসহায় ও দুর্দশাগ্রস্ত কবি, শিল্পী এবং সাহিত্যিকদের সাহায্য করার চেষ্টা করে যাচ্ছে। তিনি বলেন, এজন্য আমরা একটি ট্রাস্ট ফান্ড গঠন করেছি।

শেখ হাসিনা আরো বলেন, কবি, শিল্পী ও সাহিত্যিকরা যাতে ভাড়া ও ক্রয়ভিত্তিতে সরকারি ফ্ল্যাট পেতে পারে সেজন্য তার সরকার উদ্যোগ নিয়েছে।

তথ্যসূত্র : বাসস
https://protidinbarta.com/bn/?p=642

অভিনেত্রী আনোয়ারাকে ৩০ লাখ টাকা দিলেন প্রধানমন্ত্রী – Protidin Barta
protidinbarta.com

অভিনেত্রী আনোয়ারাকে ৩০ লাখ টাকা দিলেন প্রধানমন্ত্রী – Protidin Barta