Saniyat Alam Tasin changed his profile picture
3 yrs

image

image

Information and facts With reference to best ketosis supplements https://www.kirklandreporter.c....om/national-marketpl

kir-logo
www.kirklandreporter.com

kir-logo

Are you thinking about losing some weight? Maybe you’re tired of dealing with joint pain and auto-immune disorders ruining your quality of life? The ketogenic diet presents you with a dietary lifestyle choice that offers you those benefits and
Mohammad Hossen Sunny changed his profile picture
3 yrs

image

Notre solution de gestion des comptes à privilége, vise à accorder aux utilisateurs autorisés le droit d'utiliser un service, tout en empêchant l'accès aux utilisateurs non autorisés. C'est l’optimisation du processus d'identification, de suivi, de contrôle et de gestion de l'accès des utilisateurs autorisés ou spécifiés à un système informatique donné.

https://www.ipsteel.com/acces-....a-distance-securise-

image

Well Good Details About best magnesium supplements https://www.federalwaymirror.c....om/national-marketpl

FWM
www.federalwaymirror.com

FWM

We become so stuck in our daily patterns. With a lot to do and deadlines to meet, we are rushing to meet up with goals. All of this can result in undue stress on our brains and body as a whole. Having a sufficient amount of Magnesium in our body goes

Delhi Escorts Service - Book fantastic and good looking VIP Delhi escort & Independent Call girls in Delhi. We provide 24/7 High class service Call. 9818254757
http://www.sherlyn.co.in/

Absolutely Great Information regarding best cbd hemp creams https://www.courierherald.com/....national-marketplace

ECH
www.courierherald.com

ECH

Talking about chronic pain sends people scrambling to the medicine cabinet to grab what relieves them of their pain as fast as possible.

3 yrs

চিনি মসজিদ
চিনি মসজিদ (‘চীনা মসজিদ’ নামেও পরিচিত) রংপুর বিভাগের নীলফামারী জেলার সৈয়দপুরে অবস্থিত। মসজিদটি নীলফামারী সদর থেকে ২০ কিলোমিটার দূরে সৈয়দপুরে অবস্থিত। মসজিদে একসঙ্গে প্রায় পাঁচ শতাধিক লোক নামাজ আদায় করতে পারে।
ইতিহাস
১৮৬৩ সালে হাজী বাকের আলী ও হাজী মুকু নামের দুজন স্থানীয় বাসিন্দা সৈয়দপুর শহরের ইসবাগ এলাকায় ছন ও বাঁশ দিয়ে মসজিদটি নির্মাণ করেন। পরবর্তীতে এলাকাবাসীর সহায়তায় তা টিনের ঘরে রূপান্তরিত করা হয়। পরে এলাকার লোকেরা মসজিদটি নির্মাণের লক্ষ্যে একটি তহবিল গঠন করেন। এরপর শুরু হয় মসজিদের নির্মাণ কাজ।
১৯২০ সালে হাজি হাফিজ আবদুল করিমের উদ্যোগে মসজিদটির প্রথম অংশ পাকা করা হয়। এই সময় এর দৈর্ঘ্য ছিলো ৪০ ফুট ও প্রস্থ ৩৯ ফুট। নকশা ওকারুকাজের জন্য কলকাতা থেকে মর্মর পাথর ও চিনা মাটি দিয়ে তৈরি হয়। ১৯৬৫ সালে মসজিদের দক্ষিণ দিকের দ্বিতীয় অংশ পাকা করা হয়। পরবর্তীতে বাংলাদেশ আমলে মসজিদের উত্তর দিকে তৃতীয় অংশ তৈরি হয়।
২০২১-এ মসজিদের চিনা পাথর খসে পরছে এবং গম্বুজে ফাটল ধরেছে।
মসজিদের সৌন্দর্য বাড়াতে মসজিদের দেয়ালে চিনামাটির থালার ভগ্নাংশ ও কাঁচের ভগ্নাংশ বসানো হয়। এই পদ্ধতিকে ‘চিনি করা’ বা ‘চিনি দানার কাজ করা’ বলা হয়। এখান থেকেই মসজিদের নাম হয় চিনি মসজিদ বা চীনা মসজিদ। সৌন্দর্যের কাজে ব্যবহৃত চিনামাটির উপকরণসমূহ কলকাতা থেকে আনা হয়। ঐতিহাসিক এই মসজিদের নকশা করেন মো. মোখতুল ও নবী বক্স।
মসজিদ নির্মাণে মুঘল স্থাপত্য শৈলী অনুসরণ করা হয়েছে।[৪] মসজিদের দেয়ালে ফুলদানি, ফুলের ঝাড়, গোলাপ ফুল, একটি বৃত্তে একটি ফুল, চাঁদতারাসহ নানা চিত্র অঙ্কিত আছে। মসজিদ তৈরিতে প্রচুর মার্বেল পাথর ব্যবহার করা হয়। ২৭টি মিনার রয়েছে মসজিদটিতে। ছোট ছোট ৩২টি মিনারসহ ৩টি বড় গম্বুজ। মসজিদটি দ্বিতল। প্রবেশ পথের উপরে আজান দেবার জন্য মিম্বার রয়েছে। মসজিদে ২৪৩টি শংকর মর্মর পাথর রয়েছে। মসজিদের বারান্দা সাদা মোজাইকে বাঁধানো। মসজিদের সম্পূর্ণ অবয়ব রঙিন পাথরে মোড়ানো। মসজিদটি দুই ধাপে বর্ধিত করা হয়। মসজিদে প্রবেশের জন্য উত্তরে ও দক্ষিণে একটি করে দরজা রয়েছে। মসজিদের দোতলায় একটি ভবনসহ পর্যটকদের থাকার ব্যবস্থা রয়েছে।

image
image
image
image

চিনি মসজিদ
চিনি মসজিদ (‘চীনা মসজিদ’ নামেও পরিচিত) রংপুর বিভাগের নীলফামারী জেলার সৈয়দপুরে অবস্থিত। মসজিদটি নীলফামারী সদর থেকে ২০ কিলোমিটার দূরে সৈয়দপুরে অবস্থিত। মসজিদে একসঙ্গে প্রায় পাঁচ শতাধিক লোক নামাজ আদায় করতে পারে।
ইতিহাস
১৮৬৩ সালে হাজী বাকের আলী ও হাজী মুকু নামের দুজন স্থানীয় বাসিন্দা সৈয়দপুর শহরের ইসবাগ এলাকায় ছন ও বাঁশ দিয়ে মসজিদটি নির্মাণ করেন। পরবর্তীতে এলাকাবাসীর সহায়তায় তা টিনের ঘরে রূপান্তরিত করা হয়। পরে এলাকার লোকেরা মসজিদটি নির্মাণের লক্ষ্যে একটি তহবিল গঠন করেন। এরপর শুরু হয় মসজিদের নির্মাণ কাজ।
১৯২০ সালে হাজি হাফিজ আবদুল করিমের উদ্যোগে মসজিদটির প্রথম অংশ পাকা করা হয়। এই সময় এর দৈর্ঘ্য ছিলো ৪০ ফুট ও প্রস্থ ৩৯ ফুট। নকশা ওকারুকাজের জন্য কলকাতা থেকে মর্মর পাথর ও চিনা মাটি দিয়ে তৈরি হয়। ১৯৬৫ সালে মসজিদের দক্ষিণ দিকের দ্বিতীয় অংশ পাকা করা হয়। পরবর্তীতে বাংলাদেশ আমলে মসজিদের উত্তর দিকে তৃতীয় অংশ তৈরি হয়।
২০২১-এ মসজিদের চিনা পাথর খসে পরছে এবং গম্বুজে ফাটল ধরেছে।
মসজিদের সৌন্দর্য বাড়াতে মসজিদের দেয়ালে চিনামাটির থালার ভগ্নাংশ ও কাঁচের ভগ্নাংশ বসানো হয়। এই পদ্ধতিকে ‘চিনি করা’ বা ‘চিনি দানার কাজ করা’ বলা হয়। এখান থেকেই মসজিদের নাম হয় চিনি মসজিদ বা চীনা মসজিদ। সৌন্দর্যের কাজে ব্যবহৃত চিনামাটির উপকরণসমূহ কলকাতা থেকে আনা হয়। ঐতিহাসিক এই মসজিদের নকশা করেন মো. মোখতুল ও নবী বক্স।
মসজিদ নির্মাণে মুঘল স্থাপত্য শৈলী অনুসরণ করা হয়েছে।[৪] মসজিদের দেয়ালে ফুলদানি, ফুলের ঝাড়, গোলাপ ফুল, একটি বৃত্তে একটি ফুল, চাঁদতারাসহ নানা চিত্র অঙ্কিত আছে। মসজিদ তৈরিতে প্রচুর মার্বেল পাথর ব্যবহার করা হয়। ২৭টি মিনার রয়েছে মসজিদটিতে। ছোট ছোট ৩২টি মিনারসহ ৩টি বড় গম্বুজ। মসজিদটি দ্বিতল। প্রবেশ পথের উপরে আজান দেবার জন্য মিম্বার রয়েছে। মসজিদে ২৪৩টি শংকর মর্মর পাথর রয়েছে। মসজিদের বারান্দা সাদা মোজাইকে বাঁধানো। মসজিদের সম্পূর্ণ অবয়ব রঙিন পাথরে মোড়ানো। মসজিদটি দুই ধাপে বর্ধিত করা হয়। মসজিদে প্রবেশের জন্য উত্তরে ও দক্ষিণে একটি করে দরজা রয়েছে। মসজিদের দোতলায় একটি ভবনসহ পর্যটকদের থাকার ব্যবস্থা রয়েছে।

image