ফাইভ-জি চালু হলে মানুষ ঘরে বসেই ভিআর (ভার্চ্যুয়াল রিয়েলিটি বা ভিআর) ব্যবহার করে মাঠে রিয়েল টাইমে খেলা দেখার অনুভূতি পাবে।
ভিআর ব্যবহার করে দূরে বসে শিক্ষা নেওয়া যাবে, যাতে মনে হবে শিক্ষার্থী শ্রেণিকক্ষে বসে আছেন। শিল্পকারখানায় এআই ব্যবহার করার ফলে একদিকে উৎপাদনশীলতা বাড়বে, অন্যদিকে ঝুঁকি অনেক কমানো যাবে। সেই সঙ্গে উৎপাদন খরচ অনেক কমবে।
উন্নত বিশ্বে চালকবিহীন গাড়ি, ড্রোনে করে খাবার পৌঁছে দেওয়া ত্বরান্বিত করবে ফাইভ-জি।