?এটি একটি বাস্তব কাহিনী?
?পাঠ-২?
মেয়েটির বোন মেয়েটিকে নিয়ে ডাক্তারের কাছে গেলো, সেখানে ডাক্তার মেয়েটিকে চেকাপ করার জন্য নার্স রে দিয়ে মেয়েটিরে পাঠালেন। ১ দিন পর মেয়েটির বোন ডাক্তার কাছে রিপোর্টস জানার জন্যে গেলো :-
মেয়েটির বোন :- ডাক্তার আমার আপুর রিপোর্ট কি আসলো?
ডাক্তার : রিপোর্ট দেখে বললেন, আরে আপনাদের জন্যে একটা সু খবর, আপনার আপু মা হতে চলেছেন।
মেয়েটির বোন:- টিক, আছে। আমি কি আপু রে নিয়ে যেতে পারি। ( মেয়ের বোন তখন প্রচুর ঘামতেছে)
ডাক্তার:- হ্যা নিতে পারেন।
( তখন মেয়ের বোন মেয়েকে সাথে নিয়ে বাড়ির পথে চললো, প্রায় ২ ঘন্টা পর তারা বাড়িতে পৌছালো)
তখন মেয়েটি তার বোন কে বললো,
মেয়ে:- ডাক্তার কি বলেছে?
মেয়ের বোন :- নাহ কিছু নাহ।
মেয়ে:- বল না বোন, ডাক্তার কি বলেছে?
মেয়ের বোন :- ডাক্তার বলেছে তুমি মা হতে চলেছো,
মেয়ে:- ওহ, ( তখন মেয়েটির চৌখে অশ্রু টলমল করতেছে, মেয়েটির কাছে এই প্রিথিবী টা অন্ধকার মনে হচ্ছে)
মেয়ের বোন : আপু টেনশন করিস নাহ, সব টিক হয়ে যাবে, এখন রাত হয়ে গেছে ঘুমাও।
মেয়ে:- আচ্ছা, তুই ঘুমা। পরে কথা হবে।
মেয়ের বোন:-আচ্ছাহ আপু,
( তখন মেয়েটির বোন ঘুমাতে গেলো)
যখন মেয়ের বোন ঘুমাতে গেলো, তখন মেয়েটি মোবাইল হাতে নিয়ে তার স্বামি টারে কল করলো, যখন ফোন করলো তখন ওই পাশ থেকে কেবল একটি শব্দ আসে, দ্যা নাম্বার ইজ আনরিচুবল, আবার কল দেয়, তখন আবার ওই পাশ থেকে শব্দ আসে, আপনি যেই নাম্বারে ডায়েল করেছে তা এই মুহুর্তে বন্ধ আছে। মেয়েটি অনেক বার ট্রাই করলো কিন্তু ফোন টা বার বার বন্ধ পেলো। তখন মেয়েটি মোবাইল রেখে দিলো। ( অত্যপর মেয়েটি ঘরে বসে সাড়া টা রাত খুব কাদলো, মেয়েটি ওই দিন রাত ঘুমাতে পারলো নাহ, সাড়া টা রাত কেবল চৌখের জ্বল ফেললো)
পরের দিন সকালে মেয়েটির বোন আসলো মেয়েটির কাছে, তখন মেয়েটির বোন বললো মেয়েটির উদ্দেশ্য,
মেয়েটির বোন :- আপু
মেয়েটি :- হা বল,
মেয়েটির বোন :- আপু আমি বলি কি, তুমি তোমার সন্তান টা-কে নষ্ট করো, আর নতুন করে বাঁচার জন্যে প্রস্তুতি নেউ।
মেয়ে:- নারে বোন তা হয় না, দুষ আমি আর সেহ করেছি, এখানে এই নিষ্পাপ শিশু কে শাস্তি দেবো কেনো। আমি আমার বাকি টা জীবন আমার সন্তান কে নিয়ে বাঁচবো।
মেয়েটির বোন:- বুজার চেষ্টা কর, please.
মেয়ে:- তোই ওই সব নিয়ে চিন্তা করিস নাহ, আমার লাইফ আমাকে বুজবার দে । তুই যা এখন।
মেয়ের বোন:- টিক আছে আমি গেলাম, তোর যা মন চায় তাই কর।
মেয়ের বোন যাওয়ার পর মেয়েটি, আস্তে আস্ত করে ঘর থেকে বাহির হলো, রউনা হলো সেই মুরব্বী দের কাছে, যারা তাদের বিয়েতে ছিলো। প্রায় আধা ঘন্টা পর পৌছালো মুরব্বীর ঘরে। তখন মুরব্বী মেয়ে টিকে দেখে বললেন।
মুরব্বী :- কি গো মা, হঠাৎ করে তুই।
মেয়ে :- চাচা ( এই বলে মেয়েটি সব খুলে বললো)
তখন মেয়েটির কথা শুনে, নিশ্চুপ হয়ে বসলেন। কি জানি ভাবতে লাগলেন, তার পর মেয়ের উদ্দেশ্য বললেন.
মুরব্বী : মা, এখানে আমরা কিছু করতে পারবো নাহ, কারন তোমার বিয়ের কোনো প্রমান.(চলবে)